নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে ১০টি অঞ্চলে একযোগে চলছে পৌরকর মেলা। যা আগামী ৩০ মে শেষ হবে। ডিএনসিসির আওতাধীন ব্যক্তি পর্যায়ে যে সব করদাতা পৌরকর মেলার ভেন্যুতে এসে সশরীরে বকেয়া পৌরকর পরিশোধ করবেন তাদের ক্ষেত্রে বকেয়া করের ওপর আরোপিত ৭.৫ শতাংশ সারচার্জ মওকুফের করেছে ডিএনসিসি।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কর মেলা শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত এবং রোববার থেকে বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কর পরিশোধ করা যাচ্ছে।
কর মেলায় পৌরকর পরিশোধের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে- অঞ্চল-০১ এর উত্তরা কমিউনিটি সেন্টার, সেক্টর-০৬, উত্তরা, কুর্মিটোলা হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেত।
অঞ্চল-০২ এর ২ নম্বর ওয়ার্ড কমিউনিটি সেন্টার, পল্লবী, মিরপুর। আঞ্চলিক কার্যালয়, অঞ্চল-২, প্লট নম্বর-০৩, চিড়িয়াখানা রোড, মিরপুর।
অঞ্চল-০৩ এর বনানী কাঁচা বাজারস্থিত ওয়ার্ড কার্যালয়, মহাখালীর আঞ্চলিক কার্যালয়ের সম্মুখের উন্মুক্ত স্থান, মধুবাগ কমিউনিটি সেন্টার।
অঞ্চল-০৪ এর মিরপুর শহিদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থান, স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ, টাউন হল আঞ্চলিক কার্যালয়, অঞ্চল-৪, মিরপুর-১০।
অঞ্চল-০৫ এর সূচনা কমিউনিটি সেন্টার, ওয়ার্ড নম্বর-২৯,
হালিম কমিউনিটি সেন্টার, কাউন্সিলর অফিস, ওয়ার্ড নম্বর-২৬, আঞ্চলিক কার্যালয়, অঞ্চল-৫, বাশবাড়ি রোড, ওয়ার্ড নম্বর-৩১, মোহাম্মদপুর টাউন হল, কাউন্সিলর কার্যালয়, ওয়ার্ড-৩১।
অঞ্চল-০৬ এর আঞ্চলিক কার্যালয়, অঞ্চল-৬, বাড়ি-৫০, রোড-৬/সি, সেক্টর-১২, উত্তরা। ৫৩ নম্বর ওয়ার্ড কার্যালয়, বাড়ি-৫৫, রোড-রানাভোলা প্রধান সড়ক, তুরাগ।
অঞ্চল-০৭ এর উত্তরা কমিউনিটি সেন্টার, বাড়ি-২০, রোড-১৩/ডি, সেক্টর-৬, উত্তরা, সুরুজ্জামান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আশকোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। উত্তরা কমিউনিটি সেন্টার, বাড়ি-২০, রোড-১৩/ডি, সেক্টর-৬, উত্তরা।
অঞ্চল-০৮ এর নবনির্মিত স্থায়ী আঞ্চলিক কার্যালয়, ৪০০, কাঁচকুড়া, উত্তরখান, উত্তরা কমিউনিটি সেন্টার, বাড়ি-২০, রোড-১৩/ডি, সেক্টর-৬, উত্তরা।
অঞ্চল-০৯ এর সোলমাইদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, হোল্ডিং-৪০৬, পূর্ব ভাটারা।
অঞ্চল-১০ এর সাতারকুল অফিস সংলগ্ন খোলা প্রাঙ্গণ, ইসলামবাগ, সাতারকুল। মহানগর কলেজ, ডি.আই.টি প্রজেক্ট, বাড্ডা।
নাগরিকরা যেন সহজে কর প্রদান করতে পারেন সে জন্য অনলাইন পোর্টালও চালু রয়েছে। মেলায় সরাসরি গিয়ে কিংবা ঘরে বসেই অনলাইনে কর পরিশোধ করা যাবে। এ মেলা নাগরিকদের সেবার মান বাড়াতে এবং উন্নয়ন কাজের গতি ত্বরান্বিত করতে রাজস্ব আদায়ে সহায়তা করবে বলে জানিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।