আর্জেন্টিনার মতো আজ ব্রাজিলও নেমেছিল ৪-৪-২ ছকে। গোলকিপার ওয়েভেরতনের সামনে রক্ষণভাগে জুটি বেঁধেছিলেন রিয়াল মাদ্রিদের এদের মিলিতাও ও বেনফিকার লুকাস ভেরিসিমো। দুই ফুলব্যাক হিসেবে ছিলেন জুভেন্টাসের দুই তারকা দানিলো ও অ্যালেক্স সান্দ্রো। মাঝমাঠে রিয়াল মাদ্রিদের কাসেমিরোর সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন মার্শেইয়ের গেরসন। দুই ওয়াইড মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেছেন অলিম্পিক লিওঁর লুকাস পাকেতা ও ফ্লামেঙ্গোর এভেরতন রিবেইরো। স্ট্রাইকে নেইমারের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন ফ্লামেঙ্গোর আরেক তারকা গাব্রিয়েল বারবোসা।
চোখজুড়ানো ফুটবল খেলেছে আজ ব্রাজিল। চিলির বিপক্ষে আগের ম্যাচে ১-০ গোলে জিতলেও খেলা দেখে খুব যে শান্তি পাওয়া গেছে, সেটা সেদিন কোনো ব্রাজিল সমর্থকও বলবেন না। তবে আজ সে ব্যাপারটা ছিল না। তিতের নতুন পছন্দের ৪-৪-২ ছকে খেলোয়াড়েরা যে আস্তে আস্তে খাপ খাইয়ে নিতে পারছেন, সেটা বোঝা গেছে আজ। প্রথম থেকেই নেইমার ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। নেইমারকে কীভাবে আটকানো যায়, গোটা নব্বই মিনিট ধরে বুঝে উঠতে পারেননি পেরুর ডিফেন্ডাররা।
বিএসডি/এএ