বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
টাইমলাইন : যেভাবে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতিতে পাকিস্তানে আনন্দ-উল্লাস, জয় হয়েছে বলছেন দেশটির মানুষ
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে মোদির জরুরি বৈঠক
সেনাদের সীমান্তে আনছে পাকিস্তান, নিচ্ছে হামলার প্রস্তুতি
ভারতের জম্মু-কাশ্মির থেকে হজ ফ্লাইট বাতিল
পারিবারিক অনুষ্ঠানে ভাইয়ের বাসায় যাবেন খালেদা জিয়া
পতিতদের পুনর্বাসন চায় না জনগণ : তারেক রহমান
১৮ কোটি মানুষ আওয়ামী লীগকে চায় না : মির্জা ফখরুল
শাহবাগ ব্লকেডের দ্বিতীয় দিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সংহতি
আপনাদের ভালোবাসা পেয়ে ভেরি ভেরি হ্যাপি : তামিম ইকবাল
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
জাতীয়

ঐতিহাসিক ৯ দফায় শিবিরের ভূমিকা ছিল, জানালেন সমন্বয়ক কাদের

কর্তৃক news editor সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪
সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪ ০ মন্তব্য 50 ভিউজ
নিজস্ব প্রতিবেদক 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ঐতিহাসিক ৯ দফা প্রণয়ন ও প্রচারে সমন্বয়কদের পাশাপাশি বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে জানিয়েছেন সমন্বয়ক আব্দুল কাদের। শিবির নেতাকর্মীরা এজন্য জীবন বাজি রেখেছেন বলেও জানান তিনি।

রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ফেসবুক একাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন। ফেসবুকে দেওয়া আব্দুল কাদেরের পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো…

‌‘কোটা সংস্কারকে উদ্দেশ্য করে আন্দোলন গড়ে উঠেছিল। কিন্তু সরকার পরিস্থিতি ঘোলাটে করলে আন্দোলন ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় ৯ দফার অবতারণা হয়। ৯ দফার প্রচার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল শিবির। যেহেতু নেট নেই, গোলাগুলি-কারফিউয়ের মধ্যে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সশরীরে হাউজে হাউজে পৌঁছে দিয়েছে তারা। বিদেশি সাংবাদিকদের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থাও তারাই করেছে।

আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিলাম। কিন্তু ১৬ তারিখ মঙ্গলবার আবু সাঈদসহ ৬ জন যখন শহীদ হন, ওই দিন রাত ১২টায় সামনের সারির সমন্বয়করা মিলে আমরা একটা অনলাইন মিটিং করি। মিটিংয়ে প্রথম এজেন্ডা-ই ছিল, আজকে যে ছয়জন শহীদ হলো, এই ছয়টা লাশের বিনিময়ে শুধু কোটা সংস্কার কি না? তখন সবাই হই হই করে বলে ওঠে, ছয়টা লাশের বিনিময়ে শুধু কোটা সংস্কার হতে পারে না। পরবর্তীতে দীর্ঘক্ষণ আলাপ-আলোচনা করা হয়। এই আলোচনায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিসহ আরও কিছু দাবি দাওয়া উঠে আসে।

বলে রাখা ভালো, আমরা এতদিন ‘বাংলা ব্লকেড’ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি পেশসহ নানা সফট ও হার্ড কর্মসূচি নিয়ে মাঠে অবস্থান করেছিলাম। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে একেবারে নির্বিকার-নির্লিপ্ত মনোভাব পরিলক্ষিত হয়েছিল। আলাপ-আলোচনার ধার ধারেনি সরকার, কেবল হাইকোর্টের কাঁধে বন্দুক রেখে চুপচাপ দেখে যাচ্ছিল। কিন্তু পরিস্থিতি যখন বেগতিক হয়ে যায়, ৬ জন শহীদ হয়, ওই দিনই সরকার আলোচনার জন্য তোড়জোড় শুরু করে দেয়। আমাদের বিভিন্ন মাধ্যমে চাপ দিতে থাকে আলোচনায় বসার জন্য। কিন্তু আমরা আলোচনার আহ্বানকে বরাবরের মতো প্রত্যাখ্যান করে নিজেদের দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করি। যদিও ভেতর-বাইর থেকে আলোচনায় বসার নানারকম চাপ আসছিল।

