বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
সেনাদের সীমান্তে আনছে পাকিস্তান, নিচ্ছে হামলার প্রস্তুতি
ভারতের জম্মু-কাশ্মির থেকে হজ ফ্লাইট বাতিল
পারিবারিক অনুষ্ঠানে ভাইয়ের বাসায় যাবেন খালেদা জিয়া
পতিতদের পুনর্বাসন চায় না জনগণ : তারেক রহমান
১৮ কোটি মানুষ আওয়ামী লীগকে চায় না : মির্জা ফখরুল
শাহবাগ ব্লকেডের দ্বিতীয় দিনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সংহতি
আপনাদের ভালোবাসা পেয়ে ভেরি ভেরি হ্যাপি : তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখলেন তামিম
আমি যদি কর্মসূচি ঘোষণা দিতে নাও পারি, আন্দোলন চালিয়ে যাবেন
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
কৃষি ডেস্ক,

কৃষি প্রধান দেশ বাংলাদেশ। তবে একটা সময় সারা দেশে ধান চাষই ছিল প্রধান কৃষি। কিন্তু কালের বিবর্তনে ও সরকারের দেয়া বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কারণে ধান, পাটের পাশাপাশি সবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছে দেশের কৃষক সমাজ। দেশের অন্য এলাকার তুলনায় পার্বত্য এলাকা ভিন্ন ধরনের। এক সময় যেখানে মুল ছিল জুম চাষ। এখন সেখানে অন্যান্য কৃষি পণ্যের পাশাপাশি সবজি চাষ হচ্ছে অনেক বেশি। বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষের মূল কারিগর সেখানকার নারীরা। বিভিন্ন সবজি চাষ করে এখানে পরিবারের আর্থিক সমস্যা সমাধান করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন নারীরা। সবজি উৎপাদন থেকে বাজারে নিয়ে বিক্রি করা সবই করছেন নারীরা।

