বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ২৮ টাকা
গণপরিবহন মালিক-শ্রমিক ও পথচারী-যাত্রীর জন্য ডিএমপির নির্দেশনা
আওয়ামী লীগ সরকার আর্থিক খাত ধ্বংসের কিনারায় নিয়ে গেছে :...
এবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের মে মাসের অনুদান ছাড়
আবারও অবরুদ্ধ নগর ভবন
নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো :...
সিলেটে টিলা ধসে ৪ জনের মৃত্যু : হবে ময়নাতদন্ত ছাড়া...
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে যৌথবাহিনীর অভিযান, দালাল চক্রের ৬ সদস্য আটক
৬ দিন ধরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সেন্ট মার্টিন, দ্বীপে খাদ্য সংকট
ড্রাগ নেওয়ায় অনুতপ্ত, তবে বারবার ক্ষমা চাইতে পারবেন না রাবাদা
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
 ল্যাটিন ভাষায় সুই সেইডেয়ার থেকে আত্মহত্যা শব্দটি এসেছে যার অর্থ সেচ্ছায় নিজের প্রাণনাশের প্রক্রিয়াবিশেষ।সর্বপ্রথম জন ডন এর কাজ ‘বাইথানটোস’ আত্মহত্যার প্রথম আধুনিক সুরক্ষার মধ্যে একটি ছিল;যিশু,শিমসন এবং শুলের মত বাইবেলের পরিচয়ের আচার থেকে সাক্ষী এবং নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আত্মহত্যার অনুমোদনের জন্য যুক্তি ও প্রকৃতির ভিত্তিতে আর্গুমেন্ট উপস্থাপন করেছিল।আত্মহত্যার প্রবণতা রোধে জনসচেতনতা বাড়াতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)মতানুযায়ী ২০০৩ সাল থেকে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ১০’ই সেপ্টেম্বর কে বিশ্ব “আত্মহত্যা প্রতিরোধ” দিবস হিসেবে পালিত হয়; যাতে করে আমরা সকলে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি স্ব উদ্যোগ সামাজিক এই ব্যধিকে নির্মূল করতে পারি।
গত কয়েক বছরে বেড়েছে আত্মহত্যা। করোনায় মৃত্যুর সংখ্যাকেও ছাপিয়ে গেছে আত্মহত্যায় মৃত্যুর সংখ্যা। খোদ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপে উঠে এসেছে এমন চিত্র। দেখা গেছে, শুধু বয়স্ক নারী-পুরুষ নয়, অল্পবয়সী এমনকি কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আশঙ্কাজনক হারে আত্মহত্যার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষ অতিমাত্রায় হতাশাগ্রস্ত ও সংবেদনশীল হয়ে পড়ায় আত্মহত্যার দিকে ঝুঁকে পড়ছে। সব বয়সী মানুষের মধ্যেই বেড়েছে এর প্রবণতা। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে আত্মহত্যার প্রবণতা আরও বেশি। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন মানসিক সমস্যা সুবিধা- অসুবিধা এবং আত্মহত্যার নানা প্রসঙ্গ নিয়ে লিখেছেন দৈনিক বর্তমান সময়ের জবি প্রতিনিধি শ্রেয়সী সিকদার।
“আত্মহত্যার পরিবর্তে ভ্রমণকে বেছে নিন”
নাফিসা তাবাসসুম, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ

মার্কিন লেখক এডওয়ার্ড ডালবার্গ একবার বলেছিলেন,  “যখন কেউ উপলব্ধি করে যে, তার জীবনের কোনো মূল্য নেই, তখন সে আত্মহত্যা করে নতুবা ভ্রমণে বেড়িয়ে পড়ে।” প্রথম কথা হচ্ছে, কোনো মানুষের জীবনই মূল্যহীন বা অর্থহীন হতে পারে না। কেউ যদি তা মনে করেন ই, তাহলে আত্মহত্যার পরিবর্তনে ভ্রমণকে বেছে নিন।

