বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
হাতে সিনেমা নেই, তবুও বছরে ১৯৫ কোটি টাকা আয় কপিল...
পুতিনকে চিঠি দিয়েছেন খামেনি
ফুলের তোড়ায় কেমিক্যাল, সাড়ে ৫ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে উধাও...
২০১৮ সালের নির্বাচনের কুশীলবদের নথিপত্র তলব
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং, কাজ বন্ধ করে দিলেন হাসনাত...
বাবার ধর্মই পালন করেন শাহরুখের ছেলে আরিয়ান খান
অন্তর্বর্তী সরকারকে দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে হামলা
তেহরানে বিপ্লবী গার্ডের সদরদপ্তর-কারাগারে হামলার দাবি ইসরায়েলের
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুমকি ভারতের নিয়ন্ত্রক সংস্থার
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
বর্তমান ডেস্ক,
*মানুষের প্রথম মহাকাশ যাত্রা
সোভিয়েত বৈমানিক এবং মহাকাশচারী ইউরি আলেকশেইভিচ গ্যাগারিন (৯ মার্চ ১৯৩৪-২৭ মার্চ ১৯৬৮) সর্বপ্রথম ব্যক্তি যিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন। তিনি ভস্টক নভোযানে করে ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। কৈশোরেই গ্যাগারিন মহাকাশ এবং গ্রহ সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং তাঁর মহাকাশ যাত্রা নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করেন। ১৯৬০ সালে বিভিন্ন অনুসন্ধান এবং নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ইউরি গ্যাগারিনসহ আরও ১৯ জন্য বৈমানিককে সোভিয়েত মহাকাশ কর্মসূচির জন্য পছন্দ করা হয়। মহাকাশ মিশনের জন্য বেশ কষ্টকর প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছিল। নির্বাচিত ২০ জনের মধ্যে চূড়ান্তভাবে গ্যাগারিনকে তাঁর কার্যকারিতা এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্যের কারণে পছন্দ করা হয়, কারণ ভস্টক-১ এর ককপিটে জায়গার পরিমাণ খুবই কম। এ জন্য আরোহীকে অবশ্যই খাটো আকৃতির হতে হবে। গ্যাগারিন লম্বা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি ছিলেন, যা ছোট ভস্টক ককপিটে তাঁর জন্য সুবিধাজনক ছিল। মহাকাশ ভ্রমণের জন্য ২৭ বছর বয়সেই গ্যাগারিন আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের নায়কে পরিণত হন এবং দেশে-বিদেশে বহু পুরস্কার এবং পদক লাভ করেন।Bangladesh Pratidin*জেফ বেজোসের ঐতিহাসিক ভ্রমণ

নিজের রকেট জাহাজ নিউ শেফার্ডে করে মহাকাশে ছোটখাটো ভ্রমণ করে ফিরেছেন বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোস। গত ২০ জুলাই বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় নিজের প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিনের তৈরি মহাকাশযান দ্য নিউ শেফার্ডে চড়ে ছোটভাইসহ আরও তিন সঙ্গী নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দেন বেজোস। মাত্র সাড়ে ১০ মিনিটেই মহাকাশ ভ্রমণ শেষ করে আবার নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসেন তারা। মহাকাশে বেজোসের সঙ্গী হন তার ভাই মার্ক বেজোস। এ ছাড়া ৮২ বছর বয়সী নারী পাইলট ওয়ালি ফাঙ্ক এবং ১৮ বছর বছরের এক তরুণ। তাদের এ যাত্রায় কোনো পাইলট কিংবা ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন না। নিউ শেফার্ড তাঁদের পৃথিবী থেকে অন্তত ১০০ কিলোমিটার উঁচুতে কারম্যান লাইনের ওপরে নিয়ে যায়, যেখানে তাঁরা ভরশূন্যতা উপভোগ করেন। ছয়জনের উপযোগী ওই ক্যাপসুলটি থেকে পরে প্যারাসুট ব্যবহার করে পৃথিবীতে নেমে আসেন। সব মিলিয়ে এ ভ্রমণের মেয়াদ ছিল ১০ মিনিট ৩২ সেকেন্ড। তবে বিশ্বের অন্যতম টেক জায়ান্ট বেজোসের ক্যারিয়ারের শুরুটা হয়েছিল ছোট্ট একটা গ্যারেজে অনলাইনে বই বিক্রির মাধ্যমে। সেখান থেকে বর্তমানে অ্যামাজন, ব্লু অরিজিনসহ ১৫টি প্রতিষ্ঠানের মালিক বেজোস। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাব অনুযায়ী ২০২১ সালে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২০ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার। বেজোসের নিজের রকেট জাহাজটিতে এবারই প্রথম কোনো ক্রু ফ্লাইট পরিচালনা করা হলো। তাঁরা এমন একটি ক্যাপসুলে করে এই ভ্রমণ করেছেন যার জানালাগুলো বড় থাকায় পৃথিবীর চমকপ্রদ দৃশ্য উপভোগের সুযোগ পেয়েছেন। নিজের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে জেফ বেজোস আনন্দে চিৎকার করে বলেন, ‘সেরা দিন!’ বেজোসের সংস্থা ব্লু অরিজিন এই নিউ শেফার্ড নামে রকেটটি তৈরি করেছে।  এটি মহাকাশ পর্যটনের চাহিদা পূরণের জন্যই নকশা করা হয়েছে।

