নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন তিন প্রার্থী। তাঁরা হলেন, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক পারভীন সুলতানা হায়দার, ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল কুদ্দুস সিকদার  এবং বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আলমগীর মিয়া।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. শাহীন উদ্দিন এবং হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন।

কোষাধ্যক্ষ পদে লড়ছেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ওবায়দুল করিম এবং আরবি ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ।

সেবা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারহানা আফরোজা এবং ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক আদনান হোসেন।

ক্রীড়া ও বিনোদন সম্পাদক পদে লড়বেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক শ্রাবণী ধর এবং অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক মো. মাহমুদুল হাসান।

নির্বাহী সদস্য দুইটি পদের বিপরীতে লড়বেন তিন প্রতিদ্বন্দ্বী। তাঁরা হলেন রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নকুল চন্দ্র পাল, রসায়ন বিভাগের প্রভাষক আসলাম হোসেন এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রভাষক মো. ফারুক আহম্মদ ৷

আসন্ন এই নির্বাচনকে ঘিরে এরই মধ্যে কলেজে বিভিন্ন পদের প্রার্থীরা শুরু করেছেন নির্বাচনী প্রচারণা। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আগামী ১১ সেপ্টেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারনা চালাতে পারবে৷

ঢাকা কলেজে কর্মরত শিক্ষকদের ভোটে নির্বাচিত ৭ জন প্রতিনিধি আগামী ২ বছরের জন্য দায়িত্বপালন করবেন।

পদাধিকার বলে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ সভাপতি হিসেবে এবং উপাধ্যক্ষ  সহ-সভাপ‌তি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। শিক্ষক পরিষদের  ৯ জনের এই কমিটি শিক্ষকদের বি‌ভিন্ন স্বার্থ সং‌শ্লিষ্ট বিষয়ে কাজ করে থাকেন৷

শিক্ষক পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে চার সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক পুরঞ্জয় বিশ্বাস৷ বাকি তিন  নির্বাচন কমিশনার হলেন,  হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. শওকত আলী, গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. রেজওয়ানুল ওয়ারিদ এবং অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক পল্লবী দে।

নির্বাচনের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার পল্লবী দে  বলেন, সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করতে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে ৷ কঠোর স্বাস্থ্য বিধি মেনে ভোট গ্রহন করা হবে ৷ এখন পর্যন্ত নির্বাচনের সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ বিরাজ করছে ৷