স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সোহেল বলেন, স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছিলেন। ফলে গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ এড়ানো গেছে। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভান।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল কাইয়ুম বলেন, সময়মতো আগুন নেভানো না গেলে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটতে পারত। ওই বাসের বক্সের ভেতর থেকে থাকা নয়টি ছাগল উদ্ধার করা হয়েছে। পরে ছাগলগুলো হাইওয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সীতাকুণ্ড ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা নুরুল আলম বলেন, যাত্রীবাহী ওই বাসকে পেছন থেকে একটি গাড়ি ধাক্কা দেওয়ায় আগুন ধরে গেছে, এমন খবরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। কিন্তু আগুন নেভানোর পর ওই বাস পর্যবেক্ষণ করে কোথাও ধাক্কা দেওয়ার চিহ্ন তাঁরা পাননি। সম্ভবত যান্ত্রিক ত্রুটি থেকে গাড়িতে আগুন লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী নাজমুল হক বলেন, গাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়েছে। তবে ওই সময় বাসের কোনো যাত্রী, বাসচালক কিংবা চালকের সহকারীকে পাওয়া যায়নি। তাই আগুন লাগার সঠিক কারণ জানতে পারেননি। গাড়িটি উদ্ধার করে হাইওয়ে থানায় নেওয়া হচ্ছে। তবে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
বিএসডি/ এলএল