বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
‘গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের হত্যা অগ্রহণযোগ্য’
শিবিরের হামলার অভিযোগে চট্টগ্রামে ছাত্রদলের মিছিল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে চারটি রাজনৈতিক দলের নেতারা
সমবেদনা জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চিঠি
শিশুসন্তানকে বিষপানে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যা
লুটেরার মানসিকতা নিয়ে রাজনীতিতে আসবেন না : শফিকুর রহমান
দিল্লিতে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে আগুন
সুনামগঞ্জের চেলা নদী থেকে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান না থাকার পক্ষে নয়...
আ. লীগের কিছু দুষ্ট চক্র পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে চাচ্ছে :...
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
অর্থনীতি

অর্থনৈতিক বিশ্বযুদ্ধ আরম্ভ হয়ে গেল কি?

কর্তৃক HsrdAJYwFbF মার্চ ১৪, ২০২২
মার্চ ১৪, ২০২২ ০ মন্তব্য 485 ভিউজ
নিজস্ব প্রতিবেদক:

যুদ্ধের খবর পেলেই গুপী গাইন বাঘা বাইন সিনেমার গুপীর সেই গানটার কথাই বেশি মনে হয়। গল্পটা উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর হলেও গানটি লিখেছিলেন সত্যজিৎ রায় নিজেই। গুপীর গানের কয়েকটা লাইন ছিল এ রকম—‘ওরে হাল্লারাজার সেনা/ তোরা যুদ্ধ করে করবি কি তা বল।/ মিথ্যে অস্ত্রশস্ত্র ধরে/ প্রাণটা কেন যায় বেঘোরে,/ রাজ্যে রাজ্যে পরস্পরে দ্বন্দ্বে অমঙ্গল/ তোরা যুদ্ধ করে করবি কি তা বল।’

যদিও জানি বাস্তবে যুদ্ধের ময়দানে গান গেয়ে যুদ্ধ থামানো যায় না। যুদ্ধ আসলে রোমাঞ্চকর কিছু না। যুদ্ধ কতটা ভয়াবহ, যুদ্ধ যে গায়ক, নায়ক, লেখক বা শিশু কাউকেই ছাড় দেয় না, তা বোঝাতে স্টিফেন স্পিলবার্গ তাঁর সেভিং প্রাইভেট রায়ান সিনেমায় প্রায় প্রথম ২০ মিনিট কেবল ভয়াবহ যুদ্ধই দেখিয়েছিলেন।

এই পৃথিবী কখনোই যুদ্ধবিহীন ছিল না। তবে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ইউরোপে যুদ্ধ ফিরে আসাটাই অনেক বড় ঘটনা। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আর হবে কি না, সেই প্রশ্ন মাথায় নিয়েই বলা যায়, এখন যে যুদ্ধ শুরু হলো—এটা কি প্রথম অর্থনৈতিক বিশ্বযুদ্ধ?

আধুনিক বিশ্বে যুদ্ধ নিয়ে যেকোনো আলোচনায় দ্য গ্রেট ইলিউশন বইটার প্রসঙ্গ এসেই পড়ে। এর লেখক ছিলেন ব্রিটিশ সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, লেখক ও শান্তিবাদী রালফ নর্মান অ্যাঞ্জেল। বইটির প্রকাশিত হয়েছিল অবশ্য বেশ আগে—১৯০৯ সালে।
নর্মান অ্যাঞ্জেল লিখেছিলেন, আসলে একটি যুদ্ধের অর্থনৈতিক ক্ষতি এত বেশি যে যুদ্ধ শুরু করে কেউ আসলে শেষ পর্যন্ত লাভবান হয় না। বরং যুদ্ধের পরিণতি হবে বিপর্যয়কর। এ কারণে সাধারণভাবে বলা যায়, ইউরোপে যুদ্ধ আর হবে না, হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হবে না। কারণ, যুদ্ধ অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে অযৌক্তিক। আর শিল্পোন্নত দেশের মধ্যে যুদ্ধ আরও নিরর্থক। বিজয়ী হলেও তা থেকে অর্থ পাওয়া যাবে না। সুতরাং যুদ্ধের মাধ্যমে একটি জাতি লাভবান হয় বলে যদি কেউ মনে করেন, তাহলে সেটাই আসল ‘গ্রেট ইলিউশন’ বা মহাবিভ্রম। নর্মান অ্যাঞ্জেল মনে করতেন, শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে অর্থনীতিতে পারস্পরিক নির্ভরতাই হবে একটি রাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য রাষ্ট্রের ভালো আচরণের প্রকৃত রক্ষাকবচ। কারণ, যুদ্ধ জড়িত সব দেশের জন্যই অর্থনৈতিকভাবে তা ক্ষতিকারক হবে।’
নানা কারণে বইটি এখনো বিখ্যাত হয়ে আছে। বিশেষ করে একটি দেশের সঙ্গে আরেকটি দেশের সম্পর্ক স্থাপনের নীতি কী হবে, তার একটি বড় দিকনির্দেশনামূলক বই এটি। প্রকাশ হতেই বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল বইটি। তবে কয়েক বছরের মধ্যেই প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে বেশ সমালোচনায় পড়েন নর্মান অ্যাঞ্জেল। অবশ্য তার সমর্থকেরা বলছেন, নর্মান অর্থনীতির যে শক্তি, ক্ষমতা ও গুরুত্বের কথা বলেছিলেন, তা বুঝতেই পারেনি ইউরোপের দেশগুলো। ফলে যুদ্ধ আর বন্ধ হয়নি। সুতরাং নর্মান অ্যাঞ্জেলের বক্তব্যের গুরুত্ব সবাই মেনে চলেন। এ কারণে ১৯৩০-এর দশকের মধ্যেই বইটির ছয়টি সংস্করণ বের হয়ে যায় এবং ১৯৩৩ সালে তিনি এর জন্য শান্তিতে নোবেলও পান।

