আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, তাদের বিচ্ছেদ পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের অবাক করে দিয়েছে। কারণ তারা সুখী দম্পতি হিসেবেই পরিচিত ছিলেন।
এর আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসেছিল তিনি তার নতুন স্ত্রীকে বেশ সময় দিচ্ছেন। বিয়ের সময়েও যুক্তরাষ্ট্রের বিলিওনেয়ার টুইটারে ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ভাগ্যবান ও সুখী মানুষ। সে সময় তিনি টুইটারে আর নতুন কোনো পোস্ট করবেন না বলে জানিয়েছিলেন।
জেরি হল আর আগে জ্যাগারের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কে ছিলেন, যার সঙ্গে তার ৪টি সন্তান রয়েছে। এই জুটি ইন্দোনেশিয়ার বালিতে ১৯৯০ সালে হিন্দু বিয়ের রীতিতে গাটছড়া বাঁধেন।
রুপার্ট মারডক এর আগে ১৯৫৬ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলীয় ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট প্যাট্রিসিয়া বুকারের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন কাটান। পরে স্কটিশ বংশোদ্ভূত সাংবাদিক আনা মানকে ১৯৬৭ সালে বিয়ে করেন এবং ৩২ বছরের দাম্পত্য জীবন শেষে ১৯৯৯ সালে তাদের ছাড়াছাড়ি হয়। চীনা বংশোদ্ভূত উদ্যোক্তা ওয়েন্ডলি ডেংকে বিয়ে করেন ১৯৯৯ সালে। ২০১৪ সালে তাদের বিয়েবিচ্ছেদ হয়।
তিনি ৬ সন্তান লালচান মুরদোচ, জেমস মুরদোচ, এলিজাবেথ মুরদোচ, গ্রেস মুরদোচ, ক্লোই মুরদোচ ও প্রুডেন্স পুরদোচের পিতা। ২০১৮ সালে লালচান মুরদোচকে মারডক তার উত্তরসূরি হিসেবে ঘোষণা করেন।
বিএসডি/ ফয়সাল