বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
যুদ্ধবিরতি অবশ্যই বহাল রাখতে হবে : যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে : আমিনুল
এইচএসসি পাস আ. লীগ নেতার সম্পদের পাহাড়, ক্রোকের নির্দেশ আদালতের
সমানভাবে যুদ্ধ বন্ধ করতে চেয়েছিল ইসরায়েল ও ইরান : ট্রাম্প
ডাকাতের হামলায় নিহত অটোরিকশা চালকের পরিবারের পাশে বিএনপি
রিজার্ভ ছাড়াল ২৭ বিলিয়ন ডলার
ইরানের সরকার পরিবর্তন ইস্যুতে আগের অবস্থান থেকে সরলেন ট্রাম্প
জনগণ শুধু প্রতীক নয়, দলীয় কর্মকাণ্ড দেখে এখন ভোট দেবে...
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
অপরাধ যত বড়ই হোক ‌‘মব জাস্টিস’ সমর্থনযোগ্য নয় : রিজভী
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
  আন্তর্জাতিক ডেস্ক,

দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে হিমালয়ের কোলে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন মাতৃতান্ত্রিক এক সম্প্রদায়ের নাম মসুও। অঞ্চলটি তথাকথিত নারী শাসিত এক অভিনব সাম্রাজ্য। চীনের ইউনান প্রদেশে পাহাড়ের কোলে মসুও সমাজের রাজত্ব করেন নারীরা। সেখানে সবকিছুতেই প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন নারীরা আর তাদের সমাজে পুরুষরা গৌণ।

পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক ছাড়া যেহেতু সন্তান উৎপাদন সম্ভব নয়, তাই মসুও সমাজে পুরুষের প্রয়োজন ভবিষ্যৎ বংশধর তৈরির জন্য। এর বাইরে পুরুষের সাথে সম্পর্ককে তাদের সমাজে নিরুৎসাহিত করা হয়। মসুও জনগোষ্ঠীকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন পেশায় আইনজীবী চু ওয়াই হং।

তিনি ২০০৬ সাল পর্যন্ত কাজ করতেন সিঙ্গাপুরের একটি বড় প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ আইনজীবী হিসেবে। ওই বছর তার শহুরে ব্যস্ত জীবন থেকে আগাম অবসর নিয়ে চু ওয়াই হং যখন তার পূর্বপুরুষের দেশ চীনে বেড়াতে যান, তখন হঠাৎই তিনি দেখা পান পাহাড়ের বাসিন্দা এই বিচ্ছিন্ন সম্প্রদায়ের। সঙ্গে সঙ্গে তাদের দারুণ ভাল লেগে যায় চু ওয়াই হংয়ের।

খুব কাছ থেকে ওই সম্প্রদায়ের জীবন-যাপন পর্যবেক্ষণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন চু ওয়াং হং। তিনি জানান, নারীরা সেখানে দারুণ ক্ষমতাশীল। আপনি সেখানে গেলে দেখবেন এই সম্প্রদায়ের নারীদের মধ্যে কী পরিমাণ আত্মবিশ্বাস। আর এটা কিন্তু তাদের স্বভাবজাত। আমাদের নারীদের মধ্যে এটা সচরাচর দেখা যায় না। এরা কিন্তু সেভাবে শিক্ষিত নয়, এরা কৃষক, কিন্তু আত্মবিশ্বাসে এরা যেন টগবগ করছে! এভাবেই তিনি ওই নারীপ্রধান সম্প্রদায়ের বর্ণনা করেন।

ওয়াই হং জানান, ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ লুগু হ্রদ লিজিয়াং শহরের কেন্দ্র থেকে বিস্তৃত ইউনান প্রদেশের নিংলাং এবং সিচুয়ান প্রদেশের ইয়ানইউয়ান-এর সীমান্তবর্তী এলাকা পর্যন্ত। পাহাড়ের প্রায় ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় অপূর্ব সুন্দর হ্রদ লুগু লেক। এর চারপাশে চমৎকার ঝাউবন। পাহাড়ে ঘেরা চোখ জুড়ানো দারুণ এলাকা। প্রত্যেকেই কৃষিজীবী আর খুব শান্ত ধীরস্থির জীবনযাত্রা সেখানে।

সিঙ্গাপুরে ওয়াই হংয়ের কর্মজীবন ছিল খুবই সফল। কিন্তু তা ছিল অমানুষিক ব্যস্ততায় ভরা। রোজই প্রায় রাত বারোটা পর্যন্ত তাকে কাজ করতে হতো, প্রায়ই সপ্তাহে সাত দিন। কয়েক দশক এভাবে চলার পর একদিন সকালে উঠে তিনি ঠিক করলেন, সাফল্য আর অর্থের বাইরে যে জীবন তাকে জানতে তিনি বেরিয়ে পড়বেন। কাজে ইস্তফা দিলেন।

