‘তুমি আমার এমনই এক জন, যারে এক জনমে ভালোবেসে ভরবে না এ মন’ কিংবা ‘কী জাদু করেছো বলো না, ঘরে আর থাকা যে হলো না’; মিষ্টি কণ্ঠে এসব গান যিনি পৌঁছে দিয়েছেন কোটি মানুষের হৃদয়ে; তিনি কনকচাঁপা। নন্দিত এই গায়িকা এমন আরও অসংখ্য রোম্যান্টিক গান উপহার দিয়েছেন। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন প্রেমের গানের কিংবদন্তি শিল্পী হিসেবে।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর কনকচাঁপার জন্মদিন। ১৯৬৯ সালের এই দিনে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। তার পুরো নাম রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। একেবারে ছোট বেলায় গানের ভুবনে তার হাতেখড়ি। এরপর রেডিওর ‘কলকাকলি’ অনুষ্ঠানে গান গেয়ে শুরু করেন সঙ্গীত জীবন। মাত্র ৯ বছর বয়সে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘নতুন কুঁড়ি’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেছিলেন।
চলচ্চিত্রের গানে কনকচাঁপা দেশের ইতিহাসে অন্যতম সেরা গায়িকা। এছাড়া তিনি আধুনিক গান, নজরুল সঙ্গীত, লোকসঙ্গীতসহ প্রায় সব ধরণের গানই করেছেন। দীর্ঘ সংগীত জীবনে কনকচাঁপা কালজয়ী বহু গান উপহার দিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো- ‘ছোট্ট একটা জীবন নিয়ে’, ‘অনেক সাধনার পরে আমি পেলাম তোমার মন’, ‘তোমাকে চাই শুধু তোমাকে চাই’, ‘ভালো আছি ভালো থেকো আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো’, ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে জীবনে অমর হয়ে রয়’, ‘তোমায় দেখলে মনে হয়’, ‘আকাশ ছুঁয়েছে মাটিকে’, ‘অনন্ত প্রেম তুমি দাও আমাকে’, ‘তুমি আমার এমনই একজন’, ‘এমন একটা দিন নাই এমন একটা রাত নাই’, ‘আমি মেলা থেকে তালপাতার এক বাঁশি কিনে এনেছি’, ‘তুমি মোর জীবনের ভাবনা’, ‘প্রেম হইলো রে বাবুই পাখির বাসা’ ইত্যাদি।
অনবদ্য গায়কীর সুবাদে কনকচাঁপা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা গায়িকা হিসেবে তিনবার পুরস্কৃত হয়েছেন। গানের পাশাপাশি একজন লেখক হিসেবেও সুপরিচিত তিনি। ‘স্থবির যাযাবর’, ‘মুখোমুখি যোদ্ধা’, ‘মেঘের ডানায় চড়ে’সহ বেশ কিছু বই প্রকাশ করেছেন এই গায়িকা।
‘তুমি আমার এমনই এক জন, যারে এক জনমে ভালোবেসে ভরবে না এ মন’ কিংবা ‘কী জাদু করেছো বলো না, ঘরে আর থাকা যে হলো না’; মিষ্টি কণ্ঠে এসব গান যিনি পৌঁছে দিয়েছেন কোটি মানুষের হৃদয়ে; তিনি কনকচাঁপা। নন্দিত এই গায়িকা এমন আরও অসংখ্য রোম্যান্টিক গান উপহার দিয়েছেন। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন প্রেমের গানের কিংবদন্তি শিল্পী হিসেবে।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর কনকচাঁপার জন্মদিন। ১৯৬৯ সালের এই দিনে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। তার পুরো নাম রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। একেবারে ছোট বেলায় গানের ভুবনে তার হাতেখড়ি। এরপর রেডিওর ‘কলকাকলি’ অনুষ্ঠানে গান গেয়ে শুরু করেন সঙ্গীত জীবন। মাত্র ৯ বছর বয়সে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘নতুন কুঁড়ি’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেছিলেন
চলচ্চিত্রের গানে কনকচাঁপা দেশের ইতিহাসে অন্যতম সেরা গায়িকা। এছাড়া তিনি আধুনিক গান, নজরুল সঙ্গীত, লোকসঙ্গীতসহ প্রায় সব ধরণের গানই করেছেন। দীর্ঘ সংগীত জীবনে কনকচাঁপা কালজয়ী বহু গান উপহার দিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো- ‘ছোট্ট একটা জীবন নিয়ে’, ‘অনেক সাধনার পরে আমি পেলাম তোমার মন’, ‘তোমাকে চাই শুধু তোমাকে চাই’, ‘ভালো আছি ভালো থেকো আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো’, ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে এসে জীবনে অমর হয়ে রয়’, ‘তোমায় দেখলে মনে হয়’, ‘আকাশ ছুঁয়েছে মাটিকে’, ‘অনন্ত প্রেম তুমি দাও আমাকে’, ‘তুমি আমার এমনই একজন’, ‘এমন একটা দিন নাই এমন একটা রাত নাই’, ‘আমি মেলা থেকে তালপাতার এক বাঁশি কিনে এনেছি’, ‘তুমি মোর জীবনের ভাবনা’, ‘প্রেম হইলো রে বাবুই পাখির বাসা’ ইত্যাদি।
অনবদ্য গায়কীর সুবাদে কনকচাঁপা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা গায়িকা হিসেবে তিনবার পুরস্কৃত হয়েছেন। গানের পাশাপাশি একজন লেখক হিসেবেও সুপরিচিত তিনি। ‘স্থবির যাযাবর’, ‘মুখোমুখি যোদ্ধা’, ‘মেঘের ডানায় চড়ে’সহ বেশ কিছু বই প্রকাশ করেছেন এই গায়িকা।