নিজস্ব প্রতবেদক:
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হতে ৩ দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু করেছে বরিশাল জেলা প্রশাসন। আনন্দ র্যালি, আলোচনা সভা, আতশবাজি প্রদর্শন, লেজার শো, বাউল গান, চিত্রাঙ্কন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী শনিবার সকাল ৯টায় বরিশাল সার্কিট হাউজ চত্বর থেকে একটি বর্নাঢ্য র্যালি বের হয়। জেলা প্রশাসন আয়োজিত র্যালির নেতৃত্ব দেন বিভাগীয় কমিশনার মো. আমিন-উল আহসান, রেঞ্জ ডিআইজি মো. আক্তারুজ্জামান এবং জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার। এতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
পদ্মা সেতু গৌরব এবং একই সঙ্গে দেশের সক্ষমতার প্রতীক বলে মন্তব্য করেন বরিশালের জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার।এই সেতুর ফলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাথে রাজধানী ঢাকার যোগাযোগ সহজ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। পদ্মা সেতুর ফলে দক্ষিণাঞ্চলসহ সারা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মন্তব্য করেন বিভাগীয় কমিশনার মো. আমিন-উল আহসান।
এদিকে সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আতশবাজী ও সাড়ে ৭টায় লেজার শো প্রদর্শনী এবং রাত ৮টায় একই স্থানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় জেলা ও মেট্রোপলিটন পুলিশের উদ্যোগে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র্যালি পুলিশ লাইন থেকে সার্কিট হাউজ চত্বরে গিয়ে মিলিত হয়।
বিএসডি/ফয়সাল