সরকার সংলাপের আহ্বান ফরমালি জানিয়েছিল কিন্ত সেটার প্রেক্ষিতে আমরা আমাদের অবস্থান ফরমালি ক্লিয়ার করিনি। ক্লিয়ার করার সুযোগও পাইনি। বুধবার গায়েবানা জানাজায় ঢাবি ক্যাম্পাসে পুলিশ আমাদের ওপর গুলি চালায়, আমিসহ কয়েকজন আহত হই। হান্নান মাসউদ গুলিবিদ্ধ হয়। তখন থেকেই আমরা আন্দোলন পরিচালনা করে যাওয়ার স্বার্থে কৌশলি অবস্থান নিয়ে গ্রেপ্তার এড়ানোর সিদ্ধান্ত নিই। যদিও সরকারের সংলাপকে প্রত্যাখ্যান করে মঙ্গলবার রাতে আমরা কিছু দাবি দাওয়া ঠিক করেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে সবাই মিলে আলাপ-আলোচনা করে যে দাবিগুলো ফাইনাল করব সে সময় পাইনি। তবে আমরা বৃহস্পতিবার মাঠের কর্মসূচি (কমপ্লিট শাটডাউন) দিয়ে নিজেদের অবস্থান ক্লিয়ার করেছিলাম।

বৃহস্পতিবার আমি আর আসিফ ভাই এক বাসা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে চলে যাই। ওই দিন ১৮ তারিখ রাতেই ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয় সরকার। আমরাও কর্মসূচি চলমান রাখতে, গ্রেপ্তার এড়াতে বার বার জায়গা পরিবর্তন করে বেড়াই। কারো সঙ্গে তেমন কোনো যোগাযোগ করতে পারছিলাম না।

আন্দোলনের শুরুতেই নাহিদ ভাই আমাকে ডেকে নিয়ে এক লোকের সঙ্গে মিট করায়। পরবর্তীতে আন্দোলনের পারপাসে একাধিকবার ওই লোকের সাথে যোগাযোগ হয়। পরবর্তীতে জানতে পারি তিনি ঢাবি শিবিরের ছাত্র আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু তখনও শিবিরের সভাপতি এবং সেক্রেটারির সঙ্গে ওইভাবে যোগাযোগ হয়নি।

শুক্রবার যাত্রাবাড়ী এলাকায় যখন আন্দোলন করছিলাম তখন শিবিরের ঢাবি সেক্রেটারি ফরহাদ ভাই আমাকে ফোন দিয়ে বলল, ‘‘আন্দোলনের কয়েকজন সমন্বয়ক সরকারের মন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে, এত এত শহীদের রক্তের সাথে বেইমানি করতেছে তারা। আন্দোলন শেষ হয়ে যাবে। কিছু দাবি-দাওয়া দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে, মানুষের সাথে বেইমানি করা যাবে না।’’

আমি সম্মতি জানাই। আমাদের তো আগেই অবস্থান ছিল আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার। তাছাড়া মঙ্গলবার রাতের মিটিংয়ে ঠিক করা কিছু দাবি দাওয়া আমার মাথায় আছে।

আন্দোলন চালিয়ে নেওয়ার মতো মাঠে কোনো সিনিয়র নেই। আসিফ-নাহিদ ভাইকে গুম করে রেখেছে। আমি সাত-পাঁচ না ভেবে রিস্ক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। ওই দিন জুমার নামাজের পরপরই যাত্রাবাড়ীতে কয়েকজন শহীদ হয়, সবগুলা আমার চোখের সামনেই ঘটেছে। মানুষকে পাখির মতো গুলি করে মেরে ফেলছে, এটা আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলাম না। তাছাড়া দীর্ঘদিন জেল-জুলুম, হামলা-মামলার শিকার হয়ে হাসিনার এমন অবিচারের বিরুদ্ধে কথা বলে গিয়েছি; মাথা নত করিনি।

আমার পরিণতি কী হবে, সেটা ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করিনি। চোখের সামনে মানুষ মেরে ফেলছে, মানুষের কথা চিন্তা করে নিজের জীবনের কথা ভাবার সময় পাইনি। গত ৪/৫ বছর ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ লড়াই আমাদের দৃঢ়তা ধরে রাখার শিক্ষাই দিয়েছে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে হাল ধরার সিদ্ধান্ত নিই।

কিছুক্ষণ বাদে শিবিরের সেক্রেটারি আমাকে আবারও ফোন দিল। বলছে, “কিছু দাবি দাওয়া খসড়া আকারে করছি, তোমার সাথে আলোচনা করি।” আমাদেরও যেহেতু আগেই আলোচনা হয়েছিল অনেকগুলো দাবির ব্যাপারে সেগুলো তখন উনার সাথে আলোচনা করে সমন্বিতভাবে তৈরি হয় ৯ দফা।

তিনি একে একে কিছু দাবি বললেন। যেগুলা খুব কমন দাবিদাওয়া- যেমন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ, ছাত্র হত্যার সঙ্গে জড়িত পুলিশ প্রশাসনকে বরখাস্ত, সন্ত্রাসীদের বিচারের আওতায় আনা, ভিসির পদত্যাগ। যেগুলা ৬ জন শহীদ হওয়ার পরে মঙ্গলবার রাতের বৈঠকের আলোচনাতেই আমরা ভেবেছিলাম। এছাড়া মানুষজনও সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন কিছু দাবিদাওয়া জানিয়ে আসছিল। শেষের দিকে গিয়ে শিবিরের সেক্রেটারি একটা দাবি এড করলেন, “ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে” এটা আমি মানিনি। দীর্ঘক্ষণ আলাপ আলোচনা হলো। পরে আমি বললাম, ঢালাওভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা যাবে না, এক্ষেত্রে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের কথা বলতে পারেন। পরে সেটাই ঠিক হলো, “লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে”।