তারপরও জীবদ্দশাতেই আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ দেখতে হয় নর্মানকে। এতে তাঁর চিন্তাভাবনারও খানিকটা পরিবর্তন এসেছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন জার্মানির ফ্যাসিজম নিয়ে, আর যুদ্ধ শেষ হতে তিনি চিন্তিত হন সোভিয়েত ইউনিয়ন ও সমাজতন্ত্রের উত্থান নিয়ে। ফলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যখন পশ্চিমা দেশগুলো একটি সামরিক জোট গঠন করতে চাইল, তিনি তাতে প্রবল সমর্থন জানালেন। ১৯৪৯ সালে তৈরি হলো নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো। নর্মান এর পক্ষে গেলেন, কারণ তিনি ঐক্যবদ্ধ নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলার পক্ষে ছিলেন।

নর্মান অ্যাঞ্জেল মারা গেছেন ১৯৬৭ সালে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেছে। এখন রাশিয়া একটি পৃথক রাষ্ট্র। নেই ন্যাটোর পাল্টা হিসেবে সোভিয়েতপন্থীদের ওয়ারশ চুক্তি। আবার তিনি যেমনটা মনে করেছিলেন যে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া যাবে না বলে যুদ্ধ জড়ানো ঠিক হবে না, তা-ও পুরোপুরি সঠিক হয়নি। ইরাক যুদ্ধ কতটা সামরিক প্রয়োজনে আর কতটা তেলের অধিকার বাড়াতে, সে প্রশ্ন তো আছেই।

দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্বের এক নম্বর অর্থনৈতিক শক্তির অবস্থানটি ধরে রেখেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেই জায়গায় চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে চীন। ফলে বেশ কয়েক বছর ধরেই চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে জড়িয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়া এখন আর বড় অর্থনৈতিক শক্তি নয়। তবে বড় সামরিক শক্তি। ইউক্রেনে সামরিক হামলা শুরু করার পরে এখন পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়ার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অর্থনৈতিক যুদ্ধ শুরু করে দিয়েছে। যে ন্যাটোকে সমর্থন দিয়েছিলেন নর্মান অ্যাঞ্জেল, সেই ন্যাটোও রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের বড় কারণ।

বড় শক্তি না হলেও অর্থনীতিতে অবশ্য রাশিয়ার একটি বড় রক্ষাকবচ আছে। আর তা হলো জ্বালানি তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস। ইউরোপ নির্ভর করে আছে রাশিয়ার প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর। সুতরাং যুদ্ধ না করার পেছনে অর্থনীতিতে যে পারস্পরিক নির্ভরতার কথা নর্মান অ্যাঞ্জেল বলেছিলেন, তা আছে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে। এ ছাড়া খাদ্যশস্যেও বড় শক্তি রাশিয়া ও ইউক্রেন। বিশ্বব্যাংক জানাচ্ছে, ইউক্রেন হচ্ছে বিশ্বের শীর্ষ সূর্যমুখী তেলের উৎপাদক, রাশিয়া আছে দ্বিতীয় স্থানে। এই দুই দেশ মিলে বিশ্বের মোট সূর্যমুখী তেলের ৬০ শতাংশ উৎপাদন করে। আবার বিশ্বের মোট গমের ২৮ দশমিক ৯ শতাংশ উৎপাদিত হয় রাশিয়া ও ইউক্রেনে। ইউরোপের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৩৯ শতাংশই জৈব জ্বালানিভিত্তিক, যা আসে মূলত রাশিয়া থেকেই।

যুদ্ধ শুরু হওয়ায় ইউক্রেন পণ্য রপ্তানি করতে পারছে না, আর রাশিয়াকে রপ্তানি করতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে অর্থনৈতিকভাবে রাশিয়াকে একঘরে করার নীতি সফল হলেও এতে বিপদে পড়বে বাকি বিশ্ব। রাশিয়ার প্রাকৃতিক গ্যাস না পেলে মহাবিপদে পড়বে ইউরোপ। আর গম না এলে বিপদে পড়বে মধ্যপ্রাচ্যসহ নানা দেশ। সব মিলিয়ে এই যুদ্ধ যে মহা বিপর্যয়কর, তা বেশ জোরেশোরেই বলছে বিশ্বব্যাংক।

