কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, হাওরের স্বকীয়তা বজায় রাখার পাশাপাশি জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।
সংশোধিত পরিপত্রে আরও বলা হয়েছে, যেখানে–সেখানে সেতু নির্মাণ করা যাবে না। জরুরি কোনো সেতু নির্মাণ করতে হলে আগে নদীর প্রবাহ ও নাব্যতা বিবেচনায় নিয়ে সেতুর উচ্চতা ঠিক করতে হবে। তা ছাড়া সেতুর নকশা এমনভাবে করতে হবে, যাতে নৌযান চলাচল বাধাগ্রস্ত না হয়। নদী পুনঃখনন ও ড্রেজিংয়ের সময় সেতু ক্ষতির মুখে না পড়ে।
কমিশন বলছে, এখন এমনভাবে সেতু নির্মাণ করা হয়, নিচ দিয়ে নৌযান চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। ড্রেজার নেওয়া যায় না।
পরিপত্রে আরও বলা হয়েছে, রেললাইন নির্মাণ, মহাসড়ক নির্মাণ, আবাসন, অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য কোনোভাবেই ফসলি জমি থেকে মাটি নেওয়া যাবে না।
ড্রেজিংয়ের ফলে যেসব মাটি পাওয়া যায়, তা দিয়ে উন্নয়নকাজ করার কথা বলা হয়েছে।
মহাসড়ক, এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ে, টানেল ও সেতুকে টেকসই করতে ওজন পরিমাপক যন্ত্র বসানোর প্রস্তাব করা হয়েছে পরিপত্রে।