নিজস্ব প্রতিবেদক:
ইউনিয়ন পরিষদের পঞ্চম ধাপের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কমপক্ষে ১৬ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। এর মধ্যে সর্বনিম্ন ৪২ ভোট পেয়েছেন ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর ফলসী ইউনিয়নের নিমাইচাঁদ মণ্ডল। তিনি তিনটি কেন্দ্রে একটি করে ভোট পান।
ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর জামানতের পরিমাণ পাঁচ হাজার টাকা। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুকূলে ট্রেজারি চালান অথবা কোনো তফসিলি ব্যাংকের পে-অর্ডার বা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে এই টাকা জমা দিতে হয়। প্রার্থী সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নে প্রদত্ত ভোটের অষ্টমাংশ অর্থাৎ আট ভাগের এক ভাগেরও কম পেলে তাঁর ওই জামানত বাতিল হয়ে যায়। তখন ওই অর্থ সরকারের কোষাগারে জমা হয়।
যে ১৬ প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুর ফলসী ইউনিয়নের নিমাইচাঁদ মণ্ডল, নীলফামারীর ডোমারের ভোগডাবুড়ী ইউপির হাফিজুর রহমান (৫৪২), কেতকীবাড়ী ইউপির রবিউল ইসলাম স্বাধীন (১৮৮), গাইবান্ধার সাঘাটার মুক্তিনগরে আরশাদ আজিজ (এক হাজার ২০০), ফুলছড়ির উদাখালীতে আসাদুজ্জামান বাদশা (৪৪০), চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নারায়ণপুরে শহিদুল ইসলাম (২৭৮), কুষ্টিয়া সদরের বটতৈল ইউপিতে মোমিন মণ্ডল (১১৪), আলমপুরে আব্দুল হান্নান (১৭৭), হাটশ-হরিপুরে সম্পা মাহমুদ (২৩২), পাবনার ফরিদপুরের বি-নগরে আজাহার আলী সরকার (৭৬৭), টাঙ্গাইলের বাসাইলে কাঞ্চনপুর ইউপিতে রাকিব খান শহীদ (৮৫১), সাভারের কাউন্দিয়ায় মেশের আলী (৮৫৮), নরসিংদীর শিবপুরের বাঘাবতে মোহাম্মদ জহিরুল হক (এক হাজার ৩৪৮), বগুড়ার দুপচাঁচিয়ার চামরুল ইউপিতে আজম হোসেন (এক হাজার ৮৭৯), হবিগঞ্জের মাধবপুরের নোয়াপাড়ায় মোজাহিদ বিন ইসলাম (এক হাজার ২৫৪) এবং বাঘাসুরা ইউপির এখলাস মিয়া (এক হাজার ৮৬৯) ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
বিএসডি / আইপি