আমন্ত্রণ পাওয়ার পরই নেপাল সফরের অনুমতি চেয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করেন মমতা। অনুমতি না পাওয়ায় তাঁর নেপাল সফর বাতিল হয়ে যায়। ভারতের মুখ্যমন্ত্রীদের বিদেশ সফরে যেতে হলে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতি নিতে হয়।
গত অক্টোবরেও ইতালির রোমে এক শান্তি সম্মেলনে আমন্ত্রিত হন মমতা। এরও আগে ২০১৮ সালের জুনে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রিত হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার মমতাকে ওই দুই সফরে যাওয়ার অনুমতি দেয়নি।
মমতার সফর নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রশ্ন তুলে বলেছে, একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল কীভাবে রাজ্যের একজন মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি আমন্ত্রণ জানাতে পারে?
তবে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি, প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস, সিপিএম, সিপিআই আমন্ত্রিত হয়েছিল। বিজেপির পক্ষ থেকে সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হর্ষবর্ধন ও হরিশ দ্বিবেদী ওই সম্মেলনে যোগ দিতে নেপাল সফরে গেছেন। অবশ্য সিপিএম ও সিপিআই থেকে কেউ সম্মেলনে যোগ দেননি।
বিএসডি/ এলএল