নাফিসা তাবাসসুম

কে জানে, হয়তো ঘুরতে ঘুরতেই পাবেন জীবনের অর্থ। কোনো ব্যক্তি যে কারণে আত্মহত্যা করার মতন একটা বড় সিদ্ধান্ত  নিয়ে বসে, সে যদি নিজেকে একটু সময় দিয়ে সেই চিন্তা টা থেকে মুক্তি পেতে পারে, আর নিজেকে ঠিক রাখা যেতে পারে তাহলে আমি আশাবাদী  কয়েক বছর পর হয়ত ঐ কারণটা ভেবেই তার হাসি আসবে।
মানুষের জীবনে অনেক কষ্ট, সমস্যা থাকে কিন্তু আত্মহত্যা তো সমস্যা বাড়ানো ছাড়া কমাবে না। তাই আত্মহত্যা কখনোই কাম্য নয়। আর আমাদের দেশে আত্মহত্যা প্রতিরোধে অন্যান্য অনেক দেশের মতই প্রোপার কাউন্সেলিং ব্যবস্থা না থাকায় নিজের মোটিভেশন নিজেকেই খুঁজে নিতে হবে। জীবনে অসুবিধা আসুক, বাঁধা আসুক, মেন্টাল ব্রেকডাউন আসুক সব উপেক্ষা করে নিজের শান্তি ফিরিয়ে, সুন্দর জীবন গঠন করার দায়িত্ব আমাদের নিজেদেরই। তাই আমরা আত্মহত্যাকে না বলি। আর অন্যদেরও উদ্বুদ্ধ করি। সবার জীবন সুন্দর হোক।
“বাঁচতে শিখুন, বেঁচে থাকার চেয়ে বড় কোনো সাহসিকতা নেই”‘
অন্তরা রায় বৃষ্টি, দর্শন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আত্মহত্যা কোনো সমাধান নয়, বরং ধ্বংস।বিশ্বে আত্মহত্যায় বাংলাদেশের অবস্থান দশম,যেটা অবশ্যই উদ্বেগের বিষয়। মানসিক অসুস্থতা, বিশেষ করে বিষন্নতা,ব্যক্তিত্ব,প্রেমে ব্যর্থতা, মাদকাসক্তি প্রতিনিয়ত ব্যক্তিকে আত্মহত্যায় উদ্বুদ্ধ করছে।সভ্যতার উন্নতির সাথে সাথে আমাদের পারিবারিক/সামাজিক বন্ধন আজ ঠুনকো,ফলে আপনার অজান্তেই একসময়ের প্রানবন্ত বন্ধুটাও আজ নিজেকে সবার থেকে গুটিয়ে নিয়ে ধ্বংসের পথে পা বাড়াচ্ছে।

অন্তরা রায় বৃষ্টি

বর্তমান প্রজন্মের কাছে শারীরিক অসুস্থতার মতো মানসিক অসুস্থতাও যে কতোটা ভয়াবহ এ সম্পর্কে সবাইকে সচেতন হতে হবে।মনোবিজ্ঞানী মানেই পাগলের ডাক্তার বা মানসিক রোগী মানেই পাগল,এ ধরণের ভ্রান্ত ধারণা সমাজ থেকে দূর করতে হবে।আত্মহত্যাপ্রবনতার প্রধান কারণ একাকীত্ব।তাই হতাশায় ভোগা কাছের বন্ধুটিকে সময় দিন,তার সমস্যাগুলো শুনুন,সাহস দিন,তাকে জীবনের মূল্য বুঝান।
প্রত্যেকটা মানুষকে আগে নিজেকে ভালোবাসতে হবে,নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখতে হবে।তাছাড়া আত্মহত্যায় ব্যবহৃত জিনিস কোনোভাবেই সহজলভ্য করা যাবে না।সকল ধর্মে আত্মহত্যাকে ‘মহাপাপ’ বলা হয়েছে,সেক্ষেত্রে সকলকে ছোটবেলা থেকেই ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষায় গুরুত্ব দিতে হবে।সর্বোপরি,জীবনে উত্থান-পতন থাকবেই,কোনো অবস্থাতেই হাল ছাড়া যাবে না।
মানসিক শক্তি হলো আত্মহত্যা প্রতিরোধের একটা বড় অস্ত্র
মেহজাবীন হোসেন মেধা, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ

