আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
ভিয়েনায় যাওয়ার আগে টুইটারে দেওয়া পোস্টে এ নিয়ে কথা বলেছেন ইরানের প্রধান আলোচক আলী বাঘেরি কানি। তিনি বলেন, চুক্তিটি বাঁচানোর বল এখন ওয়াশিংটনের কোর্টে। যুক্তরাষ্ট্রকে তিনি পরিপক্কতা দেখানো এবং দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।
আলী বাঘেরি কানি বলেন, চুক্তি বাঁচানোর দায়িত্ব তাদের ওপরই বর্তায় যারা এটি লঙ্ঘন করেছে এবং অশুভ উত্তরাধিকার (ট্রাম্প প্রশাসন) থেকে দূরে থাকতে ব্যর্থ হয়েছে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত মাজিদ তাখত রাভাঞ্চি বলেছেন, তেহরান চুক্তিটি পুনরুদ্ধারের জন্য সরল বিশ্বাসে আলোচনা করছে। তবে ইরানকে চুক্তির অর্থনৈতিক সুবিধা পাওয়ার গ্যারান্টি দিতে ব্যর্থতার জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে দোষারোপ করেন।
রাষ্ট্রদূত মাজিদ তাখত রাভাঞ্চি বলেন, যখন যুক্তরাষ্ট্র সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে, তখন ইরানও তার পরমাণু সংক্রান্ত পদক্ষেপের সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন পুনরায় শুরু করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরান বিষয়ক বিশেষ দূত রব ম্যালি বলেছেন, তিনি ভিয়েনায় যাচ্ছেন। তবে এই আলোচনা থেকে বড় ধরনের কোনও অগ্রগতি তিনি আশা করছেন না।