সিনিয়র করেসপনডেন্ট :
সোহাগ মহাজন,একাধারে একজন আন্তর্জাতিক যুব,নদী সংগঠক,মানবাধিকার কর্মি ও উদীয়মান ব্যাবসায়ী।দীর্ঘ দুই দশকের সাংগঠনিক জীবনে অর্জন করেছেন জাতীয় যুব আইকন পদক,দক্ষিণ এশীয় শান্তি পদক,ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী পদক সহ অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে সোহাগ মহাজন এবার দেশের জন্য বয়ে আনলেন অনন্য এক কৃতিত্ব।
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আগামী দুই বছরের জন্য বিশ্বের অন্যতম আন্তর্জাতিক যুব সংস্থা গ্লোবাল ইয়ূথ সাসটেইন্যাবল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল (জি,ওয়াই,এস,ডি,সি)র মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।জি.ওয়াই.এস.ডি.সি’র সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছে খ্যাতিমান আন্তর্জাতিক যুব ও নারী সংগঠক নেপালের ইন্দিরা রানা-মাগার।৩২ সদস্য বিশিষ্ট গ্লোবাল এক্সিকিউটিভ কমিটিতে আরও স্থান পেয়েছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে মালেশিয়ার হজ হিসামুদ্দিন বিন হজ আব্দুল রহমান, লাইবেরিয়ার এগ্নেস ফরটিউন ক্যানন,সৌদি আরবের ড.হুসাম হামজা শিশা,ব্রাজিলের মানবাধিকার কর্মি ও স্বনামধন্য শিক্ষক বিয়েট্রিজ লুসিয়া সালভাডর বিজাট্টো এবং ফিলিপাইনের প্রফেসর ড.ক্যাটালিন এন.মেন্ডোজা।জয়েন্ট সেক্রেটারি হিসেবে মনোনিত হয়েছেন প্রফেসর ড. জয়েল ফন্টানিল্লা,পাকিস্তানের পরিবেশ ও মানবাধিকার কর্মি ইসরার এহমেদ,তিউনিসিয়ার সাওসেন ম্যাবরউক এবং ভুটানের সাবেক মন্ত্রী জ্যাকসন ডুকপা।অরগানাইজিং সেক্রেটারি হিসেবে নির্বাচিত হয়াছেন স্পেনের স্বনামধন্য পপতারকা ও সমাজকর্মি ওরিওল ট্রেসা,নেপালের অভিশেক তিওয়ারি ও ভারতের প্রফেসর ড.দিপক কুমার যোগী এ ছাড়াও গ্লোবাল এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য হিসেবে মনোনিত হয়েছেন ফিলিপাইনের যেরহ নিকোলাস তারাসিনা,সিরিয়ার স্বনামধন্য কবি নাওয়ার-আল- সাতর,ইন্দোনেশিয়ার যুবরাজ টেংকু পেঞ্জেরান আব্দুল্লাহ আলি চামদ্রাপুরা,ক্যামারুনের নিই এডজিন কাজো লারটিয়াম,তুরুস্কের আব্বাস বায়নাগরি,ভারতের ড.স্বচীদা নন্দ রায়,লাইবেরিয়ার সিনেহ এয়ামান্ডা ডুগবা ইয়াসিহ,শ্রীলঙ্কার হানফাজ হারুন,ঘানার থীয়েরি এন্ডিমি,কেনিয়ার ন্যান্সি এডহিস,সিয়েরালিয়নের মহামেদ সায়েল্ডানুস কামারা,ঘানার এয়ায়মান্ডু এনথনি এগেই,লাইবেরিয়ার এলিজাবেথ কারব্লে,নেপালের হারি কারকি,ভারতের মোহাম্মদ সিরাজ এবং বাংলাদেশের নদী ও যুব সংগঠক মনোরঞ্জন মন্ডল ও সাজ্জাদ হুসাইন।
গতকাল গ্লোবাল ইয়ূথ ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল (জি,ওয়াই,ডি,সি)৫৮ টি দেশের সকল গ্লোবাল প্রতিনিধিদের অংশগ্রহনে আয়োজিত অফিসিয়াল ভার্চুয়াল অনুষ্ঠান জি.ওয়াই.এস.ডি.সি “মিট দ্যা গ্লোবাল লিডারস” অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিক ভাবে কমিটি ঘোষনা করেন গ্লোবাল ইয়ূথ সাসটেইন্যাবল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল এর গ্লোবাল মেট্রন এইচ.ই এম্বাসেডর প্রফেসর ড.এলিজাবেথ লুকাস। জি.ওয়াই.ডি.সি’র এক্সিকিউটিভ কমিটি বিষয়ে জানতে চাইলে সোহাগ মহাজন জানান ২০১৭ সাল থেকে (জি.ওয়াই.এস.ডি. সি)তে কাজ করছি যুব উন্নয়ন নিয়ে, কিন্তু এত তারাতারি এত বড় একটি আন্তর্জাতিক যুব সংস্থার মহাসচিব হিসেবে দ্বায়িত্ব পাওয়া একদিকে যেমন আনন্দের অন্যদিকে চ্যালেঞ্জিং। বর্তমানে গ্লোবাল ইয়ূথ ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল(জি.ওয়াই.এস.ডি.সি) বিশ্বের ৫৮ টি দেশে যুব উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।এতগুলো দেশে যুব কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করাটাও বিরাট সৌভাগ্যের বলে আমি মনে করি।তাই দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করছি আমার উপর অর্পিত দ্বায়িত্ব যাতে যথাযথ ভাবে পালন করতে পারি ও সারাবিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম অক্ষুন্য রাখতে পারি।