সবজি চাষে স্বাবলম্বী হওয়া পাহাড়ি নারীদের একজন মালতী চাকমা। ৪১ বছর বয়সী মালতী চাকমা তার নিজের জমিতে ফলানো সবজি নিয়ে এসেছেন রাঙ্গামটি সদর উপজেলার কাঁচা বাজারে। আজ তিনি চার পদের সবজি নিয়ে এসেছেন। এসব সবজির মধ্যে আছে কাঁকরোল, করলা, কাঁচ কলা আর পাহাড়ী বেগুন। শুধু মালতীই নন, আরো অনেক পাহাড়ী মহিলাই এই বাজারে এসেছেন যারা সবজিসহ আরো নানা নিত্যপণ্য বিক্রী করছেন।
মালতী বলেন, ১০ বছর ধরে আমি বিভিন্ন বাজারে সবজি বিক্রী করে আসছি। আমার স্বামী কৃষক। সে সারাদিন মাঠে থাকে। তিন ছেলে-মেয়ে আর শ্বশুড়-শ্বাশুড়ী মিলে আমাদের সাতজনের পরিবার। আর তাই একজনের আয় দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। আমি আর শ্বাশুড়ী মিলে বাড়ি আঙ্গিনায় আর সামান্য জমিতে সারা বছর বিভিন্ন সবজি চাষ করি। সেসব সবজিই বাজারে নিয়ে আসি।
তিনি বলেন, এ কাজে আমার স্বামী মিল্টন চাকমাও আমাকে সহযোগীতা করে। কিন্তু বিক্রীর কাজটা আমিই করি।
মালতীর পাশেই আরো কয়েক রকমের স্বজি আর শুটকি মাছের পসরা সাজিয়ে বসেছেন জয়ন্তী মারমা। তার এসব সবজির মধ্যে আছে থানকুনি পাতা, টক পাতা, কাঁকরোল, উস্তা, টমেটো আর ওল কচু। রয়েছে ছুড়ি শুটকী, ছোট চিংড়ি শুটকী আর সিঁদল।
জয়ন্তী বলেন, আমি শুধু এখানে নয় আরো দুটি গ্রাম্য বাজারে সবজি বিক্রী করি। সেখানেও আরো অনেক নারী সবজিসহ আরো নানা পদের নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রী করেন।
মূলত পাহাড়ের গ্রাম্য বাজারগুলোতে পাহাড়ি নারীদের সবজি বিক্রেতার অবস্থান চোখে পড়ার মতো। দরিদ্র পরিবারের পাহাড়ি নারীরা পাহাড়ের দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে বিভিন্ন সবজি নিয়ে গ্রাম্য বাজারগুলোতে বিক্রী করে। এমনকি অনেক নারী আবার পথের পাশে বসেও তাদের সবজি বিক্রী করেন। এদরও কেউ কেউ আবার স্থানীয় পাইকারী বাজার থেকে সবজি কিনে গ্রাম্য বাজার বা রাস্তার পাশে বসে বিক্রী করেন। মূলত এসব পণ্য বিক্রীর অর্থ দিয়েই তাদের সংসার চলে। কেউ কেউ আবার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন সবজি জাতীয় ফলমূল কিনে এনে বিক্রি করেন।
তেমনি একটি খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি উপজেলার সিঙ্গিনালা মহামুনি পাড়া গ্রামে বসে একটি ছোট্ট গ্রাম্য বাজার। এটি সিঙ্গিনালা বাজার নামেই সবার পরিচিত। এ বাজারে জুমে চাষ করা ফলমূল আর বন জঙ্গল থেকে আহরণ করে নিয়ে আসা টাটকা সবজি বিক্রি হয়। এ ছাড়া পাশে রয়েছে কাপ্তাই লেক। সেখান থেকে টাটকা ছোট বড় মাছ ধরে বিক্রি করে জেলেরা। তাই প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে সিঙ্গিনালা এসে ক্রেতারা ভীড় জমান।
এই বাজারে বিক্রেতাদের মধ্যে নারীরা সবচাইতে এগিয়ে। নারীরা কাঁচা তরকারি বিক্রি করেন। সারা বছরই এখানে পাওয়া যায় বন-জঙ্গল থেকে আহরিত নানান ফল আর শাক-সবজি। মূলত দরিদ্র নারীরা সংসারের টানাপড়েন কমাতে বুনো সবজি সংগ্রহ করে বাজারে নিয়ে আসেন বিক্রয়ের জন্য। আর এসব ভেজালমুক্ত সবজি কিনতে ক্রেতারাই প্রতিদিন সকাল-বিকাল এ বাজারে ভিড় জামান।
জুমে (পাহাড়ে সনাতন পদ্ধতিতে চাষ করা জমি) উৎপাদিত ফলমূল এবং বন জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করা অল্প অল্প করে হলেও নানান জাতের সবজি নিয়ে বিকেলে বিক্রি করতে চলে আসেন তারা। সবজির মধ্যে বাঁশকুড়ল, তারাগাছ, কচুশাক, কচুলতি, কাঁচা-পাকা পেপে, থানকুনি পাতা থেকে শুরু করে কলার মোচাসহ রয়েছে বিভিন্ন টাটকা সবজি।
চট্টগ্রাম শহর থেকে এই বাজারে সদাই করতে আসা ক্রেতা নাজমুল হাসান বলেন, আমি প্রায়ই সময় অফিসের কাজে রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি আর বান্দরবানের বিভিন্ন অঞ্চলে যাই। আর ফেরার পথে এসব গ্রাম্য বাজার থেকে টাটকা সবজি নিয়ে যাই। এসব সবজির দাম কিন্তু একটু বেশি। তারপরও পাহাড়ী টাটকা সবজি পাওয়া যায়। যার কারণে দাম সামান্য বেশি হলেও এসব সবজিই নিয়ে যাই।
সিঙ্গিনালা বাজারের আরেক ক্রেতা মনমোহন মারমা বলেন, আমি প্রায় প্রতি সপ্তাহেই এখান থেকে বাজার করি। এখানে নারী বিক্রেতারা সবাই অনেক দূর-দূরান্ত থেকে সদাই নিয়ে আসেন। মূলত সবাই দরিদ্র্য পরিবারের। এই অর্থ দিয়েই তারা সংসার চালায়।