বেশির ভাগ মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়,তারা আসলে নিজেদের মারতে চায় না, তারা কেবল তাদের মানসিক যন্ত্রনা থেকে মুক্তি চায় – যেই মানসিক যন্ত্রনার মধ্যে দিয়ে তারা যাচ্ছে সেটার অবসান হোক।একজন সুইসাইডাল ব্যক্তির মধ্যে প্রথম যে সাইনটি দেখা যাবে সেটা হলো ডিপ্রেশন,তারপর নিজেকে আইসোলেটেড করে ফেলা।সবশেষে আত্মহনন বিষয়টিকে নিজের ভেতর আইডিওলাইজ করতে শুরু করা।

মেহজাবীন হোসেন মেধা

দেখা যায়, একজন ডিপ্রেসড মানুষকে বাইরে থেকে আপনি সহজে আলাদা করতে পারবেন না,সবার মত হয়ত সেও মুখে হাসি নিয়ে ঘুরে বেড়াবে।কিন্তু কাছের বন্ধু বা পরিবারের সদস্যরা যদি সচেতন হয়, অবশ্যই তাদের ভেতর প্রবল ডিপ্রেশনের লক্ষণ খুৃঁজে পাবেন।
অনেক সময়ই আমরা আমাদের কাছের মানুষদের এই প্রচ্ছন্ন ডিপ্রেশনের সাইনগুলো অবচেতনভাবেই ইগনোর করে দিই।যদি সবাই এই বিষয়ে আরেকটু সচেতন হই, হয়ত আমাদের ন্যূনতম পাশে থাকাটা,তাদের সমস্যাটা জানতে চাওয়া-সমাধানের জন্য আগ্রহটাই তাদের জন্য এই মূহুর্তে জীবন যে কত সুন্দর সেটা বোঝানোর জন্য যথেষ্ট হবে,এই অবসাদের অন্ধকারে বেঁচে থাকার জন্য একটা আশার আলো হবে।আর সবচেয়ে বড় কথা, মানসিক শক্তি হলো আত্মহত্যা প্রতিরোধের একটা বিরাট অস্ত্র।আত্মহত্যার দ্বারা যে জীবনের কষ্টগুলো শেষ হয়ে গেল তা কিন্তু নয়,বরং হয়ত নিজ হাতেই জীবন সুন্দর হবার সব সম্ভাবনা শেষ করে দেয়া হলো।
ধর্মীয় ও নৈতিক বিষয়গুলো যদি সবার ভেতরে আরও বেশি ছড়িয়ে দেয়া যায় তাহলে এই মানসিক শক্তি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে। আত্মহত্যার দ্বারা আপনি হয়ত একবার মরবেন।কিন্তু আপনার পেছনে ফেলে যাওয়া পরিবার-পরিজন-বন্ধুমহল মরবে হাজারবার।তাই বলতে চাই,আত্মহত্যা নয়, এটা কেবল হাল ছেড়ে দেয়া; জীবনযুদ্ধে হেরে যাওয়ার।
“নিজের সাথে নিজের করা যুদ্ধে হেরে যাওয়া যাবেনা”
নিথরা মেহরাব,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জীবনকে নতুনভাবে দেখতে হবে
জীবনের ঠিক কোন মোড়ে এসে একজন মানুষ তার জীবনকে অনায়াসে শেষ  করে  দেয়ার চিন্তা করতে পারে ভাবতেও ভয় হয়। তবে এই চিন্তার উদ্রেক হওয়াটাই একটা লক্ষণ। এর থেকে বাঁচার প্রথম পদক্ষেপ  একদম ছোট থেকে তৈরী করতে হয় অর্থাৎ একে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করতে হবে।

