পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর থেকে নাইমুল ইসলাম নিখোঁজ ছিলেন। পরে তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোন থেকে পরিবারের কাছে ফোন করে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।
রূপপুর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আতিকুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার সকালে ছেলেটি নিখোঁজ হওয়ার পর রাতে তাঁর বাবা বিষয়টি থানায় লিখিতভাবে জানান। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে পুলিশ ছেলেটির ব্যবহৃত মুঠোফোনের অবস্থান শনাক্ত করে। পরে পুলিশ উপজেলার নওদাপাড়া গ্রামে গিয়ে চাঁদ আলীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, চাঁদ আলীর ঘরের মেঝে খুঁড়ে নাইমুলের ১০ টুকরা লাশ উদ্ধার করা হয়।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, এই অপহরণ ও হত্যাকাণ্ডে বেশ কয়েকজন জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁদের ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে।
বিএসডি/ এলএল