বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
মালয়েশিয়া প্রবাসীদের সমস্যা নিয়ে দূতাবাসে এবি পার্টির স্মারকলিপি
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার : মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
ওটিপি না পাওয়ায় এনআইডি সেবা বিঘ্নিত
করাচিতে হামলার ভুয়া ভিডিও ছড়িয়ে ক্ষমা চাইলেন দ্য হিন্দু’র ফরেন...
সরকার বড় কাজে হাত দিলে নির্বাচন সংকটে পড়তে পারে
সন্ধ্যার মধ্যে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
পিএসএলের নতুন সময় ঘোষণা, প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ সিরিজে
ভারত-পাকিস্তানের সম্ভাব্য পারমাণবিক যুদ্ধ থামিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
এসইডিপি প্রকল্পে বই ক্রয়ে অর্থ আত্মসাৎ : দুদকের অভিযান
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার

১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর হানাদার মুক্ত হয় শরীয়তপুর

নিজস্ব প্রতিবেদক:

১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর মুক্তি ও মিত্র বাহিনীর যৌথ আক্রমণে হানাদারমুক্ত হয় শরীয়তপুরের বিভিন্ন অঞ্চল। যদিও বর্তমান শরীয়তপুর জেলা মুক্ত হয় ১৫ অক্টোবর। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় মাদারীপুর মহকুমার অর্ন্তগত থাকায় মাদারীপুরের সঙ্গে মিল রেখে ১০ ডিসেম্বর শরীয়তপুর মুক্ত দিবস উদযাপন করা হয়।

ভেদেরগঞ্জ, নড়িয়া, গোসাইরহাট, জাজিরা ও পালং থানা নিয়ে মাদারীপুর মহাকুমার এই অঞ্চলকে বলা হতো পূর্ব মাদারীপুর, যা পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে এ অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয় আর একটি মহকুমা। ফরায়েজি আন্দোলনের প্রবাদ পুরুষ হাজী শরীয়তুল্লাহর নামানুসারে নবগঠিত মহকুমার নামকরণ করা হয় শরীয়তপুর। ১৯৮৬ সালে দেশের সব মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করার প্রক্রিয়ায় প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয় এই জেলায়।

মুক্তিযুদ্ধের সময় মাদারীপুর মহকুমা মুক্ত হয় ১০ ডিসেম্বর। কিন্তু পূর্ব মাদারীপুর অঞ্চল, অর্থাৎ বর্তমান শরীয়তপুর জেলা মুক্ত হয় ১৫ অক্টোবর। ১৫ অক্টোবরের পর শরীয়তপুর জেলা, অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব মাদারীপুর অঞ্চলে হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আলবদর, আলসামসদের কোনও উপস্থিতি বা কার্যক্রম ছিল না। পালং থানা হানাদারমুক্ত হয় ৪ ডিসেম্বর ও নড়িয়া থানামুক্ত হয় ২৩ জুন। মাদারীপুর মহাকুমার তৎকালীন জাতীয় পরিষদের সদস্য ডা. আবুল কাশেম, অ্যাডভোকেট আবিদুর রেজা খান, ফনিভূষন মজুমদার, হাসমত আলী খান, প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, আলী আহাম্মদ খান ও আমিনুল ইসলাম দানেশ একটি সভায় মাদারীপুর মহকুমাকে মুক্তিবাহিনীর সদরদফতর হিসেবে ঘোষণা করেন।

এখানে প্রয়াত কর্নেল (অব.) শওকত আলী (তৎকালীন ক্যাপ্টেন) মুক্তিবাহিনীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধে কৃতিত্বের জন্য সরকার তাকে বীরবিক্রম খেতাব দেয়। এ সময় তার সহযোগী হিসেবে স্টুয়ার্ড মুজিবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। মাদারীপুর মহকুমাকে যুদ্ধের কৌশল হিসেবে মাদারীপুর ও পূর্ব মাদারীপুর দুই ভাগে ভাগ করা হয়।

তারা জানান, মে মাসের ২২-২৩ তারিখে রাজাকার, আলবদর, আলসামসদের সহযোগিতায় হানাদার বাহিনী এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় গণহত্যা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায় সদর থানার মধ্যপাড়া গ্রামে। মধ্যপাড়া ও আশপাশের এলাকার শিশু, নারী, পুরুষ মিলে ৩৭৪ জনকে হত্যা করে হানাদার বাহিনী।