 

*নিজস্ব স্পেসশিপে রিচার্ড ব্র্যানসন

নিজের স্পেসশিপে করে মহাকাশ ভ্রমণ সফলভাবে সম্পন্ন করেন ব্রিটিশ ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্র্যানসন। ব্রিটিশ এই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ীকে ভার্জিন গ্যালাকটিক নামে একটি যান মহাকাশের দ্বারপ্রান্তে ভ্রমণের পর নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসে। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে নিউ মেক্সিকোতে অবতরণ করেন। এক ঘণ্টাব্যাপী যাত্রায় ইউনিটি-২২ নামের এই মহাকাশযানটি ঘণ্টায় ৩ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে উড়ে যায়। এ সময় কয়েক মিনিট ধরে রকেটের ছয় যাত্রী ভরশূন্যতার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। মি. ব্র্যানসন বলেছেন, এই পরীক্ষামূলক ফ্লাইটের ভিতর দিয়ে মহাকাশে পর্যটনের নতুন এক যুগের সূচনা হবে। আগামী বছর বাণিজ্যিকভাবে এই ধরনের পর্যটন শুরুর কথা রয়েছে।

মহাকাশ জয় করার স্বপ্ন মানুষের বহু দিনের। অনেক নভোচারী ইতিমধ্যে পৃথিবীর বাইরে থেকে ঘুরে এসেছেন। সাতজন ধনী ব্যক্তি বেড়াতে গিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনেও। ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্র্যানসন মহাকাশে উঁকি দিয়ে আসার পর আরও বলেছেন, এ রকম অভিজ্ঞতা মানুষের জীবনে একবারই হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো থেকে আরও পাঁচজন আরোহীকে নিয়ে মহাকাশ অভিমুখে ভ্রমণ করেন রিচার্ড ব্র্যানসন।

Bangladesh Pratidin

*মহাকাশে দাঁত ব্রাশ করা

দাঁত ব্রাশ প্রতিদিনের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য মহাকাশচারীরা যে কোনো ধরনের এবং পছন্দের ব্র্যান্ডের টুথপেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। অন্য বিষয়গুলোর মতো এ ক্ষেত্রে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। তবে নিয়ম আছে, খুব সীমিত পরিমাণে টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ অতিরিক্ত টুথপেস্ট ফেনার সৃষ্টি করে যা দাঁত ব্রাশ করার সময় মুখের ভিতরে জমা হয়ে থাকে। এটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আর একটা কারণ হলো দাঁত ব্রাশের পর কুলকুচি করেন না তারা। ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলেন।

Bangladesh Pratidin

*বেঁধে ঘুমাতে হয়

মহাকাশ স্টেশনে যারা অবস্থান করেন সেখানকার ভরশূন্য পরিবেশে তাঁরা ঘুমানোর সময় নিজেদের স্লিপিং ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে নেন। মহাকাশচারীদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে ঘুমানো বাধ্যতামূলক। মহাকাশে দিনরাত বলে কিছুই নেই, তাহলে তাদের ঘুমানোর উপায় কী। আসলে সবারই ঘুমানোর একটা নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে। ঘুম থেকে ওঠার সময় হলে অটোমেটিক অ্যালার্ম বাজে। অনেকেই মহাকাশে থাকার উত্তেজনাবশত এবং মহাকাশযানের  ঘূর্ণনের কারণে দুঃস্বপ্ন দেখেন, কেউবা নাক ডাকেন বলেও জানা যায়।

Bangladesh Pratidin

*প্রথম পর্যটক আনুশেহ

মহাকাশে প্রথম পর্যটক আনুশেহ। মহাকাশে পর্যটক হিসেবে নিয়মিত মানুষ যাতায়াত করবে; সেদিন আর বেশি দূরে নয়। শুরুটা করেন আনুশেহ আনসারি। ১৫ বছর আগে বিশ্বের প্রথম নারী মহাকাশ পর্যটক হয়ে সারা বিশ্বে শীর্ষ শিরোনাম হয়েছিলেন আনুশেহ আনসারি। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরেই মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন আনুশেহ। সম্পূর্ণ নিজের টাকায় মহাকাশযাত্রা। ১২ সেপ্টেম্বর প্রায় ২ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশযানের যাত্রী হয়েছিলেন তিনি। ‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’ ১২ থেকে ২৯ সেপ্টেম্বরের এই ১৭ দিনের মহাকাশযাত্রা নিয়ে একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটির নাম-