নিথরা মেহরাব

প্রথম দায়িত্বটা পরিবারের; বাবা মাকে ছেলেমেয়ের বন্ধু হতে হবে আবার তেমনি সন্তানকেও বাবা মার বন্ধু হতে হবে। জীবনের যেকোনো মোড়ে যেয়ে যেন শত হতাশাতেও এই মানুষগুলোর আস্থা একজনকে ফিরিয়ে আনতে পারে। জীবনকে নতুনভাবে দেখা শিখতে হবে।
কষ্ট একটা অনুভূতি মাত্র,  আপনি চাইলেই মনকে নতুন একটা আশার আলো দেখিয়ে দিতে পারেন। আলোকে কি সবসময় বড় হতে হয়? অন্ধকারে এক চিলতে আলো যেমন সবকিছুকে আলোকিত করে তুলতে পারে। নিজের সাথে নিজের করা যুদ্ধে কোনোভাবেই হেরে যাওয়া যাবে না। সবসময় জীবনের ভাল এবং সুন্দর দিকগুলোকে মনে করতে হবে পাশাপাশি কষ্টগুলোকে  দূরে সরিয়ে দেয়াটাই একজন বিজয়ীর পরিচয়। হেরে যাওয়ার মানসিকতা পরিবর্তনটা অত্যন্ত জরুরী। সবাই জীবনকে নতুনভাবে দেখার সুযোগ পাবে এই কামনাই করি।
” জীবনকে ভালবাসতে হবে”
নুসাইবা তাছনিম,ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ
বাংলাদেশে শুধুমাত্র গত বছরের মার্চ থেকে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত  আত্মহত্যা করেছেন প্রায় ১৪,৪৩৬ জন । সমীক্ষা অনুসারে, আত্মহত্যার শিকার ব্যক্তিদের ৪৯% ছিল ২০ থেকে ৩৫ বছর বয়সী এবং ৫৭% ই ছিল নারী। করোনা মহামারীতে চাকুরী হারিয়ে হতাশ ব্যক্তিদের মধ্যেও আত্মহত্যার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে । ভাবার বিষয় হলো যে পরিমান মানুষ আত্মহত্যা করছে তার থেকেও দ্বিগুন মানুষ আত্মহত্যার চিন্তা করছে।
এই সমস্যা সমাধান করতে হলে আগেই অনুধাবন করতে হবে এত আত্মহত্যার কারন কি? মূলত বুলিং, মানসিক অসুস্থতা, ডিপ্রেশন, নিঃসঙ্গতা, হতাশা,মাদকাসক্তি,  পারিবারিক কলহ এবং মধ্যবয়সীদের আবেগপ্রবণ হওয়া আত্মহত্যার অন্যতম কারন। সিজোফ্রেনিয়া নামক ব্যধির কারনেও ব্যক্তি আত্মহত্যাপ্রবন হয়ে থাকে বেশি, আত্মহত্যার কারনে একটি জীবন নয় বরং একটি পরিবার সম্পুর্ণ রূপে ধ্বংস হয়ে যায়।

নুসাইবা তাছনিম

তবে এর সমাধান আমাদের হাতেই। আমরা যদি একটু সচেতন হই, আশে পাশের মানুষদের হতাশার কথা শুনে তাদের অসুবিধা গুলোকে গুরুত্ব দিই, তাদের একটু সময় দিই তাহলে কিছুটা হলেও পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। অনেকে মনে করেন আত্মহত্যা নিয়ে কথা বললে হয়ত আত্মহত্যার পরিমান বেড়ে যাবে। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই যদি শিশুকে অভয় দেওয়া হয়, পরিবার পাশে থেকে সর্বদা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় তাহলে আত্মহত্যার মত মানসিক ব্যধি থেকে পরিত্রাণ সম্ভব।  টিনএজারদের বুঝাতে হবে জীবনের মর্ম, ” সফল ব্যক্তিদের জীবনেও ছিল বিভিন্ন ঝড়-ঝঞ্ঝা ” এ সম্পর্কে জানাতে হবে।

