খেলাধূলা প্রতিনিধি:
ডার্বিতে পয়েন্ট খোয়ালেই ঘাড়ে ইয়ুর্গেন ক্লপের লিভারপুলের তপ্ত নিশ্বাস টের পেত সিটি। সিটি যে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করেনি সেটি ম্যাচের শুরুতেই বুঝিয়ে দেয় পেপ গার্দিওলার দল। ইউনাইটেডের সঙ্গে মানের পার্থক্যটাও বোঝাতে সময় নেয়নি সিটি।
চোটের কারণে এই ম্যাচে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে পায়নি ইউনাইটেড। তবে পর্তুগিজ মহাতারকা থাকলেও কী খুব একটা উনিশ-বিশ হতো ফল! সিটি গোল পেয়ে যায় প্রথম আক্রমণ থেকেই। বের্নাদো সিলভার ক্রস পেনাল্টি বক্সে ফাঁকায় দাঁড়ানো কেভিন ডি ব্রুইনার পা ঘুরে জাল খুঁজে নেয়।
গোল খাওয়ার পর একটু ঘুরে দাঁড়িয়েছিল ইউনাইটেড। ২২ মিনিটে পাল্টা আক্রমণ থেকে পাওয়া সাঞ্চোর দারুণ এক গোলে সমতা ফেরায় রালফ রাংনিকের দল।
৬ মিনিট পরেই আবার এগিয়ে যায় সিটি। দারুণ ক্ষিপ্রতায় ফিল ফোডেনকে বঞ্চিত করলেও ডি গেয়া ডি ব্রুইনার নেওয়া ফিরতি শট আর ঠেকাতে পারেননি। ইউনাইটেড গোলরক্ষক ডি গেয়া পরে রিয়াদ মাহরেজের একটি শটও ঠেকিয়েছেন।
দ্বিতীয়ার্ধে প্রায় একতরফা খেলেই আরও ২ গোল পেয়ে যায় সিটি। ইউনাইটেডের রক্ষণের ভুলে প্রায় বিনা বাধায় নিজের প্রথম গোলটি করেন মাহরেজ। যোগ করা সময়ে মাহরেজের দ্বিতীয় গোলটি প্রথমে অফসাইডে বাতিল হলেও ভিএআর জানায় অফসাইড ছিলেন না সিটি উইঙ্গার।
বিএসডি/ এমআর