বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
ব্রেকিং নিউজ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
শাহবাগ ব্লকেড, তীব্র যানজটে পথচারীদের ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সড়কে বসে পড়লেন ছাত্র-জনতা
সাংবাদিক সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল
উত্তাল শাহবাগ, যেন ফিরে এসেছে ‘জুলাই’
সমাবেশের পরিবেশ ঠান্ডা রাখতে পানি ছিটাচ্ছে সিটি করপোরেশন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, যা বললেন আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য সাগর গ্রেপ্তার
ফিলিস্তিন-পাকিস্তানে হামলার প্রতিবাদে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ
মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষকদের ৮ম গ্রেডে বেতন দেওয়ার দাবি
বর্তমান সময়
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • অপরাধ
    • আইন আদালত
  • খেলাধূলা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
    • লাইফস্টাইল
    • পর্যটন
    • যোগাযোগ
  • অন্যান্য
    • সারাবাংলা
    • শিক্ষাঙ্গন
    • আজকের চট্টগ্রাম
    • কৃষি ও পরিবেশ
    • এক্সক্লুসিভ
    • ধর্ম
    • মিডিয়া
    • মুক্তমত
    • রকমারি
    • স্বাস্থ্য
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাৎকার
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক:

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দেশের সব থেকে ব্যয়বহুল হাসপাতালে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে আওয়ামী যুবলীগের ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি বিএনপির নেতাদের জিজ্ঞাসা করি, তারা যে সহানুভূতি দেখাতে বলে, তারা যে সহযোগিতা চায়, খালেদা জিয়া কী আচরণ করেছে? একুশে আগস্ট যে গ্রেনেড হামলা- তার আগে খালেদা জিয়ার কী বক্তব্য ছিল? (খালেদা বলেছিলেন) যে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী তো দূরের কথা কোনোদিন বিরোধী দলের নেতাও হতে পারবে না। এই বক্তৃতাই তো খালেদা জিয়া দিয়েছিল এবং (বলেছিল) আওয়ামী লীগ একশ বছরেও ক্ষমতায় যেতে পারবে না। আল্লাহর খেলা, এটা বোঝা তো ভার। বরং খালেদা জিয়াই প্রধানমন্ত্রী হতে পারে নাই, বিরোধী দলীয় নেতাও হতে পারেনি। এটা তার ওপরেই ফলে গেছে।

তিনি বলেন, আজ বাংলাদেশে সব থেকে দামি যে হাসপাতাল, যে হাসপাতাল সব থেকে ব্যয়বহুল, সেখানেই কিন্তু তার চিকিৎসা হচ্ছে। তার ছেলের বউতো ডাক্তার। তারেকের বউ ডাক্তার। শুনেছি সে না কি অনলাইনে শাশুড়িকে দেখে। কই ছেলে, ছেলের বউ তো কোনোদিন দেখতে আসলো না। অবশ্য কোকোর বউ এসেছে। তারাতো আসে নাই। যাই হোক, তবুও বিএনপি এত দিন পর একটা সুযোগ পেয়েছে। খালেদা জিয়ার অসুস্থতার এই দাবিতে তারা আন্দোলন করছে। খুব ভালো, তারা আন্দোলন করুক। কিন্তু আমার যতটুকু করার ছিল সেটা কিন্তু করেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্যাটকোর কেস তার বিরুদ্ধে, নাইকোর কেস তার বিরুদ্ধে এবং এটা কিন্তু আমাদের না। আমেরিকার এফবিআই খুঁজে বের করেছে। সিঙ্গাপুরে তার এবং তার ছেলের দুর্নীতি বেরিয়েছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাই বের করেছে। সেই কেসগুলোতো আছেই। সবচেয়ে বড় কথা, এতিমদের জন্য টাকা এসেছিল, সেই এতিমদের টাকা এতিমদের হাতে কোনোদিন পৌঁছায় নাই। সে টাকা নিজের অ্যাকাউন্টে রেখে দিয়েছে।

তিনি বলেন, নিজেই খেয়েছে সেই টাকা, খালেদা জিয়াই ভোগ করেছে এতিমের অর্থ। কাজেই সেই সাজা পেয়েছে এবং সেই সাজা সে ভোগ করছে। তারপর সে কারাগারে ছিল। খালেদা জিয়ার বড় বোন আর ভাই আমার কাছে এসেছে। বোন, বোনের স্বামী, ভাই এরা সব এসেছিল। আসলো যখন খুব স্বাভাবিকভাবে রেহানাও আমার সাথে উপস্থিত ছিল। একটা মানবিক দিক থেকে নির্বাহী যে ক্ষমতাটা আমার আছে সেটার মাধ্যমে তার সাজাটা স্থগিত করে তাকে বাসায় থাকার অনুমতি এবং চিকিৎসার অনুমতি দিয়েছি

