নিজস্ব প্রতিবেদক:
কর্মকর্তারা বলেন, কাস্টম হাউসের পোর্ট কন্ট্রোল ইউনিট ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার আওতায় রপ্তানিকারক, রপ্তানিকারকের ওয়েবসাইট, তৈরি দেশ, আমদানিকারকের ব্যবসায়ের ধরন ও ঠিকানা, পণ্যের বর্ণনা বিশ্লেষণ করে পণ্য চালানটি সন্দেহজনক হিসেবে শনাক্ত করে। আজ একটি কনটেইনারের চালানটি খুলে তা নিশ্চিত হন কর্মকর্তারা।
চট্টগ্রাম কাস্টমের উপকমিশনার মো. সালাহউদ্দিন রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, চালানটি আটকে দেওয়ায় সরকারের অন্তত ১০০ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিতে পারেনি চক্রটি। আগের আমদানিকারকের মতো এই আমদানিকারকের বিরুদ্ধেও ফৌজদারি মামলা ও বিভাগীয় মামলা করা হবে।