চু ওয়াই হং যখন ২০০৬ সালে লুগু লেকে যান, তখনও সেখানে পর্যটকদের আনাগোনা প্রায় ছিলই না। বাইরের মানুষের প্রভাবও তেমন পড়েনি। তিনি তখনও ভাবেননি যে সেখানেই তিনি ভবিষ্যতে তার ঘর বাঁধবেন।

মসুও একটি ছোট প্রাচীন সম্প্রদায়। সংখ্যায় তারা ৪০ হাজারের মত। মূলত স্বনির্ভর জাতিগোষ্ঠী, কঠোর ধর্মবিশ্বাস আর সংস্কৃতি কেন্দ্রিক তাদের জীবনযাপন। মসুও নারীরা প্রকৃতির উপাসক। লুগু হ্রদকে তারা মায়ের মতো সম্মান করেন। এই হ্রদের তীরে তাদের বর্ণাঢ্য নৃত্য দেখার মতো।

ওয়াই হং যেদিন সেখানে গিয়ে পৌঁছান, সেদিন মসুও নারীরা তাদের প্রথাগত উজ্জ্বল সাজপোশাকে পাহাড়ের দেবীর উৎসব উদযাপন করছিলেন। তারা খুব মজা করে নাচ-গান করছিল, আগুন জ্বালিয়ে খাবার রান্না করছিল আর পর্বতের দেবীর সামনে ধূপ জ্বালাতে সবাই পাহাড় ভেঙে উপরে উঠছিল। পাহাড়ের মাথায় তাদের দেবী গামুর মন্দির।

তাদের বিশ্বাস এই দেবীই তাদের রক্ষাকর্ত্রী। তারা বলে, তাদের এই দেবী নাচ-গান ভালবাসেন, মদ্যপান, বহুগামিতা তার খুব পছন্দ। তাই এই দেবীকেই তারা অনুসরণ করেন। মসুও নারীদের বক্তব্য, দেবীর মতো তাদের জীবনেও একাধিক পুরুষসঙ্গী চাই। তারা একজনের সাথে আটকে থাকতে চান।

প্রথাগতভাবে মসুওরা মাতৃতান্ত্রিক। অর্থাৎ তাদের বংশ পরম্পরা মায়ের দিক থেকে। তাদের সমাজে মাতামহী বা প্রমাতামহী সবচেয়ে ক্ষমতাশালী। মেয়ে মায়ের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়।

মসুও পরিবারের কন্যারা ভাই বা ছেলের ভরনপোষণের দায়িত্ব নেয়। ছেলেরা কখনও বাসা ছেড়ে কোথাও যায় না। বোনের পরিবারেই থাকে। তবে ভবিষ্যত প্রজন্মে পরিবারের মাথা কে হবে, সেটা কোন কন্যাসন্তান পরিবারের অগ্রজ, সেটা বিচার করে তারা ঠিক করে না। পরিবারে যে কন্যা সন্তান সবচেয়ে বুদ্ধিমতী আর সবচেয়ে পরিশ্রমী সেই পরিবারের মাথা হয়।

মসুও পরিবারের মাথা হবেন কোন নারী তা ঠিক করে দেন পরিবারের মায়ের বংশের সবচেয়ে বয়ষ্ক নারী। মেধা ও কর্মদক্ষতা বিচার করে সেটা ঠিক করে দেন তিনি। পরিবারে সবাইকে তিনি নির্দেশ দিয়ে জানিয়ে দেন ভবিষ্যতে ওই পরিবার কার কর্তৃত্ব মেনে নেবে।

মসুওদের লোক সংস্কৃতিতে তাদের বিশ্বাস যে পুরুষের ভূমিকা হলো শুধুই সন্তান উৎপাদনে সাহায্য করা। কিন্তু শিশুর জীবনে বাবার আর কোন ভূমিকাই থাকে না। মসুও পরিবারে শিশুরা যেহেতু মায়ের বাড়িতে বেড়ে ওঠে, তাই ঘরে পুরুষ বলতে বাবার চেয়ে তারা বেশি চেনে মামাকে বা মায়ের বংশের যে পুরুষ সেই পরিবারে থাকেন তাকে।

আমরা বাবা বলতে যেটা বুঝি মসুও সমাজে বাবারা কিন্তু সেরকম নয়। সন্তানের বড় হয়ে ওঠার ব্যাপারে তাদের কোন দায়িত্বই থাকে না। সব দায়িত্ব নেন মামারা। বোনের বাচ্চাদের মসুও সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষা দেয়া, তাদের জীবনযাপন, মূল্যবোধ সবকিছু যথাযথভাবে শেখানোর দায়িত্ব মামাদের।

মসুও সমাজে পুরুষদের ভূমিকা খুবই গৌণ। তারা মসুও নারীদের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী ভাবে বসবাস করেন না। মসুওদের সমাজে নারী পুরুষের সম্পর্কের ব্যাপারটাও একেবারেই অন্যরকম। বিয়ে বলে তাদের সমাজে কিছু নেই। নারী আর পুরুষের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কেও তারা বিশ্বাস করে না।

