বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
ইন্টারনেট ছাড়াই কাজ করবে গুগলের এআই অ্যাপ
বিদেশিসহ ৬ শতাধিক কয়েদিকে ক্ষমা করলেন ওমানের সুলতান
ঈদের আগে মোট রিজার্ভ ছাড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলার
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে সাতক্ষীরার ২০ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির চাপ নেই
কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা : বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন
গুম, নির্যাতন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত ছিল র‍্যাব
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২৫ কিলোমিটার এলাকায় যানবাহনের ধীরগতি
সৎ মা কারিনা ও বাবা সাইফকে বলিউডের সেরা দম্পতি বললেন...
গাজায় ঈদের আগের দিন ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭০
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
আন্তর্জাতিক

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে পথ দেখাতে পারেন সি

কর্তৃক HsrdAJYwFbF মার্চ ১৪, ২০২২
মার্চ ১৪, ২০২২ ০ মন্তব্য 432 ভিউজ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

চীনে বসেছে শীতকালীন অলিম্পিকের আসর। এই আসরের প্রারম্ভে খানিকটা যেন ‘মহড়া’ দিতে এলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। হঠাৎ বেইজিংয়ে হাজির হন তিনি। পেলেন উষ্ণ অভ্যর্থনা। বৈঠক করলেন তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে। এই ঘটনা গত ফেব্রুয়ারির শুরুতে। তখন কি আর কেউ জানত, তার ২০ দিনের মাথায় ইউক্রেনে হামলা করে বসবেন পুতিন! রাশিয়ার হাত ধরে নতুন একটি যুদ্ধ দেখবে বিশ্ব।

পুতিন ও সির ওই বৈঠকের খবরাখবর আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ফলাও করে প্রচার করে। তখন দুই দেশই দাবি করেছিল, বন্ধুত্ব জোরদার করতে পুতিন বেইজিংয়ে গিয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে বলেছিলেন, ওই সফরের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী এই দুই নেতা নিজেদের আরও কাছাকাছি এনেছেন।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি পুতিনের নির্দেশে রুশ সেনাবাহিনী ইউক্রেনে সর্বাত্মক হামলা শুরু করলে প্রথমে চীন এই ইস্যুতে অনেকটা নীরব থাকে। বিশ্লেষকদের মতে, বেইজিং শুরুর দিকে পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে। পশ্চিমারা রুশ হামলার প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা ব্যবস্থা কী নেয়, সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখে বেইজিং। তবে দিন যত গড়াচ্ছে, এ বিষয়ে চীন নড়েচড়ে বসছে। ইউক্রেন যুদ্ধকে ঘিরে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে চীন তার অবস্থান জোরদার করার চেষ্টা করছে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্লেষকদের অনেকেই বলছেন, ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ পুতিনকে সামলাতে, ইউক্রেনে রুশ হামলা বন্ধ করে শান্তি ফেরাতে সবচেয়ে কার্যকর মধ্যস্থতাকারী হতে পারেন সি। ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের পথ দেখাতে পারে চীন।

রাশিয়ার অন্যতম বাণিজ্য অংশীদার চীন। গত বছর দেশ দুটির মধ্যে রেকর্ড ১৪৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য হয়েছে।ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ার বিরুদ্ধে যখন একের পর এক পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে, তখন রুশ তেল-গ্যাসের অন্যতম রপ্তানি গন্তব্য হিসেবে ভাবা হয়েছে চীনকে।

ঐতিহ্য মেনে মস্কো-বেইজিং নিয়মিত বড় ধরনের যৌথ সামরিক মহড়া করে। দেশ দুটির মধ্যে দীর্ঘ চার হাজার কিলোমিটারের সীমান্ত রয়েছে।

আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে এখন মস্কো ও বেইজিং ঘনিষ্ঠ মিত্র। চীন ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক জোরালো হওয়ার বড় কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উভয়ের উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ক। তাই পুতিন ইউক্রেনে হামলার অভিপ্রায় চীনকে আগে থেকে জানাননি, এটা মানতে নারাজ অনেকে।