ধর্মীয় অনুশাসন এবং জ্ঞানের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। মনে রাখতে হবে আত্মহত্যা মুক্তির পথ নয়। জীবনকে ব্যর্থ করা কঠিন। সময় নিয়ে জীবনকে ভালোবাসলে সব কিছু অর্জন সম্ভব।
তাই সকলকে আত্মবিশ্বাসের বহ্নি জ্বালিয়ে মন থেকে আত্ম সংশয়ের বেড়ি ভাঙতে হবে;আত্মপ্রত্যয়ী হতে হবে।করোনাকালীন সময়ে আঁচল ফাউন্ডেশনসহ লালসবুজ সোসাইটির সদস্যরা মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করে গেছেন, কর্মশালা ও কাউন্সিলিং য়ের মাধ্যমে।  ঘাত-প্রতিঘাতের সম্মুখীন হয়ে পরাজয়ের গ্লানিকে বয়ে নিয়ে জীবন সংগ্রামে অবরুদ্ধ  থাকতে হবে তবেই এই সামাজিক ব্যধির নির্মূল সম্ভব।
“বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই।”
বিএসডি/জবি/এসএস/এমএম
আত্মহত্যাজবিসামাজিক সঙ্কট
১ মন্তব্য
17
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
শেখ হাসিনার জন্মদিন সামনে রেখে ‘থ্যাংক ইউ পিএম’ ক্যাম্পেইন
পরের পোস্ট
বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজছেন অভিনেত্রী হুমায়রা হিমু

সম্পর্কিত পোস্ট

এবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের মে মাসের অনুদান ছাড়

জুন ২, ২০২৫

সেই নাদিরা ইয়াসমিনকে এবার টাঙ্গাইল সা’দত কলেজে বদলি

জুন ১, ২০২৫

ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ কলেজের নতুন নাম ‘ফরিদপুর মহাবিদ্যালয়’

মে ২৮, ২০২৫

সোমবার থেকে পূর্ণ দিবস কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন সরকারি প্রাথমিকের...

মে ২৫, ২০২৫

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে

মে ২২, ২০২৫

প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ, ৪৪ হাজার পদের বিজ্ঞপ্তি...

মে ২২, ২০২৫

ঈদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয়, শনিবার খোলা থাকবে সব...

মে ১৬, ২০২৫

১৭ ও ২৪ মে শনিবারের ছুটি বাতিল, খোলা...

মে ৭, ২০২৫

এসএসসির নবম দিনে অনুপস্থিত ২৮ হাজার, বহিষ্কার ৩৪

এপ্রিল ২৯, ২০২৫

শিক্ষায় নৈতিকতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ডাইমেনশন : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

এপ্রিল ৯, ২০২৫

১ মন্তব্য

লাবিসা রিমা সেপ্টেম্বর ১১, ২০২১ - ১১:২১ অপরাহ্ণ

মানসিক শক্তি আত্মহত্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। কিন্তু যখন একজন মানুষ হতাশায় ভোগে তখন তার প্রয়োজন মানসিক শক্তি প্রদান করার মতো একজন মানুষ। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সেটা হয় না। বরং সে যখন এসব নিয়ে ফেইসবুকে কিছু লেখে বা কাউকে কিছু বলে আশে পাশের মানুষগুলো সেটাকে নিয়ে মজা করে। এতে করে তার হতাশা কমে না আরো বেড়ে যায়। একজন আত্মহত্যা করার পরে তাকে নিয়ে সবাই খুব কথা বলে, ফেইসবুকে পোস্ট দেয়। অথচ বেচেঁ থাকতে তার কথা গুলো শোনার মতো সময় কারো থাকে না। মানুষ সব থেকে নিজেকে বেশী ভালোবাসে আর খুব সহজে বা খুব কম কষ্টে নিজের জীবনটা ত্যাগ করতে পারে না।
সবার আগে আমাদের উচিত পাশের মানুষটার কথা শোনা। তাকে মানসিক শক্তি প্রদান করে তাহলে হয়তো আত্মহত্যার হার কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব।

উত্তর

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    শেখ হাসিনা মানুষ হিসেবে কেমন?

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English