সহ–অভিনেতা হিসেবে আয়ুষ্মানের মূল্যায়ন করতে গিয়ে রাকুল বলেন, ‘আয়ুষ্মান দুর্দান্ত পেশাদার অভিনেতা। যেকোনো দৃশ্য নিজের মতো করে উচ্চমানের করে তুলতে পারে ও। আর যখন অন্য কোনো সহশিল্পী একই কাজ করে, অত্যন্ত ক্ষিপ্রতার সঙ্গে তা ধরে ফেলতে পারে আয়ুষ্মান। একজন অভিনয়শিল্পীর এটা অনেক বড় গুণ।’
করোনাকালে শুটিং অভিজ্ঞতাও ছিল একদম ভিন্ন। কিছুদিন অন্তর করোনার পরীক্ষা করিয়ে রীতিমতো হাঁপিয়ে উঠেছিলেন এই বলিউড রূপসী। ডক্টর জি ছবির অধিকাংশ দৃশ্য এলাহাবাদে শুটিং হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে রাকুল বলেছেন, ‘এখানকার ক্যাম্পাসগুলো ভীষণই সুন্দর। এই শহরের নিজস্ব প্রাচীন একটা সৌন্দর্য আছে। আমাদের শুটিং শিডিউল বেশ ক্লান্তিকর ছিল। এতটুকু বিশ্রামের অবকাশ ছিল না। তবে ভালোভাবেই শুটিং শেষ হয়েছে। জৈব বলয়ের মধ্যে আমাদের থাকতে হতো। এরই মধ্যে আমরা শহরটাকে আবিষ্কার করার চেষ্টা করতাম। কোভিডসংক্রান্ত সব রকমের সাবধানতা নেওয়া হয়েছিল। কিছুদিন পরপরই আমাদের করোনা পরীক্ষা হতো। মাস্ক পরে থাকতাম। আর সেট নিয়মিত স্যানিটাইজ করা হতো।’
রাকুলকে শেষ পর্দায় দেখা গেছে সরদার কা গ্র্যান্ডসন ছবিতে। মুক্তির অপেক্ষায় আছে তেলেগু ছবি কোনডা পোলাম। এ ছাড়া রাকুলের ঝুলিতে আছে অ্যাটাক, মেডে, থ্যাংক গডসহ আরও কিছু সিনেমা।
বিএসডি/আরএ