বিবিসির একটি লেখার শুরুটা এ রকম—‘এটা একটা যুদ্ধ। এই যুদ্ধে আপনি একদম সামনের সারিতেই আছেন। এই যুদ্ধ শুধু ইউক্রেনীয়দের জন্য নয়, যারা বোমা ও গুলির মুখোমুখি। এই যুদ্ধ প্রত্যেকের জন্যই, কেননা প্রত্যেকেই অর্থনৈতিক যুদ্ধের পরিণতি ভোগ করে। আর এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে মারাত্মক ও প্রাণঘাতী অস্ত্র হচ্ছে মূল্যস্ফীতি।’

ইউক্রেনের যুদ্ধ তাহলে কি করে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ল? ঠাট্টা করেই হয়তো এক লাইনের এই কৌতুকটা বলা হচ্ছে, কিন্তু বাস্তবতা এটাই। কৌতুকটা হচ্ছে, ‘ডিউ টু কোভিড-১৯, ন্যাটো অ্যান্ড ইউএসএ হ্যাভ ডিসাইডেড টু ফাইট ফ্রম হোম’। অর্থাৎ, কোভিড-১৯-এর কারণে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্র বাসা থেকেই যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, রাশিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক যুদ্ধের পরিবর্তে যার যার দেশে বসেই যে অর্থনৈতিক যুদ্ধ শুরু করা হয়েছে, তাতে বিপর্যয়ের মধ্যেই পড়ছে সারা বিশ্ব।

যুদ্ধে কিন্তু সাময়িকভাবে হলেও প্রবৃদ্ধি বাড়ে, কর্মসংস্থান তৈরি হয়, চাহিদা বৃদ্ধি পায়। তবে শর্ত আছে। আর তা হলো যুদ্ধটা করতে হবে অন্য এক দেশে। যেমন, একসময় যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করেছে ভিয়েতনাম বা ইরাকে। সোভিয়েত ইউনিয়ন করেছিল আফগানিস্তানে। তবে এবারের যুদ্ধে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে, এমন কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সামগ্রিকভাবেই যেকোনো যুদ্ধই শেষ পর্যন্ত অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত ক্ষতিকর। এ সময়টায় মূলত ধ্বংসের জন্যই অর্থ ব্যয় হয়, তার প্রভাব সুদূরপ্রসারী।

যুদ্ধ মানেই জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি। রাশিয়া বিশ্বের অন্যতম তেল উৎপাদনকারী দেশ। যুদ্ধের প্রভাবে বাড়ছে তেলের দাম, যা মূল্যম্ফীতিকে আরও উসকে দিচ্ছে। আবার খাবার তেলের দামও আকাশ ছুঁতে চলেছে। বাড়ছে সব ধরনের মেটালের দাম। এতে উৎপাদন খরচও বাড়ছে আরেক দফা।

২০২০ সাল থেকেই অনিশ্চয়তা অর্থনীতির অনুষঙ্গ হয়ে আছে। অনিশ্চয়তা অর্থনীতির বড় শত্রু। যুদ্ধ সেই অনিশ্চয়তা নতুন করে বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে যুদ্ধ অর্থনীতির ওপর কত দূর পর্যন্ত প্রভাব ফেলবে, তা আরও জানা যাবে আগামী দিনগুলোতে।

বিএসডি/ এফএস

ইউক্রেন এবং রাশিয়া
০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
আমন্ত্রিত ৩০ শিক্ষাবিদ ১৭ জনই যাননি
পরের পোস্ট
কে হচ্ছেন বিরোধী মুখ মমতা, নাকি কেজরিওয়াল?

সম্পর্কিত পোস্ট

জব্দ করা সম্পত্তি বিক্রির কথা নয় : দুদক

জুলাই ২০, ২০২৫

জুলাইয়ের ১৯ দিনে প্রবাসী আয় ১৮ হাজার কোটি...

জুলাই ২০, ২০২৫

ঐতিহ্য ও সাফল্যের ৬০ বছরে বাজুস

জুলাই ১৬, ২০২৫

রূপালী ব্যাংকের ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জুলাই ১৬, ২০২৫

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ পেল বিকাশ

জুলাই ১৬, ২০২৫

শুল্কনীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা উৎসাহব্যঞ্জক

জুলাই ১৪, ২০২৫

শেল্‌টেক্‌ সিরামিকস পেলো এসডিজি সম্মাননা

জুলাই ১৪, ২০২৫

১০০ প্রতিবন্ধী নারীকে সেলাই প্রশিক্ষণ দেবে ব্র্যাক ব্যাংক...

জুলাই ১২, ২০২৫

ঢাকায় নেটওয়ার্কিং সভা : যৌথ ব্যবসায় আগ্রহী বাংলাদেশ-পাকিস্তান

জুলাই ৩, ২০২৫

উচ্চ খেলাপি ঋণ ব্যবসার পরিবেশকে সংকুচিত করছে

জুন ২৮, ২০২৫

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    মিয়ানমারে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English