আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
আদালতেকে মার্কিন বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে বলা হয়, ট্রাম্প নথি লুকিয়ে সিআইএর তদন্তে বাধা দিতে চেয়েছিলেন।
এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই মামলাটি স্বাধীন কোনো সংস্থাকে দিয়ে তদন্তের অনুরোধ জানান। এরপরই মার্কিন আদালতে এ বিষয়টি উল্লেখ করে দেশটির বিচার বিভাগ। ট্রাম্প তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
নিয়ম অনুযায়ী, অফিস ছাড়ার পরে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের অবশ্যই তাদের সমস্ত নথি এবং ইমেইল জাতীয় আর্কাইভে স্থানান্তর করতে হবে। এফবিআই তদন্ত করছে যে ট্রাম্প ২০২১ সালের জানুয়ারিতে অফিস ছাড়ার পরে হোয়াইট হাউস থেকে মার-এ-লাগোতে নিয়ে গিয়ে এই রেকর্ডগুলো ভুলভাবে পরিচালনা করেছেন কিনা।
মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) মার্কিন বিচার বিভাগের কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স প্রধান জে ব্র্যাট সাবেক প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে নথি পুনরুদ্ধারের জন্য বিভাগের প্রচেষ্টার পুরো চিত্র তুলে ধরেন।
সম্প্রতি সিআইএর পক্ষ থেকে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তিন শতাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও গোপন রাষ্ট্রীয় নথি জব্দ করেছে তারা।
বিএসডি/এফএ