এই হলো ৯ দফা তৈরির পেছনের গল্প। তবে ৯ দফা প্রচার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল শিবির। যেহেতু নেট নেই, গোলাগুলি-কারফিউয়ের মধ্যে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সশরীরে হাউজে হাউজে পৌঁছে দিয়েছে, বিদেশি সাংবাদিকদের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা তারাই করেছে।

আমাকে নতুন একটা সিম এবং মোবাইল কালেক্ট করার পরামর্শ দিল তারা। আমি স্টুডেন্টের বাসা থেকে সিম নিয়ে ওই নম্বরটা নয় দফা সংবলিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির সঙ্গে দিয়ে দিলাম। ওই দিন সন্ধ্যায় বাসা থেকে ৪-৫ কিলো দূরে হেঁটে গিয়ে পরিচিত সাংবাদিকদের ফোন দিয়ে ৯ দফার বিষয়টা জানাই। টুকটাক ছাত্র রাজনীতি করার সুবাদে ক্যাম্পাসের সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল। তো ওই রাতে তাদের অনেককে একটা একটা করে বাটন ফোন দিয়ে ম্যাসেজের মাধ্যমে দাবিগুলা লিখে পাঠাই।

পুরো ৯টা দাবি একসঙ্গে ম্যাসেজে পাঠানো যায় না। কাউকে আবার মুখে বলে দিয়েছি, সে লিখে নিয়েছে। কেউ আবার রেকর্ড করে নিয়েছে। কনফার্ম হওয়ার জন্য অনেকেই ফোন দিয়েছে, এটা আসলেই আমি দিয়েছি কি না। বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলাকেও ফোন দিয়ে কনফার্ম করা লাগছে, ‌‘‘আমার পক্ষ থেকে এটা যাচ্ছে, আপনাকে একজন পেনড্রাইভের মাধ্যমে পৌঁছে দেবে।’’ এইভাবে চলল রাতের ১১টা পর্যন্ত।

প্রতিদিন রাতের বেলায় বাসা থেকে দূরে চলে যেতাম। ফোন অন করে সাংবাদিকদের সঙ্গে ২-৩ ঘণ্টা কথাবার্তা বলে, তাদের কনফার্ম করে, ফোন বন্ধ করে আবার বাসায় ফিরতাম। সিনিয়ররা গুম অবস্থায় ছিল, ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না বাকিদের সাথেও। এইভাবেই চলতে থাকল। আমার বাসা ছিল যাত্রাবাড়ী থানার পাশেই। গ্রেপ্তারের আতঙ্ক, তারপরও বাসায় থাকতে হতো। শুরুতে যাওয়ার কোনো জায়গা ছিল না। কোনো রাত মসজিদে কাটাই, কোনো রাত অর্ধেকটা বাইরে কিংবা বাসার ছাদে কাটিয়ে শেষ রাতে বাসায় ফিরেছি।

এই-তো, ঐতিহাসিক ৯ দফা, আমাদের ৯ দফা।

ফ্যাসিস্ট হাসিনা থেকে মুক্তি লাভের সনদ!’

০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
‘কিছু পরকাল ব্যবসায়ী জান্নাত-জাহান্নামের সার্টিফিকেট দেয়’
পরের পোস্ট
নাতনিকে গরম পানি ঢেলে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ নানীর বিরুদ্ধে

সম্পর্কিত পোস্ট

আমি যদি কর্মসূচি ঘোষণা দিতে নাও পারি, আন্দোলন...

মে ১০, ২০২৫

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

মে ১০, ২০২৫

নামিবিয়ার রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

মে ১০, ২০২৫

ড. ইউনূসের সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের শুভেচ্ছা...

মে ১০, ২০২৫

‘করিডোরের সিদ্ধান্ত ঝুঁকিপূর্ণ ও অপরিপক্ব’

মে ১০, ২০২৫

পাঁচ সচিবকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা : পদত্যাগ না করলে...

মে ১০, ২০২৫

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

মে ১০, ২০২৫

শাহবাগ ব্লকেড, তীব্র যানজটে পথচারীদের ভোগান্তি চরমে

মে ৯, ২০২৫

সাংবাদিক সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

মে ৯, ২০২৫

উত্তাল শাহবাগ, যেন ফিরে এসেছে ‘জুলাই’

মে ৯, ২০২৫

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    শেখ হাসিনা মানুষ হিসেবে কেমন?

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English