‘মাই ড্রিমস অব স্টার্স’। ইরানে জন্ম নিলেও নিজের পরিবারের সঙ্গে ১৯৮৪ সালেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান আনুশেহ। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর। আনুশেহ একজন প্রকৌশলী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন আনুশেহ।

Bangladesh Pratidin

*প্রতি টিকিটে আড়াই লাখ ডলার খরচ

প্রতি টিকিটে আড়াই লাখ ডলার খরচ হবে মহাকাশ ভ্রমণে। তাই মহাশূন্যে যাঁরা বেড়াতে যেতে চাইবেন তাঁদের বেশ অর্থবান হতে হবে। মহাশূন্যে কয়েক মিনিটের অভিজ্ঞতার জন্য প্রতিটি টিকিটের ব্যয় পড়বে আড়াই লাখ ডলার। রিচার্ড ব্র্যানসনের মতোই আরেকজন বিলিয়নিয়ার উদ্যোক্তা অ্যামাজনের মালিক জেফ বেজোসের মহাকাশ ভ্রমণের পর আরও ধনকুবেররা ভ্রমণে যেতে আগ্রহী হচ্ছেন। রিচার্ড ব্র্যানসন ২০০৪ সাল থেকে মহাশূন্যে বাণিজ্যিক ভ্রমণ চালু করার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছেন। কথা ছিল, ২০০৭ সালেই এই ভ্রমণ চালু হবে। কিন্তু রকেটে প্রাণঘাতী এক বিস্ফোরণের পর উদ্যোগটি মাঝপথে থেমে যায়। বিবিসিকে মি. ব্র্যানসন বলেন, ‘ছেলেবেলা থেকেই মহাকাশ ভ্রমণের শখ আমার ছিল, আমি আশা করছি আগামী ১০০ বছরের মধ্যে লাখ লাখ মানুষ মহাশূন্যে সফর করতে পারবেন।’ তবে এখন স্বপ্ন পরিণত হচ্ছে বাস্তবে। মহাকাশ ভ্রমণে আগ্রহী হচ্ছে অনেকেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিকট ভবিষ্যতেই দেখা যাবে অনেক মানুষ মহাকাশ ভ্রমণ অহরহই করছেন।

Bangladesh Pratidin

*মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়ম

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়মও কিন্তু আলাদা। মহাকাশচারীরা আমাদের মতো তিন বেলা খাবার খান। তবে তাদের ক্ষেত্রে ক্যালরি হিসাব করে খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হয়। কারণ খাবার-দাবার খুবই সীমিত। তাই একজন মহাকাশচারীর জন্য দৈনিক যতটুকু ক্যালরি প্রয়োজন সেটি হিসাব করে ঠিক ততটুকু ক্যালরিই গ্রহণ করে একজন মহাকাশচারী। যেমন- একজন মোটা মানুষের প্রায় ৩ হাজার ২০০ ক্যালরি খাবার লাগে আর একজন পাতলা মানুষের লাগে ১ হাজার ৮০০ ক্যালরি। মহাকাশচারীরা চাহিদামতো খাবার পছন্দ করে খেতে পারেন। যেমন- ফলমূল, মুরগি বা গরুর মাংস, চকোলেট, বাদাম-বাটার ইত্যাদি। মহাকাশযান কিংবা স্টেশনে কোনো রেফ্রিজারেটর দেওয়া হয় না। সুতরাং খাবার যা রাখার তা শুকনা করেই সংরক্ষণ করতে হয়। তারা চাইলে খাবার গরম করে কিংবা সিদ্ধ করেও খেতে পারেন। মহাকাশযানের মাইক্রোওয়েভে মহাকাশচারীরা খাবার গরম করে খেতে পারেন। আর লবণ আর মরিচ তরল রূপে থাকে।

Bangladesh Pratidin

*মহাশূন্যে সিনেমার শুটিং

মহাশূন্যে হতে যাচ্ছে সিনেমার শুটিং। আর তাই রকেটে করে পাঠানো হচ্ছে রুশ অভিনেত্রী এবং পরিচালককে। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা এবং হলিউড তারকা টম ক্রুজও আইএসএস-এ ছবির শুটিং করার পরিকল্পনা করছেন। তবে তাঁদের ছবির ঘোষণাটি গত বছর দেওয়া হলেও কখন আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তাঁদের শুটিং চলবে তা এখনো জানা যায়নি।

