স্থানীয় সময় সোমবার ওমিক্রন ধরনে আক্রান্ত অস্ট্রেলিয়ার ওই ব্যক্তি মারা যান। তাঁর বয়স আশির কোটায়। তিনি আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন। প্রায় দুই বছর অস্ট্রেলিয়ায় নতুন প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে দফায় দফায় বিধিনিষেধ দেওয়া হয়। অবশেষে কিছু অংশ থেকে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হচ্ছিল। এই সময়ে ওমিক্রনে মৃত্যু তাতে বাদ সেধেছে।
অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ এলাকায় অভ্যন্তরীণ তথা এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে যাওয়ার জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়া হচ্ছিল। কোয়ারেন্টিনের শর্ত ছাড়াই বিদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ানরা ফিরতে শুরু করেছিলেন। এর মধ্যে দেশজুড়ে ওমিক্রনের বিস্তারে অস্ট্রেলিয়ায় মহামারি এই ভাইরাসে শনাক্ত আগের সব রেকর্ড ভেঙেছে।
ওমিক্রন আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার কর্তৃপক্ষ অবশ্য তেমন বিস্তারিত কিছু জানায়নি। শুধু জানানো হয়েছে যে প্রবীণদের একটি কেয়ার সেন্টার থেকে ওই ব্যক্তি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হন। পরে সিডনির একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। তিনি অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা।
নিউ সাউথ ওয়েলসের মহামারিবিদ ক্রিস্টিন সেলভে সরকারি এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘ওই মৃত্যুর সঙ্গে করোনাভাইরাসের উদ্বেগজনক ধরন ওমিক্রন যুক্ত।’
সূত্র:রয়টার্স
বিএসড/ এলএল