আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
১ মার্চ রাইফ কারামুক্ত হন, তবে কারামুক্ত হলেও তাঁর দেশত্যাগে ১০ বছরের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সৌদি সরকার। আরও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) বলছে, রাইফের কানাডায় ফেরা নিয়ে কাজ করছে তারা।
২০০৮ সালে ‘লিবারেল সৌদি নেটওয়ার্ক’ প্রতিষ্ঠা করে সৌদি আরবের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিষয়ে বিতর্ককে উৎসাহিত করার চেষ্টা চালিয়েছিলেন রাইফ (৩৮)।
অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে ইসলাম অবমাননা ও আনুগত্য সীমার বাইরে যাওয়ার অভিযোগে ২০১২ সালে জেদ্দা থেকে গ্রেপ্তার হন রাইফ বাদাওয়ি।
একই বছর এক সৌদি বিচারক বলেন, ধর্মত্যাগের জন্য রাইফের বিচার হবে (যার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড) কারণ, তিনি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে অস্বীকার করেছেন।
রাইফ বাদাওয়িকে প্রথমবার যখন ৫০ বার বেত্রাঘাত করা হয়, তখন বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে এবং রাইফ সৌদিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতীকে পরিণত হন।
বিএসডি/ এমআর