মনে করা হচ্ছে, টম ক্রুজের সঙ্গে ওই মহাশূন্য ভ্রমণে থাকবেন চলচ্চিত্র পরিচালক ডাগ লিমান। নাসা বলছে, ইলন মাস্কের রকেট প্রতিষ্ঠান স্পেস-এক্স এ কাজে জড়িত থাকবে।

রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা ফিল্ম শুটিংয়ের ঘোষণা করার পর থেকেই আলোচনা চলছে, তারকাদের  মহাশূন্যে পাঠাতে রাশিয়া এবং আমেরিকার মধ্যে এক নতুন প্রতিযোগিতা শুরু হলো।

 

*প্রয়োজন শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা

মহাকাশ ভ্রমণে শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা প্রয়োজন। মানে আপনি চাইলেই মহাকাশে চলে যেতে পারবেন না। নভোচারী হতে গেলে একজন ব্যক্তিকে শারীরিক দিক থেকে শতভাগ ফিট হতে হবে। অর্থাৎ দুর্বল শারীরিক গড়নের মানুষ মহাকাশে অভিযানের জন্য উপযুক্ত নন। তাই অর্থ থাকার পাশাপাশি আপনাকে হতে হবে শারীরিকভাবে ফিট। একজন নভোচারীকে উচ্চতায় কমপক্ষে ১৪৭ সেন্টিমিটার লম্বা হতে হয়। তবে শারীরিক গড়নের ব্যাপারটা বিভিন্ন রাষ্ট্রভিত্তিক মহাকাশ সংস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে। তবে সাধারণ কিছু কিছু বিষয়ে কর্মদক্ষতা যাচাই করার প্রক্রিয়া প্রায় একই রকম। যেমন- প্রশিক্ষণরত অবস্থায় ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক ধৈর্য, তাঁর দৃষ্টিশক্তি, শরীরের রক্তচাপ স্বাভাবিক কি না ইত্যাদি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সদস্যদের সঙ্গে সৌহার্দ্য বজায় রাখার ট্রেনিংও দেওয়া হয়ে থাকে।

 

*পোশাক হতে হবে সাদা ও কমলা

সাদা ও কমলা পোশাক মহাকাশে পরতেই হয়।

সব সময়ই মহাকাশচারীরা সাদা ও কমলা রঙের পোশাক পরেন। তাদের পোশাকের রং কমলা না হয়ে নীল বা সবুজ রঙেরও তো হতে পারত। কিন্তু কেন মহাকাশচারীরা কমলা রঙের পোশাকই বেছে নিচ্ছেন? নাসার গবেষকরা শুধু শুধু মহাকাশচারীদের পোশাকের রং কমলা করেননি। এর পেছনে একটা যুক্তিও আছে। তা হলো, মহাকাশে যে রংটা সব থেকে ভালোভাবে নজরে আসে সেটাই হলো এই উজ্জ্বল কমলা। মহাকাশে অনেক ধরনের দুর্যোগ ঘটে, যার ফলে অনেক সময়ই বিপদে পড়েন মহাকাশচারীরা। সে ক্ষেত্রে জীবন বাঁচাতে তাঁদের ওপর নজর রাখা দরকার। তাই অধিকাংশ সময় মহাকাশচারীদের পোশাকের রং হয় উজ্জ্বল কমলা। মহাকাশে কমলার পরে উজ্জ্বল রং সাদা। সাদা রং কমলার মতো উজ্জ্বল না হলেও বেশ ভালোভাবে দেখা যায়। আর তাই সাধারণত এই দুই রঙের পোশাক পরেই মহাকাশে যান মহাকাশচারীরা।

বিএসডি/এমএম
০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
এবার শিল্পার বিষয়ে মুখ খুললেন রিচা চাড্ডা
পরের পোস্ট
শোক দিবসের অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সম্পর্কিত পোস্ট

পশমযুক্ত সাপ!

মার্চ ২৮, ২০২২

একসঙ্গে তিন বোনকেই বিয়ে করলেন কঙ্গোর যুবক

মার্চ ৮, ২০২২

হাতে ডিম রেখে রেকর্ড গড়ল ইরানি যুবক!

মার্চ ৭, ২০২২

নকলের অভিনব কৌশল, অস্ত্রোপচার করে কানে ব্লুটুথ ডিভাইস!

মার্চ ৩, ২০২২

নাকের ভেতর দাঁত!

মার্চ ২, ২০২২

সঙ্গীর খোঁজে ৬০০০ কিলোমিটার পাড়ি দেয় তিমি!

ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২২

সর্দি-কাশিতে ভুগতো ডাইনোসর!

ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২২

সেলুনে স্বর্ণের ক্ষুর দিয়ে শেভ!

ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২২

কোন দেশে কীভাবে পালিত হয় ভালোবাসা দিবস

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২২

৩০ বছর ধরে গ্রামে পুরুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ!

ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২২

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    মিয়ানমারে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English