সরকারপ্রধান বলেন, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকতে এ দেশের কী অবস্থা ছিল? আজকে তার চিকিৎসার জন্য এত চেঁচামেচি করে বেড়াচ্ছে। খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকতে আমাদের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমানকে সিএমএইচে পর্যন্ত চিকিৎসা করতে দেয় নাই। এমন কী সে যখন আইসিইউতে ভর্তি তাকে স্ট্রেচারে করে কোর্টে নিয়ে হাজির করেছে। তাকে জেনারেল পদ দেওয়া হয়েছিল, সেটা বাতিল করে দিয়েছিল। তার প্রমোশনও বাতিল করেছিল। আমি সেনাবাহিনীতে যখন নারীদের ভর্তি নিশ্চিত করি মোস্তাফিজের ছোট মেয়ে প্রথম ব্যাচে জয়েন করে। তার পাসিং আউট প্যারেড যখন হয় তখন খালেদা জিয়া ক্ষমতায়। আমি একটা নিয়ম করেছিলাম সেটা এখনো আছে চলমান যে, বাবা-মা উপস্থিত থাকবে। তারা নিজের হাতে তার সন্তানকে ব্যাচ পরাবে। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, খালেদা জিয়া জেনারেল মোস্তাফিজ এবং তার স্ত্রীকে আসতে দেয়নি। তার মেয়ের ব্যাচটা তারা পরাতে পারেনি। অথচ এরাই ছিল আমার সেনা বাহিনীতে প্রথম নারী অফিসার। কিন্তু মোস্তাফিজের সেই পারমিশনটা পর্যন্ত ছিল না। এই হলো খালেদা জিয়া।

শেখ হাসিনা বলেন, এরশাদকে তো কারাগারে বন্দি করে রেখেছিল। তাকে চিকিৎসার জন্য কোনোদিনও সুযোগ করে দেয়নি। রওশন এরশাদকে দেয়নি। আবার জিয়াউর রহমান যখন ক্ষমতায় আমাদের সাজেদা চৌধুরীর অপারেশন হয়েছিল। ঘা শুকায়নি। সেই ব্যান্ডেজ অবস্থায় তাকে গ্রেফতার করে জিয়াউর রহমান জেলে ভরেছিল। ঠিক একই অবস্থা মতিয়া চৌধুরীর। তাকেও তখন জেলে দিয়েছিল। তারও তখন টিবি হয়েছিল, অসুস্থ ছিল। তাকেও জেলে দিয়েছিল। এ রকম বহু অন্যায় অবিচারের কথা।

তিনি বলেন, আমাদের পার্টির অনেক নেতাকে গ্রেফতার করে যে অকথ্য অত্যাচার করেছে- বাহাউদ্দিন নাছিম থেকে শুরু করে মহিউদ্দিন খান আলমগীর, সাবের হোসেন, শেখ সেলিমসহ বহু নেতাদেরকে গ্রেফতার করে তাদের উপর অকথ্য নির্যাতন করেছে। নাসিমকেতো এমন অত্যাচার করেছিল যে, তাকে মৃত মনে করে তাড়াতাড়ি কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। সে বেঁচে গেছে। দিনের পর দিন অত্যাচার করেছে, আবার সেই অত্যাচারের ভিডিও নিয়ে খালেদা জিয়া-তারেক জিয়া দেখে উৎফুল্ল হয়েছে। এই ধরনের হিংস্র একটা চরিত্র আমরা দেখেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধু তাই না খালেদা জিয়ার ছেলে  কোকো যখন মারা গেল আমি গেলাম সহানুভূতি দেখাতে। আমি হঠাৎ করে যাইনি। আমার এখান থেকে আমার মিলিটারি সেক্রেটারি যোগাযোগ করেছে। এডিসি যোগাযোগ করেছে। সময় নির্দিষ্ট করা হয়েছে। আমি সময় মতো গেছি। আমার এখান থেকে এসএসএফ গেছে, সেখানে তারা দেখেছে কোথায় যাব। আমি যখন রওনা গেছি, গুলশান রোডে ঢুকছি তখন শুনলাম ওই বাড়ির মেইন গেট খুলবে না, আমার গাড়ি ঢুকতে দেবে না। তা আমি বললাম এতদূর যখন চলে আসছি ফিরে আসব কেন? ঠিক আছে পাসে নিশ্চয়ই পকেট গেট আছে সেখান থেকে যাব। যখনই আমার গাড়িটা বাড়ির সামনে থেমেছে আমার যে এসএসএফ অফিসারটা ভেতরে ছিল সে জাস্ট বাইরে এসে দাঁড়িয়েছে আমাকে ভেতরে নিতে, সাথে সাথে দরজাটা বন্ধ করে তালা দিয়ে দিয়েছে। আমি গাড়ির থেকে নেমে বেকুব, আমি আর ঢুকতে পারি না। আমি গেছি একটা সন্তানহারা মাকে সহানুভূতি দেখাতে। আর সেখানে এইভাবে অপমান করে ফেরত দিয়েছে আমাকে।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে একটা ভোটারবিহীন নির্বাচন করেছিল। কারণ তার ইচ্ছা ছিল কোনোমতো জনগণের ভোটটা চুরি করে সে ক্ষমতায় টিকে থাকবে। কিন্তু চুরি করা সম্পদ যে ধরে রাখা যায় না, আর জনগণের ভোট চুরি করলে ক্ষমতায় থাকা যায় না, সেটা সে বুঝতে পারেনি। ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে কর্নেল রশীদ এবং মেজর হুদা। একজনকে কুমিল্লা থেকে, একজনকে চুয়াডাঙ্গা থেকে সে-ই ভোটারবিহীন অবস্থায় নির্বাচিত ঘোষণা করে পার্লামেন্টে এনে বসায়। আর জিয়াউর রহমান যেমন ওই রাজাকার আলবদর বাহিনী এবং যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দিয়ে তাদেরকে মন্ত্রী, উপদেষ্টা করেছিল, খালেদা জিয়াও সেই একই পদাঙ্ক অনুসরণ করে। সেও সেই যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানায় এবং ক্ষমতায় বসায়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোট চুরি করে খালেদা জিয়া (ক্ষমতা) টিকিয়ে রাখতে পারেনি। ভোট চুরির অপরাধে এই বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলন গড়ে তোলে এবং খালেদা জিয়া বাধ্য হয় ৩০ মার্চ ৯৬ সালে পদত্যাগ করতে। গণ-আন্দোলনের মুখে খালেদা জিয়া পদত্যাগ করেছিল। এটা বোধহয় দেশবাসীর মনে রাখা উচিত। ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোট চুরি করে নির্বাচিত ঘোষণা করেছে নিজেকে। তৃতীয়বারের প্রধানমন্ত্রী হয়েছে। আর ঠিক তার দেড় মাসের মধ্যে তাকে ক্ষমতা ছেড়ে যেতে হয়েছে।

