আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার সকালে ইউন সুক তাঁর বিজয় অনুষ্ঠানে সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, তিনি মানুষের জীবিকার দিকে মনোযোগ দেবেন, দুস্থ-অভাবীদের কল্যাণে ব্যয় বাড়াবেন এবং তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন, যাতে দক্ষিণ কোরিয়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও মুক্তবিশ্বে গর্বিত-দায়িত্বশীল সদস্য হিসেবে কাজ করে যেতে পারেন।
বিবিসি বলছে, দক্ষিণ কোরিয়ায় এবার দুই প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে নির্বাচনী প্রচারণার পুরোটা সময়জুড়েই ব্যাপক অজনপ্রিয় মনে করা হচ্ছিল। বিশ্লেষকেরাও এবার বলেছিলেন, ভোটাররা দুই প্রার্থীকে দেখে এতটাই হতাশ হয়ে পড়েছেন যে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোও এবারের ভোটকে ‘প্রতিকূল নির্বাচন’ বলে অভিহিত করে আসছিল।
তবে সংবাদমাধ্যম ও নির্বাচনী বিশ্লেষকদের এমন আশঙ্কার মধ্যে বুধবারের ভোটে ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। দেশটির ৭৭ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেও দক্ষিণ কোরিয়ার এক কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টে ইউন সুকের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকবে না। দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুন জা-ইনের ডেমোক্রেটিক পার্টি পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ। মে মাসে মুন জা-ইনের স্থলাভিষিক্ত হবেন দক্ষিণ কোরিয়ার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল।
বিএসডি/ এমআর