সম্প্রতি পশ্চিমা গোয়েন্দাদের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সি সবই জানতেন। এমনকি শীতকালীন অলিম্পিক শেষ হওয়ার আগে যাতে রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযানে না যায়, মস্কোকে সে কথা বলেছিলেন চীনা কর্মকর্তারা। আর রাশিয়া সে কথা রেখেছে।

এসব দাবির সত্য-মিথ্যা যাচাই করার সুযোগ আপাতত নেই। তবে প্রকাশ্যে যা কিছু ঘটে চলছে, তা বিশ্লেষণের সুযোগ আছে।

ইউক্রেনে পুতিনের হামলার নিন্দা জানায়নি চীন। এমনকি ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযানকে ‘আগ্রাসন’ পর্যন্ত বলতে নারাজ বেইজিং।

ইউক্রেন ইস্যুতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে আনা নিন্দা প্রস্তাবে রাশিয়ার বিপক্ষে ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে স্থায়ী সদস্য চীন।

ইউক্রেন যুদ্ধের শুরুর দিকে এমনই ছিল চীনের অবস্থান।

ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর আগে থেকেই এ সংকটের সমাধানে ইউরোপীয় নেতাদের সরব থাকতে দেখা যায়। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এড়াতে তোড়জোড় চালান। হামলা শুরুর পরও তাঁদের তৎপরতা দেখা যায়। মধ্যস্থতার প্রচেষ্টায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেটও যোগ দেন।

তবে প্রথম দিকে ‘নীরব’ থাকা চীনের প্রকাশ্য তৎপরতা দেখা যায় চলতি মাসের শুরুর দিকে। ৬ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তিনি ব্লিঙ্কেনকে জানান, আগুনে ঘি ঢালার যেকোনো পদক্ষেপের বিরোধিতা করবে চীন। এ ফোনালাপ নিয়ে একটি বিবৃতি দেয় চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, চলমান সংকট কেবল আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা যেতে পারে। রাশিয়ার সঙ্গে ‘ন্যায্য আলোচনা’ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতি আহ্বান জানায় বেইজিং।

ইউক্রেন সংকট সমাধানে ৮ মার্চ জার্মানির চ্যান্সেলর শলৎজ ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাখোঁর সঙ্গে ভার্চ্যুয়ালি বৈঠক করেন সি। এ সময় তিনি ইউক্রেন ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে ও সক্রিয়ভাবে কাজ করার পাশাপাশি সংকট সমাধানে মধ্যস্থতায় আগ্রহের কথা জানান।

বৈঠকের পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ইউক্রেন পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক বলেছেন সি।

ফরাসি প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে জার্মানি ও ফ্রান্সের উদ্যোগে সমর্থন দিয়েছেন চীনা প্রেসিডেন্ট।

এ পরিস্থিতিতে বিবিসির এক প্রতিবেদনে ইঙ্গিত দেওয়া হয়, ইউক্রেন ইস্যুতে নীতি বদলাচ্ছে বেইজিং। তার কারণ হলো রাশিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনও চীনের মিত্র দেশ।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউর ঘনিষ্ঠ। তারপরও তিনি সির উচ্চাভিলাষী বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে (বিআরআই) ইউক্রেনকে যুক্ত করেছেন।

প্রতিবছর চীন ও ইউক্রেনের মধ্যে বিপুল অর্থের বাণিজ্য হয়। ইউক্রেনের অবকাঠামো খাতে চীনা বিনিয়োগ রয়েছে। এসব কারণে চলমান সংকটে পুতিনের মনরক্ষার পাশাপাশি চীনকে ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বে পরাশক্তি হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে পছন্দ করে চীন। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির এই দেশটি জলবায়ু পরিবর্তন থেকে শুরু করে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির নানা বিষয়ে সরব ভূমিকা পালন করছে।

এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার দেশগুলোকে নিজের প্রভাব বলয়ে আনতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বেইজিং।

ঐতিহাসিকভাবে পশ্চিমাবিরোধী অবস্থান চীনের। এসব কারণে ইউক্রেন ইস্যুতে চাইলেও নীরব থাকতে পারবে না বেইজিং। আর ইউরোপে একটি দীর্ঘ যুদ্ধ দেখতে চাইছে না চীন। তাই ইউক্রেন সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানে মধ্যস্থতায় আগ্রহী চীন।
এ ক্ষেত্রে চীনের ‘পশ্চিমা ভীতি’ একটা ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন অনেকে। ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা পশ্চিমা দেশগুলোকে এক জোট করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাদের মধ্যে এমন ঐক্য দেখা যায়নি। তাদের ফাটল ধরা সম্পর্কে নতুন গতি এসেছে। এটা চীনের নজর এড়ায়নি।

