অর্থনীতি ডেস্ক:
বিয়ে হোক বা অন্য কোনো উপলক্ষ্য এ উপমহাদেশে সোনার গহনার কদর সবসময়ই ভিন্ন মাত্রার। অনেকের কাছেই সামাজিক মর্যাদার একটা বিষয়ও সোনা।
তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ঘরে সোনার গহনা থাকলেও তা নিয়মিত পরা হয় না। কেনার পর নিরাপত্তার কথা ভেবে অনেকেই ভারী গহনাগুলো আর গায়ে তোলেন না। বছরের পর বছর তা পড়ে থাকে বাড়ির আলমারি কিংবা ব্যাংকের লকারে। তা নিয়েও থাকে বাড়তি চিন্তা। বাড়িতে রাখলে চুরি, ডাকাতির ভয় আবার ব্যাংকের লকারে রাখলে তার জন্য টাকা খরচ করতে হয়।
এ প্রকল্পে তিনভাবে বিনিয়োগ করা যায়। আলাদা আলাদা হারে সুদ বাবদ আয় হতে থাকে সারা বছর।
১ থেকে ৩ বছরের জন্য স্বল্পকালীন, ৫ থেকে ৭ বছরের জন্য মধ্যমেয়াদি এবং ১২ থেকে ১৫ বছরের জন্য দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। নিয়ম অনুযায়ী সবচেয়ে কম ১০ গ্রাম সোনা বিনিয়োগ করা যায়। সেটা সোনার বার কিংবা গহনা হতে পারে। বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা নেই।
স্বল্পকালীন বিনিয়োগে এক বছরের জন্য সুদ বছরে ০.০৫ শতাংশ। দু’বছর পর্যন্ত ০.৫৫ শতাংশ আর তার বেশি হলে ০.৬০ শতাংশ হারে সুদ মেলে। মধ্যমেয়াদি বিনিয়োগে সুদের হার বছরে ২.২৫ আর দীর্ঘমেয়াদির ক্ষেত্রে ২.৫০ শতাংশ।
সূত্র : আনন্দবাজার
বিএসডি/আইপি