নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস আজ সোমবার। ১৯৭৫ সালের এই দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বহুজাতিক কোম্পানি শেল অয়েলের কাছ থেকে তিতাস, রশিদপুর, হবিগঞ্জ, বাখরাবাদ ও কৈলাসটিলা গ্যাসক্ষেত্র কিনে রাষ্ট্রীয় মালিকানা প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০১০ সালের ১২ আগস্ট এক পরিপত্রে ৯ আগস্টকে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
দিবসটি উপলক্ষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কর্মসূচি পালন করা হবে। এ দিবস উপলক্ষে সোমবার রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।
এ উপলক্ষে ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তায় বঙ্গবন্ধুর অবদান: বর্তমান প্রেক্ষিত এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হবে।
জ্বালানি খাতের সাম্প্রতিক অর্জন, অগ্রগতি ও অন্যান্য বিষয়ে আজ জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে জ্বালানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোবাইল ফোনে এসএমএস দেওয়া হচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে গতকাল রোববার ‘এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার’ ম্যাগাজিন ‘বঙ্গবন্ধুর জ্বালানি কৌশল ও আমাদের জ্বালানি নিরাপত্তা’ শীর্ষক ওয়েবিনারের আয়োজন করে।
সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, পাঁচটি গ্যাসক্ষেত্র ক্রয় করে বঙ্গবন্ধু জ্বালানি নিরাপত্তার যে ভিত্তি রচনা করেছিলেন, তা ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। টেকসই জ্বালানিব্যবস্থা গড়ার নেপথ্যের কাজ সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে। চাহিদা মোতাবেক তেল-গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। আবাসিক ব্যবহারের জন্য এলপিজি সহজলভ্য করার উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে।
বিএসডি/এমএম