সোহাগ মহাজন তার সাংগঠনিক জীবনের শুরু করেন ঢাকা ইয়ূথ ক্লাব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ২০০৭ সালে।ঢাকা ইয়ূথ ক্লাব বর্তমানে দেশের গন্ডি পেড়িয়ে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সফল একটি ক্লাবে পরিনত হয়েছে।ঢাকা ইয়ূথ ক্লাবের বর্তমানে ২৬ টি থানা উপকমিটির মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে,সরকারী নিবন্ধিত ক্লাবটির বর্তমানে একটি লাইব্রেরী,আর্ট স্কুল ও কোরআন শিক্ষা কেন্দ্র বিদ্যমান।সোহাগ মহাজন ইতিমধ্যেই বিশ্ব যুব সম্মেলন,আন্তর্জাতিক যুব সম্মেলন সহ ৭ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে সফলতার সাথে অংশগ্রহণ করেছেন এবং ভারত,নেপাল,শ্রীলঙ্কা ও মালেশিয়ার সাথে ইয়ূথ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন।বিশ্ব যুব সম্মেলনে ২০১৯ এ বিশ্বের সেরা দশজন যুব নেতৃত্বের তালিকায় তার স্থান করে নেয়া,তাকে নিয়ে গেছে অনন্য এক উচ্চতায়।এ বিষয়ে ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক লাইফ ষ্টাইল ম্যাগাজিন’দ্যা আইস টুডে’ তাদের অক্টোবর ২০১৯ সংখ্যায় একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করে।এ ছারাও দেশের নদ-নদী ও পরিবেশ রক্ষায় তার অবদান অপরিসীম বর্তমানে তিনি ক্লিন রিভার বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী,ইয়ূথ কাউন্সিল অব বাংলাদেশের প্রধান সমন্বয়কারী, বাংলাদেশ নদী আন্দোলন এর মহাসচীব ও ওয়ার্ল্ড রিভার রান বাংলাদেশের কান্ট্রি ক্যাপ্টেন হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন।পেশাগত জীবনে সোহাগ মহাজন মেশিনারিজ ও আবাসন ব্যাবসার সাথে জরিত থাকলেও ২০২০ সালে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর এর সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠা করেন নবারুন ইয়ূথ ডেভেলপমেন্ট এন্ড আই সিটি সেন্টার,যেখানে প্রতিবছর কয়েকশ যুব প্রশিক্ষনার্থী বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ গ্রহন ও বিনা জামানতে ঋন গ্রহণ করে আত্নসাবলম্বি হিসেবে গড়ে উঠছেন।
সোহাগ মহাজন তার সাংগঠনিক জীবনের শুরু করেন ঢাকা ইয়ূথ ক্লাব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ২০০৭ সালে।ঢাকা ইয়ূথ ক্লাব বর্তমানে দেশের গন্ডি পেড়িয়ে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সফল একটি ক্লাবে পরিনত হয়েছে।ঢাকা ইয়ূথ ক্লাবের বর্তমানে ২৬ টি থানা উপকমিটির মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে,সরকারী নিবন্ধিত ক্লাবটির বর্তমানে একটি লাইব্রেরী,আর্ট স্কুল ও কোরআন শিক্ষা কেন্দ্র বিদ্যমান।সোহাগ মহাজন ইতিমধ্যেই বিশ্ব যুব সম্মেলন,আন্তর্জাতিক যুব সম্মেলন সহ ৭ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে সফলতার সাথে অংশগ্রহণ করেছেন এবং ভারত,নেপাল,শ্রীলঙ্কা ও মালেশিয়ার সাথে ইয়ূথ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন।বিশ্ব যুব সম্মেলনে ২০১৯ এ বিশ্বের সেরা দশজন যুব নেতৃত্বের তালিকায় তার স্থান করে নেয়া,তাকে নিয়ে গেছে অনন্য এক উচ্চতায়।এ বিষয়ে ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক লাইফ ষ্টাইল ম্যাগাজিন’দ্যা আইস টুডে’ তাদের অক্টোবর ২০১৯ সংখ্যায় একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করে।এ ছারাও দেশের নদ-নদী ও পরিবেশ রক্ষায় তার অবদান অপরিসীম বর্তমানে তিনি ক্লিন রিভার বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী,ইয়ূথ কাউন্সিল অব বাংলাদেশের প্রধান সমন্বয়কারী, বাংলাদেশ নদী আন্দোলন এর মহাসচীব ও ওয়ার্ল্ড রিভার রান বাংলাদেশের কান্ট্রি ক্যাপ্টেন হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন।পেশাগত জীবনে সোহাগ মহাজন মেশিনারিজ ও আবাসন ব্যাবসার সাথে জরিত থাকলেও ২০২০ সালে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর এর সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠা করেন নবারুন ইয়ূথ ডেভেলপমেন্ট এন্ড আই সিটি সেন্টার,যেখানে প্রতিবছর কয়েকশ যুব প্রশিক্ষনার্থী বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ গ্রহন ও বিনা জামানতে ঋন গ্রহণ করে আত্নসাবলম্বি হিসেবে গড়ে উঠছেন।
বিএসডি /কেএম. আহসান উল্ল্যা/আইপি