নিজস্ব প্রতিবেদক,
দেশের ১ কোটি ১৪ লাখ ৯০ হাজার ৭৩৯ জন মানুষ করোনা টিকার আওতায় এসেছে। এদের মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৭১ লাখ ৮৯ হাজার ৩৩৪ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪৩ লাখ ১ হাজার ৪০৫ জন।
প্রথম ডোজ টিকা গ্রহীতাদের মধ্যে পুরুষ ৪৪ লাখ ১৯ হাজার ১৩৯ আর নারী ২৭ লাখ ৭০ হাজার ১৯৫ জন। দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহীতাদের মধ্যে পুরুষ ২৭ লাখ ৪৭ হাজার ৮৫৫ আর নারী ১৫ লাখ ৫৩ হাজার ৫৫০ জন। এর মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড নিয়েছেন দেশের ১ কোটি ১ লাখ ১৮ হাজার ১১৯ জন মানুষ। চীনের সিনোফার্মের টিকা নিয়েছেন ১০ লাখ ৫২ হাজার ৯৭৯ জন। ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা নিয়েছেন ৫০ হাজার ১০৪ জন। আর মডার্নার টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫৩৭ জন।
অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহিতাদের মধ্যে পুরুষ ৬৩ লাখ ৫৪ হাজার ৮৭১ এবং নারী ৩৭ লাখ ৬৩ হাজার ২৪৮ জন। এই টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে ৪২ লাখ ৯৮ হাজার ৮৬ জন দ্বিতীয় ডোজ এবং ৫৮ লাখ ২০ হাজার ৩৩ জন প্রথম ডোজ নিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণকারী পুরুষ ২৭ লাখ ৪৫ হাজার ৭৯২ এবং নারী ১৫ লাখ ৫২ হাজার ২৯৪ জন। আর প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণকারী ৩৬ লাখ ৯ হাজার ৭৯ জন পুরুষ এবং নারী ২২ লাখ ১০ হাজার ৯৫৪ জন।
সোমবার (১৯ জুলাই) রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে, চীনের সিনোফার্মের টিকার প্রয়োগ ১৯ জুন থেকে শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে গণটিকাদান কর্মসূচিতে এ পর্যন্ত এ টিকা গ্রহীতাদের মধ্যে পুরুষ ৬ লাখ ৬ হাজার ৯২৪ এবং নারী ৪ লাখ ৪৬ হাজার ৫৫ জন। এই টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে ১০ লাখ ৪৯ হাজার ৬৬০ জন প্রথম ডোজ এবং ৩ হাজার ৩১৯ জন দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন। প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণকারী পুরুষ ৬ লাখ ৪ হাজার ৮৬১ এবং নারী ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৭৯৯ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণকারী ২ হাজার ৬৩ জন পুরুষ এবং নারী ১ হাজার ২৫৬ জন।
ঢাকার ৭টি কেন্দ্রে ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা নিয়েছেন ৫০ হাজার ১০৪ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ৪৩ হাজার ১৩৩ ও নারী ৬ হাজার ৯৭১ জন। গত ২১ জুলাই এই টিকা পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়। এরপর গত ১ জুলাই থেকে ফাইজারের প্রথম ডোজ গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।
এদিকে, ১৩ জুলাই থেকে দেশের সিটি করপোরেশনগুলোতে মডার্নার টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত এই টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫৩৭ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৬২ হাজার ৬৬ ও নারী ১ লাখ ৭ হাজার ৪৭১ জন।
বিএসডি/এমএম