খেলাধূলা প্রতিনিধি:
এরপরই আর্থিক দিক দিয়ে চলতি আসর পিসিবিকে কতটা সমৃদ্ধ করেছে, সে কথা তুলেছেন রমিজ, ‘এইচবিএল পিএসএলের লাভ বেড়ে ৭১ শতাংশ হয়েছে, যা ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। প্রতিটা ফ্র্যাঞ্চাইজি ৯০ কোটি পাকিস্তানি রুপি পেয়েছে। এত বেশি অর্থ এর আগে পিএসএলের কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি পায়নি এবং এই অর্থ ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর পকেটে গিয়েছে টুর্নামেন্টের প্রথম বলটা মাঠে গড়ানোর আগেই।’
শুধু লাহোর বা করাচিই নয়, সামনের মৌসুম থেকে আরও অনেক শহরে পিএসএল আয়োজন করবেন বলে জানিয়েছেন রমিজ, ‘কোয়েটা, পেশোয়ার, মুলতানসহ দেশের অন্যান্য শহরে পিএসএল আয়োজন করার ব্যাপারে আগ্রহী আমরা। আগামী বছর আমরা মুলতান ও পেশোয়ারেও ম্যাচ আয়োজন করব। তখনই বিশ্ব দেখবে, আসল পিএসএলের জাদু। আশা করি প্রত্যেকটা ফ্র্যাঞ্চাইজির ঘরের মাটিতে পিএসএলের খেলা আয়োজন করতে পারব যাতে আরও নতুন ভক্তদের সমর্থন আদায় করা যায়।’
বিএসডি/ এফএস