মীরজাদী সেব্রিনা আরও বলেন, ‘করোনার পরিস্থিতিতে আমরা সবাই কঠিন সময়টা পার করেছি এবং এখনো করছি। পুরোপুরি পার করে ফেলেছি, এটা আমরা দাবি করতে পারছি না। বেশ কিছু দেশে সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। ৯০টির বেশি দেশে নতুন ধরন অমিক্রন শনাক্ত হয়েছে। এ বিষয়গুলো নিয়ে আমরা চিন্তিত।’
বর্তমানে দেশে করোনার টিকার সংকট নেই জানিয়ে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত দেশে কোনো ধরনের টিকার সংকট নেই। বর্তমানে টিকার আনুমানিক চাহিদার চেয়ে টিকা বেশি আছে। অ্যাপের কাজ শেষ হলে সেখানে নিবন্ধিত সবাই খুদে বার্তা পাবেন।
আজ দিনভর শ্রীপুরের মোলাইদ এলাকায় এক্সিকিউটিভ গ্রিনটেক্স লিমিটেড কারখানায় শ্রমিকদের করোনার টিকা দেওয়া হয়। কাল বৃহস্পতিবারের মধ্যেই কারখানার সাড়ে তিন হাজার শ্রমিককে টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন এক্সিকিউটিভ গ্রিনটেক্স লিমিটেডের পরিচালক (অপারেশন) শাহাদাত হোসাইন। শ্রমিকদের টিকাদান কার্যক্রমের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে ছিল ইউনিসেফ ও কেয়ার বাংলাদেশ। স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা কম্পাউন্ডের ভেতরে স্থাপিত বুথ থেকে শ্রমিকদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়।
বিএসডি/ এলএল