নিজস্ব প্রতিবেদক:
নুরুল হক বলেন, আওয়ামী লীগের উপকমিটির আদলে সরকারি দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়। সার্চ কমিটি বিভিন্ন ব্যক্তি ও দলের প্রস্তাবিত ৩২২ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করলেও চূড়ান্ত ১০ জনের তালিকা প্রকাশ করেনি, যা তাদের কাজের অস্বচ্ছতা প্রকাশ করে।
নুরুল হক আরও বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া কাজী হাবিবুল আউয়ালের নিয়োগ, পদোন্নতি নিয়ে বিতর্কসহ অসদাচরণের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বিতর্কিত নূরুল হুদা কমিশনের সচিব ছিলেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান অবসরের পরও সরকারের বিশেষ সুবিধাভোগী হিসেবে বিটিআরসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমানও সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে সদ্য অবসরে যাওয়া একজন সচিব।
গণ অধিকার পরিষদ বলছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে রয়েছে আইন না মানাসহ বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের অভিযোগ। রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে।
বিএসডি/ এফএস