বিনোদন ডেস্ক:
কেন হঠাৎ বিয়ে ভাঙতে বাধ্য হয়েছিলেন সীমা? বললেন, “ব্যাপারটা ছিল গভীর অন্ধকার গর্তের মতো। যেখানে সাপের মতো এঁকেবেঁকে যাওয়া ছাড়া গতি নেই। কিন্তু আমি অন্য পথে চলতে চাইছিলাম। আমার মতো করে শ্বাস নিতে, বাঁচতে চেয়েছিলাম। আমার বাচ্চাদের জন্য, পরিবারের সদস্যদের জন্য, আমার ভাই বা আমার বোনের জন্য। আমার পরিবারের মানুষকে আঘাত করা হতো, ভাল লাগত না। আমি দিনের পর দিন চাপের মধ্যে ছিলাম।”
১৯৯৮ সাল। সোহেল এবং সীমার প্রথমবার দেখা হয়েছিল ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া’-র সেটে। তারপর থেকেই তারা সম্পর্কে জড়ান। পালিয়ে গিয়ে বিয়েও করেন। তাদের দুই ছেলে নির্বাণ এবং ইয়োহান। বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করার আগে, তারা বেশ কিছু দিন আলাদা থেকেছেন।আর এখন, ভাল আছেন ‘ফ্যাবুলাস লাইভস অব বলিউড ওয়াইভস’ তারকা সীমা। জানান, জীবনকে আবার ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছেন। নেতিবাচক কোনও কিছুই তাকে আর স্পর্শ করে না।
সীমা তার নাম থেকে ‘খান’ বাদ দিয়েছিলেন আগেই। সোহেলের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পরে ইনস্টাগ্রামে তার প্রথম নাম সীমা কিরণ সাজদেহ-তে ফিরে গিয়েছিলেন।
বিএসডি/এফএ