জেলা প্রতিনিধি,
রাঙ্গাবালিবাসীর অকল্পনীয় প্রত্যাশা আর স্বপ্ন পুরোনের দ্বাড়গোয় আলোকিত শহর বিচ্ছিন্ন রাঙ্গাবালী উপজেলা।
উপজেলার ৪ শত ৭২ বর্গ কিলো মিটারের ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৬’শত ৭২ জনের ঘরে শতভাগ বিদ্যুৎতায়নে মাধ্যমে ভাগ্যের পরিবর্তনে দ্বীপাঞ্চল বাসিদের জীবন উন্নয়নে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানে উপকূলীয় জনসাধারণের জীবনে আরো একটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
প্রায় ৪০০জনের “আলোর ফেরিওয়ালা” বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে সমগ্র রাঙ্গাবালি উপজেলাকে আলোকিত করার জন্য নিরলস পরিশ্রমের সফলতায় ৩১ আগষ্ট মোঙ্গলবার সন্ধায় ৩৩/১১ কেভি উপকেন্দ্র কোন সমস্যা ছাড়াই পরীক্ষা মূলক ভাবে চালু করা হয়।
আগামী ১২সেপ্টেম্বর রাঙ্গাবালি উপজেলাকে বিদ্যুৎ এর আলোয় আলোকিত করার জন্য দেশের বিভিন্ন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি হতে আগত ১২০জন লাইন ক্রু ও জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার বৃন্দরা আলোর ফেরিওয়ালা” হিসাবে ” ১২কিঃমিঃ আগুনমুখা নদী পড়ি দিয়ে রাঙ্গাবালি উপজেলার যাত্রা শুরু করেছেন ।
এছাড়া তারা বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত হয়ে রাঙ্গাবালি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামের লাইন চালুর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং পুরো এলাকা একসাথে বিদ্যুতায়িত করেই ঘরে ফিরবেন বলেই আলোর ফেরিওয়ালাদের পবিত্র অঙ্গিকার করেন।
জাতীয় সংস সদস্য পটুয়াখালী-৪ মোঃ মহিবুর রহমান ( এমপি) রাঙ্গাবালি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডাঃ মোঃ জহিরুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাশফাকুর রহমান এর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় এবং ছোট বাইশদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান এ বি এম আব্দুল মান্নান এর ষাট শতাংশ জমি বিনা মূল্যে দানের কারনে বিদ্যুৎ সাব-ষ্টিশন উপকেন্দ্রটি নির্মান হয়।
বিএসডি/আইপি