আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
মোহাভি কাউন্টি শেরিফের মুখপাত্র আনিটা মর্টেনসেন বলেন, ঘটনাস্থল থেকে যে ছবি পাওয়া গেছে, তা পুরোপুরি জঘন্য ও হৃদয়বিদারক। বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘প্রাণীপ্রেমী হিসেবে যখনই এগুলোর দিকে তাকাচ্ছি, তখনই কান্না পাচ্ছে।’
অন্য প্রাণীগুলোর মধ্যে আছে কুকুর, কচ্ছপ, টিকটিকি, ইঁদুর ও খরগোশ। ১০ দিন পর পুলিশ জানতে পারে টুরল্যান্ড বাড়িতে ফিরেছেন। এরপর তারা তাঁকে গ্রেপ্তার করে।পশুর প্রতি নিষ্ঠুর আচরণের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। টুরল্যান্ড স্বীকার করেছেন, কিছু প্রাণী জ্যান্ত অবস্থাতেই ফ্রিজে সংরক্ষণ করেছিলেন।
তবে প্রাণীগুলোকে ফ্রিজে হিমায়িত করে রাখার উদ্দেশ্য কী ছিল, তা জানা যায়নি। এখন টুরল্যান্ডের স্ত্রী ব্রুকলিন বেককে খুঁজছে পুলিশ।
বিএসডি/ এমআর