মসুও সমাজে একজন পুরুষ নারীকে বলে- আজ রাতে আমি তোমার বাসায় কাটাব। মসুওদের বাসায় প্রত্যেক নারীর আলাদা ঘর থাকে। পুরুষ এসে রাতে তার পছন্দের নারীর দরজায় পাথর দিয়ে টোকা মারে ও তার ঘরে রাত কাটায়।

ওই পুরুষকে সূর্য ওঠার আগেই ঘর থেকে চলে যেতে হয় তার নিজের বাসায়। মসুওরা এটাকে বলে পথচলতি বিয়ে। তারা কখনই এই পথচলতি বিয়েকে স্থায়ী কোন সম্পর্ক হিসাবে দেখে না বা দেখার প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করে না। তাদের যুগল সম্পর্ক শুধু রাতের ওই মুহূর্তটির জন্যই স্থায়ী হয়।

চু ওয়াই হং মসুওদের গ্রামে গিয়ে বেশ কয়েকবার থাকার পর গ্রামের বাসিন্দারা তাকে পাকাপাকি ভাবে থেকে যাবার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, আমাকে সবচেয়ে মুগ্ধ করেছিল নারীদের প্রতি মসুওদের সম্মানবোধ। মসুও সমাজে পুরুষরা ছোটবেলা থেকেই নারীদের সম্মান করতে শেখে। নারীর প্রতি সম্মানবোধ নিয়ে তারা বেড়ে ওঠে।

পুরুষপ্রধান দুনিয়ায় পুরুষরা নারীদের প্রতি যেভাবে আচরণ করে, তাদের যে চোখে দেখে, মসুও সমাজ নারীপ্রধান হলেও নারীরা কিন্তু পুরুষদের একইভাবে দেখে না। তারা পুরুষের ওপর প্রভুত্ব করে না। পুরুষদের গালমন্দ করে না। তাদের প্রতি মসুও নারীরা খুবই মমতাশীল।

ওয়াই হং বলেন, পুরুষরাও সেই সমাজে কখনও নিজেদের অধস্তন বা অবদমিত বলে মনে করে না। তাদের সমাজে নারী ও পুরুষের মধ্যে একটা সাম্য আমি দেখেছি। মসুও সমাজে নারীদের খুবই সম্মান করার সংস্কৃতি রয়েছে। আর নারীরাও পুরুষদের হেয় করেন না।

মসুও এলাকায় এখন পর্যটকের সংখ্যা বেড়েছে। ফলে তারা এখন চীনের আধুনিক জীবনধারার সাথে পরিচিত হবার সুযোগ পাচ্ছেন। অনেক মসুও নারী একজন জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ঘর বাঁধার চিন্তাধারাকেও পছন্দ করতে শুরু করেছেন।

চু ওয়াই হং বলেন, সমাজে নারীর সম্পর্কে পুরুষের যে প্রচলিত ধ্যানধারণা রয়েছে প্রাচীন এই মসুও সমাজ তার অনেক কিছুকেই চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। তার মতে, মাতৃতান্ত্রিক একটি সমাজ কতটা সুশৃঙ্খল ও কার্যকর হতে পারে মসুও সমাজ তারই উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

বিএসডি/আইপি

০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
এশিয়া কাপের আগে নেপালে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবেন সাবিনা-কৃষ্ণারা
পরের পোস্ট
রনি ভৌমিকের নির্মাণে সিয়াম-নোভার সিনেমা শেষের পথে

সম্পর্কিত পোস্ট

যুদ্ধবিরতি অবশ্যই বহাল রাখতে হবে : যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী

জুন ২৪, ২০২৫

সমানভাবে যুদ্ধ বন্ধ করতে চেয়েছিল ইসরায়েল ও ইরান...

জুন ২৪, ২০২৫

ইরানের সরকার পরিবর্তন ইস্যুতে আগের অবস্থান থেকে সরলেন...

জুন ২৪, ২০২৫

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি: রাশিয়া

জুন ২৪, ২০২৫

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী :...

জুন ২৪, ২০২৫

‘ইরানে বোমাবর্ষণ বন্ধ করুন’, ইসরায়েলকে কঠোর নির্দেশ ট্রাম্পের

জুন ২৪, ২০২৫

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে প্রাণ গেছে অন্তত ৬০৬ জনের

জুন ২৪, ২০২৫

‘গঠনমূলক ভূমিকা’ রাখায় কাতারকে ধন্যবাদ জানাল ইরান

জুন ২৪, ২০২৫

বৈঠক চেয়ে ইরানকে চিঠি দিয়েছে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থা

জুন ২৪, ২০২৫

পুতিনকে চিঠি দিয়েছেন খামেনি

জুন ২৩, ২০২৫

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    মিয়ানমারে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English