বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
‘নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে একাধিকবার থানায় গিয়েছি’
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের জবাব দিলো ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী
ঢামেকে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল
মানুষ চায় আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন : আমিনুল হক
‘পুলিশের চাক‌রি করে সকল মানুষকে সন্তুষ্ট করা খুবই ক‌ঠিন’
পাকিস্তানের কাছে পদক হারাল ভারত
ভারী বর্ষণে পাহাড় ধস, ধীর গতিতে চলছে গাড়ি
ইতালিতে অভিবাসীদের উদ্ধারকারী কর্মীরা বিচারের মুখোমুখি
কেরোসিনের দাম একলাফে বাড়ল ১০ টাকা, কারণ কী?
ঢাকার বাইরেও হচ্ছে বিসিবির অফিস, যেসব পরিকল্পনা বুলবুলের
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
মতামত

নির্বাচনী প্রার্থীদের আচরণবিধি কেমন হওয়া উচিত?

কর্তৃক news editor ডিসেম্বর ৫, ২০২৩
ডিসেম্বর ৫, ২০২৩ ০ মন্তব্য 107 ভিউজ

আইন প্রণেতা যদি আইনের পথে না চলেন তবেই অনাবশ্যক সমস্যার সৃষ্টি হয়। সেইটাই হয় আমাদের এখানে, বেশি করেই হয়। ভোটের তফসিল ঘোষণার পর থেকেই বিভিন্ন নির্বাচনী বিধির বিষয়ে কঠোর হতে চাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের ক্ষেত্রে কমবেশি সব পক্ষের বিরুদ্ধেই অভিযোগ উঠছে।

তবে নির্বাচন কমিশন নিজেই নিজের জায়গায় স্থির থাকতে পারছে কি না তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় একাধিক প্রার্থীকে শোকজ ও সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু কোথায় যেন মনে হচ্ছে পুরোপুরি স্থির হতে পারছে না কমিশন।

প্রথমেই বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে ঠিক কখন থেকে আচরণবিধি কার্যকর হয়, তা নিয়ে। নির্বাচন কমিশন বলছে, ১৭ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর ১৮ ডিসেম্বরের আগে কোনো ব্যক্তির প্রার্থী হওয়ার আইনগত সুযোগ নেই। ফলে এর আগে কোনো প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে নির্বাচনী প্রচারণার সুযোগ নেই।

তাই, বিভিন্ন দলের ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে যারা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তারা এখন নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারবেন কি না, তা পরিষ্কার হলো না। কিছুদিন আগে, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছিলেন, নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা প্রয়োগের সময় এখনো আসেনি। নির্বাচনে প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ার পর আচরণ বিধিমালা প্রযোজ্য হবে।

আবার আমরা দেখলাম, এর মধ্যে কমিশন কয়েকজন সম্ভাব্য প্রার্থীকে আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় অভিযুক্ত করেছে। এটি কমিশনের মধ্যকার সংশয়কে সামনে নিয়ে আসছে।

সাবেক অনেক নির্বাচন কমিশনার বলছেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকেই নির্বাচনী সব আইন ও আচরণবিধি প্রযোজ্য হয়। সেই বিবেচনায় নির্বাচন কমিশনকে এখনই শক্ত হাতে আচরণবিধি প্রয়োগে উদ্যোগী হতে হবে।

একদিকে নির্বাচন কমিশন বলছে, ১৮ ডিসেম্বরের পর প্রার্থীদের ক্ষেত্রে আচরণবিধি প্রযোজ্য হবে। বিপরীতে শোডাউন ঘিরে অনেক প্রার্থীকেই এরই মধ্যে তলব করা হয়েছে ইসিতে, পাঠানো হচ্ছে কারণ দর্শানো নোটিশ (শোকজ)। আবার অনেকে দৃষ্টিকটু শোডাউন করলেও তাকে কিছু করা হচ্ছে না।

কমিশনের এমন স্ববিরোধী আচরণের সমালোচনা হওয়ায় কমিশন এখন বিশিষ্টজনদের ওপর নাখোশ হয়েছে। রীতিমতো লিখিত বিবৃতি দিয়ে ইসি বলছে, বিশিষ্টজন মনগড়া বক্তব্য দিচ্ছেন।

২ ডিসেম্বর ২০২৩ কমিশনের জনসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচনী আচরণবিধি নিয়ে ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের টকশো এবং পত্রপত্রিকায় কতিপয় বিশিষ্টজন মনগড়া বক্তব্য দিচ্ছেন। গণমাধ্যমে প্রচারিত বিশিষ্টজনের এমন মনগড়া বক্তব্য জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পারে। এতে ইসির ওপর জনগণের আস্থা বিনষ্টের মাধ্যমে নির্বাচনকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। বিষয়টি মোটেও কাম্য নয়।

