ক্রীড়া ডেস্ক:
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশ মুখোমুখি হচ্ছে। আবু ধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে নামার আগে দুই দল মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। তিন ম্যাচের দুটি জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা, আর তিনটিই হেরেছে বাংলাদেশ।
সেমিফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সঠিক পথে আছে। আর বাংলাদেশের স্বপ্ন শেষ আগেভাগে। তবে শেষটা ভালো করতে কে না চায়? অন্তত প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখার আশা করা যেতেই পারে।
টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের দেখা হয়েছে মাত্র ছয়বার। আগের দেখায় প্রত্যেকবার জিতেছে প্রোটিয়ারা। মানে বাংলাদেশ ৬-০ তে পিছিয়ে।
বিশ্বকাপে একবারই দেখা হয়েছিল দুই দলের। ২০০৭ সালে প্রথম আসরে কেপ টাউনে ওই ম্যাচে ৭ উইকেটে জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
মোট ম্যাচ: ৬
দক্ষিণ আফ্রিকার জয়: ৬
এশিয়ায় খেলা: ২ (দক্ষিণ আফ্রিকা ২, বাংলাদেশ ০)
নিরপেক্ষ ভেন্যু: ০ (দক্ষিণ আফ্রিকা ০, বাংলাদেশ ০)
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ১ (দক্ষিণ আফ্রিকা ১, বাংলাদেশ ০)
বাংলাদেশের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার গড় স্কোর: ১৬৭
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের গড় স্কোর: ১৩৪
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সর্বোচ্চ রান: এবি ডি ভিলিয়ার্স, ১৬১
বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান: সৌম্য সরকার, ১৩৫
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সর্বোচ্চ উইকেট: অ্যারন ফাঙ্গিসো, ৭
বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেট: সাকিব আল হাসান, ৭
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস: ডেভিড মিলার, ১০১*
বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস: সৌম্য সরকার, ৪৭
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সেরা ব্যাটিং গড়: ডেভিড মিলার, ১৪৭.০
বাংলাদেশের হয়ে সেরা ব্যাটিং গড়: মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ৬২.০
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সেরা ইকোনমি রেট: জোহান ভান ডার ওয়াথ, ৩.২৫
বাংলাদেশের হয়ে সেরা ইকোনমি রেট: আব্দুর রাজ্জাক, ৬.০
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সেরা বোলিং ফিগার: এডি লেই, ৩/১৬
বাংলাদেশের হয়ে সেরা বোলিং ফিগার: আব্দুর রাজ্জাক ৪/১৬
দক্ষিণ আফ্রিকার দলীয় সর্বোচ্চ: ২২৪/৪, পচেফস্ট্রুম ২০১৭
বাংলাদেশের দলীয় সর্বোচ্চ: ১৭৫/৯, ব্লুমফন্টেইন ২০১৭
দক্ষিণ আফ্রিকার দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর: ১৪৮/৪, মিরপুর ২০১৫
বাংলাদেশের দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর: ৯৬, মিরপুর ২০১৫
৫১- হেনরিখ ক্লাসেনের আর ৫১ রান চাই, তাহলেই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৫০০ রান পূর্ণ হবে।
২৪- রাসি ফন ডার ডুসেন ২৪ রান করলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২৫০০ রান পূর্ণ করবেন।
৩৬- মুশফিকুর রহিম ৩৬ রান করলেই চতুর্থ বাংলাদেশি হিসেবে ১৫০০ টি-টোয়েন্টি রানের মালিক হবেন।
৭৯- মাহমুদউল্লাহ ২০০০ টি-টোয়েন্টি রানের দোরগোড়ায়। এজন্য ৭৯ রান করতে হবে।
৩২- তাবরাইজ শামসি এই বছর ৩২টি উইকেট নিয়েছেন, যা এক বর্ষপঞ্জিকায় যে কোনো বোলারের সর্বোচ্চ।
১৩- দক্ষিণ আফ্রিকা এই বছর ১৩টি টি-টোয়েন্টি জিতেছে, যা সর্বোচ্চ।
১১- বাংলাদেশ এই বছর ১১ টি-টোয়েন্টি জিতেছে। কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশের যা যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
১- নাসুম আহমেদ আর একটি উইকেট পেলে ৫০ টি-টোয়েন্টি উইকেটের মালিক হবেন।
৫- এই ফরম্যাটে ১০০ ছক্কা থেকে ৫টি দূরে রিজা হেনড্রিকস।
৫৭- ২০২১ সালে মোস্তাফিজুর রহমান সব ধরনের টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ৫৭ উইকেট নিয়েছেন, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তার উপরে কেবল রশিদ খান (৬৪)।
বিএসডি/এসএস