বিএসডি/এসএফ

০ মন্তব্য
0
FacebookTwitterPinterestLinkedinWhatsappEmail
পূর্ববর্তী পোস্ট
অগ্নিদগ্ধ ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানকে নেওয়া হলো হাসপাতালে
পরের পোস্ট
শচীনকন্যার মডেলিংয়ে অভিষেক

সম্পর্কিত পোস্ট

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে ছাত্র-জনতার নামাজ আদায়

মে ৯, ২০২৫

আ. লীগ নিষিদ্ধ হবে কি না, সেটি বিএনপির...

মে ৯, ২০২৫

মঞ্চের সামনে অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা

মে ৯, ২০২৫

যমুনার সামনে বিনামূল্যে পানি-স্যালাইন-বিস্কুট বিতরণ

মে ৯, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্র কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

মে ৯, ২০২৫

আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে সমাবেশ : চলছে মঞ্চ...

মে ৯, ২০২৫

নিজের দেশ ছাড়ার খবর নিয়ে যা জানালেন জাপা...

মে ৮, ২০২৫

উপদেষ্টা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ না করলে আন্দোলন:...

মে ৮, ২০২৫

দ্রুত নির্বাচন দিলে দেশ রক্ষা পাবে : দুদু

মে ৮, ২০২৫

সংলাপে ৭ বিষয়ে একমত দুই ইসলামী দল

মে ৮, ২০২৫

মতামত দিন উত্তর বাতিল করুন

পরবর্তী বার মন্তব্য করার জন্য এই ব্রাউজারে আমার নাম, ইমেল এবং ওয়েবসাইট সংরক্ষণ করুন।

জনপ্রিয় পোস্ট

  • 1

    শেখ হাসিনা মানুষ হিসেবে কেমন?

    সেপ্টেম্বর ২, ২০২২
  • ঘুরে আসুন মেঘের রাজ্যে

    সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১
  • নারীর ক্ষমতায়ন ও দরিদ্রতা নিরসনে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ — আশা

    ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২২
  • সুখী হওয়ার সাইকোলজিক্যাল টিপস

    আগস্ট ১৮, ২০২১
  • ঘুরে আসুন রাতারগুলে মিঠাপানির বনাঞ্চল

    সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১
  • আজই ঘুরে আসুন নিকলী হাওর

    সেপ্টেম্বর ৬, ২০২১
  • করোনা যুদ্ধে পিছিয়ে নেই ঢাবি – সাক্ষাৎকারে উপাচার্য

    আগস্ট ৩, ২০২১
  • 8

    অর্থ না থাকলে শুভাকাঙ্খীরাও পাশে থাকে না

    জুন ২৮, ২০২২

যোগাযোগ করুন

অফিস: ই ২২/৬ পল্টন চায়না টাউন ৬৭/১ নয়া পল্টন,ঢাকা -১০০০
ফোন: +8801675133344, +8801711356270
ওয়েবসাইট: bortamansomoy.com
ইমেইল: bartomansomoy@gmail.com

সম্পাদকদের বাছাই

  • আশার বাতিঘর দেশরত্ন শেখ হাসিনা

  • স্ত্রী ডিভোর্স দিলেই কি দেনমোহর বাতিল হয়ে যায়?

  • পুরাতন দত্তক আইনে অনিরাপদ এতিমদের ভবিষ্যৎ

  • করোনাকালে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

ফেসবুকে সকল নিউজ পেতে লাইক করুন

Facebook
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy

© ২০২৩ বর্তমান সময় । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।

Developed By Deshi Hosting

bn Bengali
bn Bengalien English