শুরুর দিকে নির্বাচন কমিশন বলল, এমপিদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে পদত্যাগ করতে হবে। কমিশনের একজন সদস্য এমনটা বলেছিলেন। তবে পরদিনই আবার বলা হয়েছে, পদত্যাগের প্রয়োজন হবে না। এছাড়া প্রশাসনের রদবদল এবং আচরণবিধি নিয়ে ইসির শীর্ষ কর্তাদের এক ধরনের মন্তব্যের বিপরীতে সিদ্ধান্ত হয়েছে অন্যরকম। ফলে জনমনে দেখা দিয়েছে এক প্রকার বিভ্রান্তি।

তফসিল ঘোষণার পর থেকেই আচরণবিধি প্রযোজ্য, এমনটাই আমরা জেনে এসেছি। কারণ নির্বাচন-পূর্ব সময় এই বিধিমালায় সংজ্ঞায়িত করা আছে। তফসিল ঘোষণার পর থেকে ভোটের ফল গেজেট আকারে প্রকাশ পর্যন্ত সময়কে নির্বাচন-পূর্ব সময় বোঝায়। আর যদি কমিশন মনেই করে যে, এখন প্রযোজ্য নয়, তাহলে বেশকিছু প্রার্থীদের সতর্কতার প্রয়োজনই বা হলো কেন?

গণমাধ্যমে রিপোর্টও হচ্ছে যে, আচরণবিধি ভেঙে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়া হয়েছে, অনেকে জমা দিতে এসেছেন প্রটোকল ব্যবহার করে। অনেকে, বিশেষ করে নৌকা প্রার্থীদের অনেকেই আবার মনোনয়ন পত্র জমা শেষ করেই এলাকায় মেয়র চেয়ারম্যানদের সাথে মতবিনিময় করতে শুরু করেছেন।

এই রকম অভিযোগের ঠিক সংখ্যা বলা যাবে না। তবে প্রতিদিনই তা নিয়ে অভিযোগ আসছে। নির্বাচন কমিশনের নিয়মানুযায়ী, সরকারি যেকোনো সম্পত্তিকে প্রচারের ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করলে সংশ্লিষ্ট দলকে প্রথমে তা জানানো হয়, অথচ তা আমরা অনেক ক্ষেত্রেই করতে দেখছি না। অনেকেই নানাভাবে প্রচারণাও চালাচ্ছেন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা ২০০৮-এর ১২ ধারা অনুযায়ী, কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা দল মনোনীত ব্যক্তি বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি ভোট গ্রহণের নির্ধারিত দিনের তিন সপ্তাহ আগে কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না।

এগুলো নির্বাচন কমিশনকে দেখতে হবে। যারা এর সমালোচনা করছেন তাদের বিরোধিতা করা নির্বাচন কমিশনের সাজে না। একটা কথা সবাই জানে যে, সরকারি দলের মনোনীত প্রার্থী, আগের সংসদ সদস্য আর সরকারি দল করা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের আচরণ মানানো কমিশনের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে। ভোটের আগেই যে অবস্থা দেখা যাচ্ছে, ভোটের সময় যে কী হয় তাই ভাবনার বিষয়।

তবে আচরণ মানানো শুধু নির্বাচন কমিশনের একার কাজ নয়। প্রার্থী এবং দল সবার সহযোগিতা না পেলে কমিশনের পক্ষে কাজ করা কঠিন। আচরণবিধি সেইটা শুধু প্রার্থী নন, রাজনৈতিক দলের জন্যও প্রযোজ্য। কারণ এর নামই হলো রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা। এই আচরণবিধি এবং প্রশাসনের রদবদল বিষয়ে কঠোরতা না দেখাতে পারলে একটা পর্যায়ে গিয়ে কমিশনকে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হবে। প্রার্থী এবং দল সবাইকে মনে রাখা দরকার যে, শুধু বিধি দিয়ে সবকিছু হয় না, নিজেদের আচরণটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

বিএসডি / এলএম

০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
বাংলাদেশে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ভাবছে না যুক্তরাষ্ট্র
পরের পোস্ট
১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সমাবেশ হচ্ছে না : ওবায়দুল কাদের

সম্পর্কিত পোস্ট

বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস নিয়ে জবি শিক্ষার্থীদের ভাবনা

সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২২

প্রশ্নফাঁস রোধে কঠোর হওয়া জরুরি।

সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২২

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    শেখ হাসিনা মানুষ হিসেবে কেমন?

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English