আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ইউন সুক ইওল দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি ছিল দুই দেশের দ্বিতীয় যৌথ শক্তিমত্তা প্রদর্শন। পিয়ংইয়ংয়ের ‘উসকানির’ বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন ইউন সুক ইওল।
গত মাসেও পিয়ংইয়ং তিনটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার পর সিউল ও ওয়াশিংটন যৌথভাবে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল। এটি ছিল ২০১৭ সালের পর তাদের প্রথম যৌথ পদক্ষেপ।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় উত্তর কোরিয়া বেশ কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। এর মধ্যে দেশটির সবচেয়ে বড় আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও (আইসিবিএম) আছে।
উত্তর কোরিয়া সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাটি চালিয়েছিল গত ২৫ মে। এদিন তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল তারা। ওই সময় দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা বলেছেন, তিনটি ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথমটি উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে বড় আইসিবিএম হোয়াসং-১৭।
দ্বিতীয়টির ধরন জানা যায়নি এবং এটি মাঝপথে নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছে। আর তৃতীয়টি ছিল স্বল্পপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (এসআরবিএম)। ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়াকে কেন্দ্র করে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে আরও বেশি নিষেধাজ্ঞা দিতে গত সপ্তাহে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে চীন ও রাশিয়া।
বিএসডি/ এমআর