নিজস্ব প্রতিবেদক,
ঈদুল আজহার দিন ও পরদিন মিলে সাড়ে ১২ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ করেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)।
এর মধ্যে বুধবার (২১ জুলাই) ৪ হাজার শ্রমিক ৩১৭টি গাড়ির মাধ্যমে প্রায় ৭ হাজার টন ও বৃহস্পতিবার প্রায় ৩ হাজার শ্রমিক ২২০টি গাড়ির সাহায্যে সাড়ে ৫ হাজার টন বর্জ্য নগর থেকে তুলে দুটি টেন্সিং গ্রাউন্ডে ডাম্পিং করেছে।
যাতে বলা হয়, মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী কোরবানির পশু বর্জ্যসহ সব ধরনের আবর্জনা অপসারণে স্বাস্থ্যবান্ধব পরিবেশ রক্ষায় যে সফলতা অর্জিত হয়েছে সে জন্য নগরবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
নগরবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মেয়র বলেন, অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে কোরবানির ঈদেও পশুর বর্জ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপসারণে চসিকের সামর্থ্য অনুযায়ী যে সব নির্দশনা দেওয়া হয় তা যথাযথভাবে নাগরিক সমাজ পালন করেছেন এবং চসিক নিয়োজিত জনবল যথার্থভাবে অর্পিত দায়িত্ব সম্পাদন করেছেন।
চট্টগ্রামকে কোরবানি উত্তর বিকেল ৫টার মধ্যেই বর্জ্যমুক্ত করে স্বাস্থ্য ও পরিবেশবান্ধব রাখা সম্ভব হয়েছে।
বর্জ্য অপসারণের ক্ষেত্রে কোনো বিচ্যুতি বা ধীরগতি থাকলে তা অবহিত করার জন্য নগরবাসীকে চসিকের কন্ট্রোল রুমে জানাতে বলা হলেও কাজ শেষে এ ধরনের কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, বর্জ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি মো. মোবারক আলী, ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবদুল বারেক, এসরারুল হক, চসিক সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী যিশু, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক, ঝুলন কুমার দাশ, নির্বাহী প্রকৌশলী মির্জা ফজলুল কাদের, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম চৌধুরী, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব শর্মা প্রমুখ।
বিএসডি/আইপি