খেলাধূলা প্রতিনিধি:
এরপরই নিরপেক্ষ আম্পায়ার ফিরিয়ে আনার ‘দাবি’ জানিয়েছেন তিনি, ‘আম্পায়ারদের প্রতি সব রকমের সম্মান আছে। “আম্পায়ার ইজ দ্য বেস্ট জাজ”, তাদের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে। হয়তোবা একটা রিভিউ ভয়ে নেওয়াই হয়নি আমাদের, নিলে আরেকটা উইকেট পেতাম। সত্যি কথা বলতে, আম্পায়ায়ের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে এত অধারাবাহিকতা অনেক দিন পর দেখলাম। এখন তো সারা বিশ্বই খুলে গেছে, সে ক্ষেত্রে আম্পায়ারিংয়ের বিষয়টা আইসিসির আরেকটু দেখা উচিত। নিরপেক্ষ আম্পায়ার দেওয়া উচিত।’
আম্পায়ারদের এমন সিদ্ধান্তের প্রভাব খেলার ওপর পড়ে, মাহমুদ মনে করিয়েছেন সেটিও, ‘এ উইকেট বোলারদের জন্য একটু হলেও সহায়ক, তবে সেটি স্পিনারদের জন্য। পেসারদের ক্ষেত্রে কিন্তু কঠিন, একেবারে ঠিক জায়গায় বল ফেলেই উইকেট নিতে হবে। পুরো গতি আর ছন্দে লম্বা স্পেল করা বোলারের জন্য কঠিন। তখন যদি দেখে একটা উইকেট পেতে পারত (কিন্তু পায়নি), তাহলে মনোবল ভেঙে যায়।
আজ এমন ঘটনার উদাহরণও দিয়েছেন মাহমুদ, ‘মিরাজের এমন একটা আবেদন নাকচ হয়ে যাওয়ার পর ওভারের বাকি ৪-৫টা বলই শর্ট লেংথে করেছে। “আম্পায়ার ইজ দ্য বেস্ট জাজ”, কিন্তু দুই দলের জন্যই ধারাবাহিক থাকতে হয়। আমাদের চাওয়া, নিরপেক্ষ আম্পায়ার হলে সবচেয়ে ভালো হয়। আপনি সব রকম চেষ্টা করতে পারেন, জয়-পরাজয় থাকতেই পারে, এটা খেলার অংশ। কিন্তু কথা হচ্ছে, নিরপেক্ষ আম্পায়ার থাকলে খেলাটা আরেকটু স্বচ্ছ হয়, সেটি সবাই-ই চাই আমরা।’
বিএসডি/ এমআর