একইভাবে ইউক্রেন ইস্যুতে চীনের অবস্থানের দিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলো। এ পরিস্থিতিতে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের সম্ভাব্য পরিণতি নিয়েও ভাবতে হচ্ছে চীনকে। বিশেষত তাইওয়ান, হংকং ও দক্ষিণ চীন সাগরের বিরোধ নিয়ে ভাবছে বেইজিং।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেলের একটি সাক্ষাৎকার গত শুক্রবার প্রকাশ করেছে স্পেনের একটি সংবাদপত্র। সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ইস্যুতে যদি কেই মধ্যস্থতা করতে পারে, তবে চীনই পারবে। যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইইউ—কেউই বিবাদমান দুই পক্ষকে এক করতে পারবে না। এটা চীনের পক্ষেই সম্ভব।

পুতিনের সঙ্গে সির ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব’ এই মধ্যস্থতায় বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে বিবিসির বিশ্লেষণে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এ দুই নেতার ৩০ বারের বেশি সাক্ষাৎ হয়েছে। তাঁদের ক্ষমতাচর্চার কৌশল বেশ কাছাকাছি। দুজনই পশ্চিমাবিরোধী। এসব মিল ইউক্রেনের ওপর থেকে পুতিনের খড়্গ সরিয়ে আনতে সিকে সহায়তা করতে পারে। তাই চলমান সংকটে কার্যকর মধ্যস্থতাকারী হতে পারেন সি।

এ বিষয়ে সাংহাই ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের বিশ্লেষক ঝাও লং ‘সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, চলমান সংকট নিরসনে চীনের মধ্যস্থতা কার্যকর ফল আনতে পারে। সে ক্ষেত্রে রাশিয়ার ওপর পশ্চিমাদের একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং ইউক্রেনকে অস্ত্র ও সামরিক সহায়তা দেওয়ার কৌশল থেকে সরে আসতে হবে। তা না হলে সুফল মিলবে না।

অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের জার্মান মার্শাল ফান্ডের (জিএমএফ) এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ ফেলো অ্যান্ড্রু স্মলের মতে, ইউক্রেন ইস্যুতে মধ্যস্থতার জন্য চীন নিজ থেকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্র আপত্তি করবে না।

বিএসডি/ এফএস

চীন-রাশিয়া
০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
চীনের সাহায্য চায় রাশিয়া, দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
পরের পোস্ট
তুলা চাষে খুশি রংপুরের চাষিরা

সম্পর্কিত পোস্ট

বিদেশিসহ ৬ শতাধিক কয়েদিকে ক্ষমা করলেন ওমানের সুলতান

জুন ৬, ২০২৫

গাজায় ঈদের আগের দিন ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭০

জুন ৬, ২০২৫

ট্রাম্পের বাজেট বিলকে ‘জঘন্য ও ন্যক্কারজনক’ আখ্যা দিলেন...

জুন ৪, ২০২৫

গাজার ডায়ালাইসিস সেন্টার ধ্বংস করে দিলো ইসরায়েল

জুন ২, ২০২৫

পশ্চিমারা বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে : জাতিসংঘের বিশেষ দূত

জুন ২, ২০২৫

পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান হারানোর স্বীকারোক্তি, চাপে মোদি সরকার

জুন ২, ২০২৫

তাইওয়ান ইস্যু : যুক্তরাষ্ট্রকে ‘আগুন নিয়ে না খেলতে’...

জুন ২, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের জবাব দিলো ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী

মে ৩১, ২০২৫

ইতালিতে অভিবাসীদের উদ্ধারকারী কর্মীরা বিচারের মুখোমুখি

মে ৩১, ২০২৫

গুগল পে বাংলাদেশে আসছে, এটির কাজ কী?

মে ৩১, ২০২৫

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    মিয়ানমারে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English