কৃষি প্রধান দেশ বাংলাদেশ। তবে একটা সময় সারা দেশে ধান চাষই ছিল প্রধান কৃষি। কিন্তু কালের বিবর্তনে ও সরকারের দেয়া বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার কারণে ধান, পাটের পাশাপাশি সবজি চাষ করে লাভবান হচ্ছে দেশের কৃষক সমাজ। দেশের অন্য এলাকার তুলনায় পার্বত্য এলাকা ভিন্ন ধরনের। এক সময় যেখানে মুল ছিল জুম চাষ। এখন সেখানে অন্যান্য কৃষি পণ্যের পাশাপাশি সবজি চাষ হচ্ছে অনেক বেশি। বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষের মূল কারিগর সেখানকার নারীরা। বিভিন্ন সবজি চাষ করে এখানে পরিবারের আর্থিক সমস্যা সমাধান করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন নারীরা। সবজি উৎপাদন থেকে বাজারে নিয়ে বিক্রি করা সবই করছেন নারীরা।

সবজি চাষে স্বাবলম্বী হওয়া পাহাড়ি নারীদের একজন মালতী চাকমা। ৪১ বছর বয়সী মালতী চাকমা তার নিজের জমিতে ফলানো সবজি নিয়ে এসেছেন রাঙ্গামটি সদর উপজেলার কাঁচা বাজারে। আজ তিনি চার পদের সবজি নিয়ে এসেছেন। এসব সবজির মধ্যে আছে কাঁকরোল, করলা, কাঁচ কলা আর পাহাড়ী বেগুন। শুধু মালতীই নন, আরো অনেক পাহাড়ী মহিলাই এই বাজারে এসেছেন যারা সবজিসহ আরো নানা নিত্যপণ্য বিক্রী করছেন।
মালতী বলেন, ১০ বছর ধরে আমি বিভিন্ন বাজারে সবজি বিক্রী করে আসছি। আমার স্বামী কৃষক। সে সারাদিন মাঠে থাকে। তিন ছেলে-মেয়ে আর শ্বশুড়-শ্বাশুড়ী মিলে আমাদের সাতজনের পরিবার। আর তাই একজনের আয় দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। আমি আর শ্বাশুড়ী মিলে বাড়ি আঙ্গিনায় আর সামান্য জমিতে সারা বছর বিভিন্ন সবজি চাষ করি। সেসব সবজিই বাজারে নিয়ে আসি।
তিনি বলেন, এ কাজে আমার স্বামী মিল্টন চাকমাও আমাকে সহযোগীতা করে। কিন্তু বিক্রীর কাজটা আমিই করি।
মালতীর পাশেই আরো কয়েক রকমের স্বজি আর শুটকি মাছের পসরা সাজিয়ে বসেছেন জয়ন্তী মারমা। তার এসব সবজির মধ্যে আছে থানকুনি পাতা, টক পাতা, কাঁকরোল, উস্তা, টমেটো আর ওল কচু। রয়েছে ছুড়ি শুটকী, ছোট চিংড়ি শুটকী আর সিঁদল।
জয়ন্তী বলেন, আমি শুধু এখানে নয় আরো দুটি গ্রাম্য বাজারে সবজি বিক্রী করি। সেখানেও আরো অনেক নারী সবজিসহ আরো নানা পদের নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রী করেন।
মূলত পাহাড়ের গ্রাম্য বাজারগুলোতে পাহাড়ি নারীদের সবজি বিক্রেতার অবস্থান চোখে পড়ার মতো। দরিদ্র পরিবারের পাহাড়ি নারীরা পাহাড়ের দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে বিভিন্ন সবজি নিয়ে গ্রাম্য বাজারগুলোতে বিক্রী করে। এমনকি অনেক নারী আবার পথের পাশে বসেও তাদের সবজি বিক্রী করেন। এদরও কেউ কেউ আবার স্থানীয় পাইকারী বাজার থেকে সবজি কিনে গ্রাম্য বাজার বা রাস্তার পাশে বসে বিক্রী করেন। মূলত এসব পণ্য বিক্রীর অর্থ দিয়েই তাদের সংসার চলে। কেউ কেউ আবার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন সবজি জাতীয় ফলমূল কিনে এনে বিক্রি করেন।
তেমনি একটি খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি উপজেলার সিঙ্গিনালা মহামুনি পাড়া গ্রামে বসে একটি ছোট্ট গ্রাম্য বাজার। এটি সিঙ্গিনালা বাজার নামেই সবার পরিচিত। এ বাজারে জুমে চাষ করা ফলমূল আর বন জঙ্গল থেকে আহরণ করে নিয়ে আসা টাটকা সবজি বিক্রি হয়। এ ছাড়া পাশে রয়েছে কাপ্তাই লেক। সেখান থেকে টাটকা ছোট বড় মাছ ধরে বিক্রি করে জেলেরা। তাই প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে সিঙ্গিনালা এসে ক্রেতারা ভীড় জমান।
এই বাজারে বিক্রেতাদের মধ্যে নারীরা সবচাইতে এগিয়ে। নারীরা কাঁচা তরকারি বিক্রি করেন। সারা বছরই এখানে পাওয়া যায় বন-জঙ্গল থেকে আহরিত নানান ফল আর শাক-সবজি। মূলত দরিদ্র নারীরা সংসারের টানাপড়েন কমাতে বুনো সবজি সংগ্রহ করে বাজারে নিয়ে আসেন বিক্রয়ের জন্য। আর এসব ভেজালমুক্ত সবজি কিনতে ক্রেতারাই প্রতিদিন সকাল-বিকাল এ বাজারে ভিড় জামান।
জুমে (পাহাড়ে সনাতন পদ্ধতিতে চাষ করা জমি) উৎপাদিত ফলমূল এবং বন জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করা অল্প অল্প করে হলেও নানান জাতের সবজি নিয়ে বিকেলে বিক্রি করতে চলে আসেন তারা। সবজির মধ্যে বাঁশকুড়ল, তারাগাছ, কচুশাক, কচুলতি, কাঁচা-পাকা পেপে, থানকুনি পাতা থেকে শুরু করে কলার মোচাসহ রয়েছে বিভিন্ন টাটকা সবজি।
চট্টগ্রাম শহর থেকে এই বাজারে সদাই করতে আসা ক্রেতা নাজমুল হাসান বলেন, আমি প্রায়ই সময় অফিসের কাজে রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি আর বান্দরবানের বিভিন্ন অঞ্চলে যাই। আর ফেরার পথে এসব গ্রাম্য বাজার থেকে টাটকা সবজি নিয়ে যাই। এসব সবজির দাম কিন্তু একটু বেশি। তারপরও পাহাড়ী টাটকা সবজি পাওয়া যায়। যার কারণে দাম সামান্য বেশি হলেও এসব সবজিই নিয়ে যাই।
সিঙ্গিনালা বাজারের আরেক ক্রেতা মনমোহন মারমা বলেন, আমি প্রায় প্রতি সপ্তাহেই এখান থেকে বাজার করি। এখানে নারী বিক্রেতারা সবাই অনেক দূর-দূরান্ত থেকে সদাই নিয়ে আসেন। মূলত সবাই দরিদ্র্য পরিবারের। এই অর্থ দিয়েই তারা সংসার চালায়।
বিএসডি/এএ
০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
নিবন্ধন না থাকায় ওয়েল ফুডকে জরিমানা
পরের পোস্ট
সম্মানজনক বেতনে সূর্যের হাসিতে চাকরি

