নিজস্ব প্রতিবেদক:
মাটির সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২ কিলোমিটার। ৪ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষের চলাচলের পথ। একই পথে চলতে হয় এই চার গ্রামেরর শিক্ষার্থীদেরও। বর্ষার মৌসুমে এই রাস্তা দিয়ে চলাচলে জনসাধারণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলায় রামপুর কামারবাড়ি সংলগ্ন নূরানি মাদরাসা হয়ে সৈয়দপুর পর্যন্ত মাটির রাস্তাটির দৈর্ঘ্য মাত্র ২ কিলোমিটার। এই সড়ক ধরে স্থানীয় ভাজনাখাল, ভাজনাখাল চাঁদপুর, ভাটোরা, সৈয়দপুর গ্রামের ২০ হাজার লোকের চলাচল। এই রাস্তায় শিক্ষার্থীরাও চলাচল করেন। স্থানীয় রোগীদের রামপুর বাজার কিংবা হাজীগঞ্জ চাঁদপুরে চিকিৎসার জন্য এই রাস্তা দিয়েই যেতে হয়।
হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল কলেজের প্রভাষক আলী আকবর প্রধানীয়া বলেন, এ সড়ক ধরে আমাদেরকে চলাচল করতে হয়। মাটির রাস্তার কারণে কোনো গাড়ি আমাদের এই সড়কে ঢুকে না। তাই বাধ্য হয়ে আমাদেরকে পায়ে হেটে সড়কের এ অংশে চলাচল করতে হয়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা স্বপন বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে রামপুর বাজার থেকে ফকিরবাড়ি, বাবুরপুল থেকে সিদলা কৈয়ারপুল সড়কসহ ৩টি মাটির রাস্তার কারণে বর্ষা মৌসুমে জনগণ চরম দুর্ভোগ পোহান। এর মধ্যে কামার বাড়ি সংলগ্ন মাদরাসার অংশ থেকে সৈয়দপুর পর্যন্ত সড়কের অবস্থা বেশি খারাপ। ’
বিএসডি/ফয়সাল