এ ছাড়া মধ্যপাড়ার শতাধিক নারী পুরুষকে অস্ত্রের মুখে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় মাদারীপুর এ আর হাওলাদার জুট মিলে। সেখানে নারীদের ধর্ষণ ও পুরুষদের গুলি করে হত্যা করে মরদেহ নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধে স্মৃতিফলক হিসেবে মধ্যপাড়ায় বধ্যভূমিতে কোনও মতে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে। তাতে মাত্র ৮১ জন শহীদের নাম উঠে এসেছে, যারা এলাকার মানুষ ছিলেন। কিন্তু বিভিন্ন এলাকা থেকে আশ্রয় নিতে আসা অসংখ্য হিন্দু নারী-পুরুষ হত্যা ও ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। তাদের কোনও তালিকা নেই।

এ ছাড়া সদর থানার উত্তর দক্ষিণ মধ্যাপাড়া, মালো পাড়া, ঝালো পাড়া, কাশাভোগ, নীলকান্দি, আংগারিয়া বাজার, ধানুকা, পাল বাড়ি, কোটাপাড়া বাজার, নড়িয়া থানার গোলার বাজার, তেলিপাড়া, ভূমখাড়া বিঝারি গ্রামের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয় হানাদার বাহিনী।জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে ভেদরগঞ্জের মহিষারে দুই শতাধিক হানাদার ও তাদের দোসরদের সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর সম্মুখ যুদ্ধ হয়। এতে ১১ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। তাদের গ্রুপ কমান্ডার ছিলেন আক্কাছ মিয়া। মহিষারেই ওই ১১ শহীদকে গণকবর দেওয়া হয়।

রাজাকারের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত পালং থানায় মুক্তিযোদ্ধারা ২৮ নভেম্বর গভীর রাতে অপারেশন চালায়। এ অপারেশনে দুই জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন এবং অসংখ্য হানাদার ও তাদের দোসর রাজাকার মারা যায়। এই থানা অপারেশনে নেতৃত্ব দেন মুক্তিযোদ্ধা মাস্টার ইদ্রিস আলী, আবুল কাসেম মৃধা ও মুক্তিযোদ্ধা আলী আজম সিকদার।

১৮ জুলাই ডামুড্যার দামুদর নদীতে একটি লঞ্চে করে পাক হানাদাররা এসে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর হামলা চালালে মুক্তিযোদ্ধারা পিছু হটে শক্তি সঞ্চয় করে পাল্টা হামলা চালায়। এতে হানাদার বাহিনীর সদস্যরা পানিতে ডুবে মারা যায়।

বিএসডি /আইপি
০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
নির্বাচনি পথসভায় হামলায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১৪
পরের পোস্ট
বিশ্ব মানবাধিকার দিবস আজ

সম্পর্কিত পোস্ট

মালয়েশিয়া প্রবাসীদের সমস্যা নিয়ে দূতাবাসে এবি পার্টির স্মারকলিপি

মে ১৩, ২০২৫

ওটিপি না পাওয়ায় এনআইডি সেবা বিঘ্নিত

মে ১৩, ২০২৫

সন্ধ্যার মধ্যে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

মে ১৩, ২০২৫

এসইডিপি প্রকল্পে বই ক্রয়ে অর্থ আত্মসাৎ : দুদকের...

মে ১২, ২০২৫

শ্রম খাত সংস্কারের অগ্রগতি বিদেশি দূতদের জানালেন লুৎফে...

মে ১২, ২০২৫

আব্দুল হামিদের লাল পাসপোর্ট বহাল রাখা বৈধ ছিল...

মে ১২, ২০২৫

আ. লীগ সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করলেই ব্যবস্থা নেওয়া...

মে ১২, ২০২৫

পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মে ১২, ২০২৫

ঢাকায় রাশিয়ার বিজয় দিবস উদযাপন

মে ১২, ২০২৫

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবি

মে ১২, ২০২৫

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    শেখ হাসিনা মানুষ হিসেবে কেমন?

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English