সম্পর্কিত পোস্ট

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজের চাষ, লাভের আশায়...

সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২৪

সেন্টমার্টিন সৈকতে এক কাছিম ডিম দিল ১১৬টি

ডিসেম্বর ১০, ২০২৩

খাঁচায় মাছ চাষ

নভেম্বর ২৮, ২০২৩

বারি-৫ পিঁয়াজে ঝুঁকেছেন চাষিরা

নভেম্বর ২৩, ২০২৩

আসছে শীত, খেজুর রস সংগ্রহের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ঝিনাইদহের...

নভেম্বর ১০, ২০২২

অনাবৃষ্টিতে আমের ফলনে বিপর্যয়ের সম্ভাবনা

মার্চ ৩১, ২০২২

লাল-গোলাপি ফুলকপি চাষে লাভবান কৃষক সন্তোষ

মার্চ ৩১, ২০২২

চৈত্র মাসেও তিস্তায় হঠাৎ পানি বৃদ্ধি, ফসলের ক্ষতি

মার্চ ২৮, ২০২২

সবুজ করলার গ্রাম শ্রীমঙ্গলের বনগাঁও

মার্চ ২৮, ২০২২

পিয়াজ চুরি ঠেকাতে তাবু টাঙিয়ে রাত জেগে পাহারা...

মার্চ ২১, ২০২২

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    শেখ হাসিনা মানুষ হিসেবে কেমন?

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English