বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের একমাত্র দাবি, নির্বাচন কমিশন নয়, সার্চ কমিটি নয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার অথবা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। ওই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই নির্বাচন কমিশন তৈরি করে, নিরপেক্ষ কমিটি গঠনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে তাতে অংশ নেবেন না বলে উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘যদি আওয়ামী লীগ সরকার থাকে, নিশ্চিত থাকতে পারেন, কোনো নির্বাচনই হবে না। এ কারণে, তারা আবার তাদের মতো করে একই কায়দায় নির্বাচন করবে আর আমরা বসে বসে দেখব। আমরা সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না।’
নিপুণ রায়কে নিয়ে কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) ‘বক্তব্যের’ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের কাছে হিন্দু-মুসলিম বিচার্য নয়, বিচার্য হলো তাদের দল করে কি না। আওয়ামী লীগ করলে ন্যায্য অধিকার পাবে, না হলে না। দেশে সুশাসনের অভাবে এসব ঘটছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের আহ্বায়ক আইনজীবী গৌতম চক্রবর্তী।
বিএসডি/ এফএস